ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ

লেবু খাওয়ার ২০ টি উপকারিতা ও তার বিশেষণ আমাদের বাংলাদেশে এখন বেশিরভাগ মানুষজনেরই ডায়াবেটিস হয়ে থাকে। কিন্তু ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ কি সেটা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। আমাদেরই কিছু ভুলের কারণে এই রোগটি হতে পারে। তবে দিন যত বেড়েই চলেছে তত এর সংখ্যা ও বেরেই যাচ্ছে দিন দিন। 
আগে শোনা যেত শুধু বড়দেরই ডায়াবেটিস হয়ে থাকে কিন্তু এখন ছোটদেরও ডায়াবেটিস হয়ে থাকে সেটি আমরা অনেক নিউজ পেপারের অথবা আমাদের চারিপাশে শুনে থাকি এমন কথা। আজকের এই পোস্টটি যদি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে তাহলে ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পারবেন যা আপনার অনেক কাজে আসতে পারে। 
.

ভুমিকা: 

ডায়াবেটিস মেলাইটাস নামে পরিচিত। এটি একটি শরীরের গুরুতর রোগ। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা বলে থাকেন যখন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয় ঠিক তখনই এই রোগটি হয়ে থাকে। তবে যাদের ডায়াবেটিস হয় থাকে তাদের অনেক নিয়ম কারণ মেনে চলতে হয়। কিন্তু অনেকেই সেই সঠিক নিয়মটি জানেনা। এই জন্য আজকে আমি আলোচনা করতে যাচ্ছি ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক কিছু যা আপনি পড়লে আপনি ও জেনে যাবেন ডায়াবেটিস সম্পর্কে বিস্তারিত। 

তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকের পোস্টে কি কি থাকছে শেষ পর্যন্ত। আপনি এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়লে জানতে পারবেন ডায়াবেটিস হলে কি সমস্যা হয়ে থাকে, কোন কোন খাবার খেলে ডায়াবেটিস বাড়তে পারে, কি কি খাবার খেলে দ্রুত ডায়াবেটিস কমতে পারে, ডায়াবেটিস রোগীদের নিষিদ্ধ খাবার কোনগুলো, ডায়াবেটিস রোগীর সকালে কি কি খাবার খাওয়া উচিত ইত্যাদি। 

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ হচ্ছে যদি আমাদের শরীরে ইসুর পরিমাণ কুম তৈরি হয় অথবা তৈরি হচ্ছে কিন্তু সঠিক নিয়মে কাজ করছে না। এসব কারণেই ডায়াবেটিস হতে পারে সাধারণত। ডায়াবেটিস হলে যে  সমস্যা দেখে বুঝে নিবেন ডায়াবেটিস হয়েছে। ডায়াবেটিস হলে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন, যেকোনো সময় যে কোন জায়গায় স্টোক হতে পারে, বেশি বেশি পরিমাণ জল পিপাসা পেতে পারে, 

শ্বাস প্রশ্বাসে সাথে কিছু গন্ধ আসতে পারে মিষ্টি জাতীয়, চোখের যেকোনো সমস্যা হতে পারে, ইনফেকশনের সমস্যা বাড়তে পারে, হার্টের রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে, ক্লান্ত এবং দুর্বল লাগতে পারে, গ্যাস্টিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে, বেশি পরিমাণ প্রসাব হতে পারে, বমি বমি ভাব হওয়া, রক্তনালীর ড্যামেজ করে, নার্ভ ড্যামেজ হয়ে থাকে, পায়ে সুচ ঢোকার মত ব্যথা হতে পারে, 

ত্বক শুকিয়ে যেতে পারে অথবা ত্বকের যেকোনো সমস্যা হতে পারে, পায়ে ক্ষতের মত কিছু সমস্যা হতে পারে, তা অবশ্য হতে পারে ইত্যাদি। এই সমস্যা গুলো দেখে আমরা বুঝে নিব যে ডায়াবেটিস হয়েছে এবং সঙ্গে সঙ্গে চেষ্টা করব ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা এবং বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার। 

