ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০টি উপায়

ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। কেন মানুষ ভয় পেয়ে থাকে এই ক্যান্সারের কথা শুনলে? কারণ সবাই জানে আজ পর্যন্ত ক্যান্সারের রোগীরা বাঁচেনি। একবার ক্যান্সার হলে মৃত্যু নিশ্চিত। কিন্তু কি কারনে ক্যান্সার হয়ে থাকে। 
ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। আজকের এই পোস্ট টি পড়লে ক্যান্সার সম্পর্কে অনেক কিছুই আপনি জানতে পারবেন যা আপনি হয়তো জানেন না। তবে চলুন জেনে নেওয়া যা বিস্তারিত। 

.

ক্যান্সার কি ভালো হতে পারে 

ক্যান্সার এই রোগটি সাধারণত প্রথমপ ধরা পড়ে না। শেষ পর্যায়ে যেয়ে ধরা পড়ে থাকে যার কারণে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব হয়ে পড়ে না। কিন্তু আজ পর্যন্ত যত জন ক্যান্সারের রোগী ছিল বেশির ভাগ সবাইরি মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন ক্যান্সারের ঔষধ তৈরি হয়নি তেমন। সেক্ষেত্রে ক্যান্সার ভালো হওয়ার কোন আশা থাকে না। 

ক্যান্সারের মতো এই ভয়ঙ্কর রোগ না হওয়া থেকে  আমাদের যা করতে হবে সেটি হচ্ছে সচেতন। সচেতনি হচ্ছে সকল রোগের ঔষধ। কিন্তু কিভাবে আমরা সচেতন হব? এর জন্য আমাদের ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে জানতে হবে তবেই আমরা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারব। 

ক্যান্সার বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে যেমন মুখের ক্যান্সার, ব্লাড ক্যান্সার, টিউমার থেকে ক্যান্সার, লিভারের সমস্যা থেকে ক্যান্সার ইত্যাদি। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত একটি এমন কোন নির্দিষ্ট কারণ পাওয়া যায়নি যে এটির কারণে এ ক্যান্সার হয়ে থাকে। তারপরে ও কিছু কিছু যুক্তি থেকে থাকে যেগুলোকে ক্যান্সারের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে। 

আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্যান্সারে প্রবণতা বাড়তে থাকে। অনেকেরই আবার কিছু কিছু বাজে অভ্যাস থেকে ও ক্যান্সার হয় যেমন ধূমমান, মদপান, নেশা ইত্যাদি। আবার এটাও দেখে গিয়েছে যে অনেকের স্বাস্থ্যের কারণে ও ক্যান্সার হয়ে থাকে যেমন গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে হতে পারে। আবার অনেকের ক্ষেত্রে খাদ্য ভ্যাসের কারণে ও ক্যান্সার হয়ে থাকে লিভারের। 

ক্যান্সার হলে কি কি খেতে হবে

ক্যান্সার রোগীদের জন্য খাদ্য এবং ওষুধ দুটোই গুরুত্বপূর্ণ। ক্যান্সার রোগিদের ক্ষেত্রে খাদ্যের দিকে নজর দিতে হবে। বিভিন্ন ঔষধ এবং মেডিসিনের কারণে তাদের