কোন কোন খাবার খেলে ডায়াবেটিস বাড়তে পারে 

ডায়াবেটিস যেকোনো সময় যেকোনো কারণেই হতে পারে। আমরা নাও বুঝতে পারি যে আমাদের ডায়াবেটিস হয়েছে। সব রোগের তুলনা থেকে ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ যেটি অত সহজে বোঝা যায় না যে ডায়াবেটিস হয়েছে। আবার দেখা যায় শরীরে ও তেমন কোন সমস্যা হয় না অনেকেরি। 

আমরা যদি কোন ডাক্তারের কাছে যাই কোন হেলথ চিকিৎসা করার জন্য তখন কোন কারনে যদি আমরা বুঝতে পারি যে  সুগারের পরিমাণ বেড়ে গেছে তখনই আমরা জানতে পারি যে ডায়াবেটিস হয়েছে। সেক্ষেত্রে জানার পর হয়তো অনেক দেরিও হয়ে যায় ডায়াবেটিসের চিকিৎসা নেওয়ার জন্য। কিন্তু আমরা তো আগে বুঝতে পারিনি যে ডায়াবেটিস হয়েছে। 
ডাক্তারেরাদের কাছে পরবর্তীতে জানার জন্যে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলে সুগারের পরিমাণ, গ্লুকোজের পরিমাণ, চিনি বা মিষ্টির পরিমাণ   অথবা শর্করার পরিমাণ বেশি হয়েছে। তখন হয়তো ডাক্তারেরা অনেক নির্দেশনা দিয়ে থাকে যেমন আমাদের হয়তো বলে এত ঘন্টা হাঁটতে হবে এই এই খাবার মেন্টেন করে চলতে হবে বা এই খাবার গুলো খাওয়া যাবেনা, 

এতক্ষণ ঘুমাতে হবে ইত্যাদি। ডায়াবেটিস হওয়ার কারন কি এবং এর লক্ষণ কি আমরা এতক্ষণে নিশ্চয়ই সেটি বুঝতে পেরেছি হয়তো  তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন খাবার খেলে ডায়াবেটিস বাড়তে পারে। হাই ক্যালোরি ফুড শুধু খাওয়া যাবেনা যেমন মিষ্টি, কলা, আম, কাঁঠাল, আলু তবে সাধারণ তরকারিতে দুই একটা আলু খেলে সমস্যা নেই,   সুচি, সনদেশ, পোয়া, ডালিয়া ইত্যাদি। এই খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন। 

কি কি খাবার খেলে দ্রুত ডায়াবেটিস কুমতে পারে 

খাদ্যা ভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করলে ডায়াবেটি কমতে পারে বলে মনে করেন গবেষকরা। খাবারের তালিকায় কার্বোহাইডেট কুম রেখে মৌসুমী ফল এবং শাকসবজি বেশি পরিমাণ খেতে হবে। ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ কি এটি জানলেও এটা জানি না কি কি খাবার খেলে দ্রুত ডায়াবেটিস কুমতে পারে। ফাইবার জাতীয় খাবার অথবা আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে কারণ এটি পাকস্থলীর ভিতরে গিয়ে রিসেপ্টরের মত কাজ করে থাকে। 
ডায়াবেটিস কমতে পারে আপেল, টমেটো, ফুলকপি, ডিম, বেগুন, মাংস, মাছ, গমের রুটি, গাজর, পাতাকপি, শসা, কুমরার বীজ, মাসরুম, দুধ,ঢেঁড়স, সবুজ শাক, লাল শাক, বিট, পেঁয়াজ, ধনেপাতা, পটল, ডাল, ডালিম, ড্রাগন এগুলো খেলে। ডায়াবেটিস এটি যেন এক আতঙ্কের নাম বলা যেতে পারে। ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ কি এটা জানলে ও আমরা একটি জিনিস জানি না সেটা হচ্ছে ডায়াবেটিস  স্বাধরণত কেন হয়ে থাকে? 

ডায়াবেটিস শরীরের কিছু পলিসি ইস্যু ভেঙে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকে অথবা শতকরার সাপ্লাই এর পরিমাণ বেশি যায় থাকে। ডায়াবেটিস হলে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যাম করতে পারেন প্রতি দিন সকালে। প্রতি দিন রাতের খাবার সন্ধ্যা ৬ টা মধ্যেই খাওয়ার চেষ্টা করবেন এবং সকালের খাবার ৮ টার মধ্য খাওয়ার চেষ্টা করবেন নিয়মিত। আশা করছি এই নিয়মে খাবার খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন। 

ডায়াবেটিস যাতে না হয় এর জন্য যা করতে হবে সেটি হচ্ছে প্রতি দিন খাবার পরিমাণ মতো খাওয়া, বেশি মিষ্টি জাতীয় খাবার না খাওয়া, প্রতি দিন খাবারের তালিকায় শাক-সবজি ফল মূল রাখা, চর্বি জাতীয় জিনিস বেশি না খাওয়া, প্রতিদিন নিয়মিত সকালে এবং বিকেলে ব্যায়াম করা, শরীরের মধ্যে যেকোনো সমস্যা বুঝতে পারলেই দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া, অতিরিক্ত পরিমাণ রান্নায় মসলা অথবা ঝাল না খাওয়া, প্রতি দিনের খাবার প্রতি দিন রান্না করে খাওয়া ইত্যাদি। 

ডায়াবেটিস রোগীদের নিষিদ্ধ খাবার কোনগুলো 

ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক খাবারই মেনটেন করে খেতে হয়। কারণ ডায়াবেটিস রোগীদের খাবারের পরিমাণ বেশি হয়ে গেলে পয়েন্ট বেড়ে যে থাকে। যার কারনে ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী খাবারের তালিকা যেগুলো খাবার নিষিদ্ধ করে থাকে সেগুলো খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকলে এতেই ডায়াবেটিস রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। অনেকেই আছে যারা ডাক্তারেরা পরামর্শ নেওয়ার পরও খাবার মেনটন করে না। অর্থাৎ যেটা মন চায় সেটাই খেয়ে ফেলে। 

যেগুলো  খাবার খাওয়া উচিত না সেগুলো খেয়ে থাকে। যার কারণে হয়তো ওই ব্যক্তির আরো বড় রোগের সৃষ্টি হয় এবং অবশেষে মৃত্যুর পর্যায়ে যে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের নিষিদ্ধ খাবার কোনগুলোর মধ্যে রয়েছে কলা, আখ, মিষ্টি, চিনি, মাখন, ঘি, দই, মধু, আঙ্গুর, গুড়, কেক, আইসক্রিম, সবেদা, লজেন্স, মিষ্টি জাতীয় ফলের রস, পেস্ট্রি, হালুয়া, মিষ্টি লাউ, সিঙ্গারা, পায়েস, পাকা পেঁপে, তরমুজ, আনারস ইত্যাদি। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসার প্রধান কারণ হচ্ছে মাফ করে খাওয়া অর্থাৎ বেশি পরিমাণ বা জোর জবস্তি করে হাইফাই করে না খাওয়া। অল্প অল্প করে দিনের মধ্যে চার বার খান কোন সমস্যা নেই কিন্তু পরিমাণ মতো খেতে হবে। চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ভালো গরুর মাংস, খাসির মাংস ইত্যাদি। ডায়াবেটিস রোগীর যত ওজন কম থাকবে এবং শরীরে চর্বি কম থাকবে তত ডায়াবেটিস রুগীর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। 

বেশি ভাজা পোড়া খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করা হয়। কারণ আমরা উপরে পড়ে এসেছি ডায়াবেটি হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ কি। আর সেখানেও বলা রয়েছে ডায়াবেটিস রোগীদের গ্যাস্টিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে ডায়াবেটিস হলে। ভাজা পোড়া বাহিরের জিনিস খেলে ও সমস্যা আরও দ্বিগুণ পরিমাণ হতে পারে। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা চেষ্টা করবেন ফাস্ট ফুড বা চর্বি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলা।

ডায়াবেটিস রোগীদের সকালে কি কি খাবার খাওয়া উচিত 

ডায়াবেটিস রোগীরা সুগার জাতীয় খাবার বাদে সবগুলো খাবারই খেতে পারবেন শাকসবজি থেকে শুরু করে ফলমূল। সাধারন রোগীদের ক্ষেত্রে যেমন খাদ্য তালিকা থেকে থাকে ঠিক তেমনি ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেও খাবারের তালিকা থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন পরিমাণ মতো প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীরা তিন টি বিষয় যদি মনে রাখে তাহলেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবে খুব সহজেই। 

যেমন কখন খাবার খাচ্ছেন এবং খাবারের পরিমাণ কেমন বা কি পরিমান, পরিমাণ মতো শাক সবজি ফল মূল প্রতি দিন খাবারের তালিকায় থাকছে কিনা সে বিষয়ে নজর রাখা, ডায়াবেটিস রোগী কখন খাবেন এর পরিমাণ বুঝে খাওয়া অথবা ডাক্তারেরা যে পরিমাণ সময় দিবেন সে অনুযায়ী দিক নির্দেশন করা। ডায়াবেটিস একবার হলেও মূলত আর ভালো হয় না। কিন্তু ডায়াবেটিস ভালো না হলে ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। 
ডায়াবেটিস রোগীদের প্রথমত কাজ হচ্ছে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং খাদ্য ভাসের পরিবর্তন করা। অনিয়মিত খাবার খাওয়া যাবে না। ডায়াবেটি ৫ থেকে ৭ পয়েন্ট এর ভিতর থাকাই ভালো খালি পেটে এবং ১০ এর নিচে খাওয়ার পরে যেন থাকে এই বিষয়ের উপর লক্ষ রাখতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের সকালে কি খাবার খাওয়া উচিত এ বিষয়ে বলা যেতে পারে সকালে রুটি, সুগার ছাড়া চা এবং চায়ের সাথে সুগার ছাড়া বিস্কুট খেতে পারেন। 

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ কি এগুলো আমরা সব কিছুই বিস্তারিত মোটা মুটি জেনে এসেছি তাই আমি মনে করছি যে আপনারাও ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছেন এই পোস্টটি পড়ে। যেমন কি কি সমস্যা দেখে বুঝবেন ডায়াবেটিস হয়েছে, এর প্রতিকার করবেন কিভাবে, ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া যাবে এবং কি কি খাওয়া যাবে না ইত্যাদি। 

আপনারা এই লক্ষণ গুলো দেখে যদি বুঝতে পারেন ডায়াবেটিস হয়েছে তাহলে দেরি না করে দ্রুত ডাক্তার পরামর্শ নেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং ডাক্তারের দেখানো নিয়ম অনুযায়ী সব কিছু মেন্টেন করে চলবেন এতে করে আপনার স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

ডায়াবেটিস হওয়ার কারণ কি এবং এর লক্ষণ সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত বলেছি। আমি চেষ্টা করেছি আপনাদের মাঝে সঠিক বক্তব্য টি তুলে ধরার। আশা করছি এই পোস্ট টি পড়ে আপনি ও ডায়াবেটিস সম্পর্কে অনেক কিছুই জানতে পেরেছেন। আর জেনে গিয়ে থাকলে চেষ্টা করবেন আপনার আশে পাশে বন্ধুদের এবং মা-বাবাদের ও জানাতে ডায়াবেটিস সম্পর্কে। 

যাতে তারা ও এই লক্ষণ গুলো দেখে বুঝতে পারে যে ডায়াবেটিস হয়েছে তাদের ও এবং ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। ডায়াবেটিস সম্পর্কে ধারণা পেয়ে থাকলে আমার ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন পোস্ট পড়তে আসতে পারেন এবং আপনার কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে সে টি বলতে পারেন। ধন্যবাদ এই পোস্ট টি শেষ পর্যন্ত এতক্ষণ সময় দিয়ে পড়ার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url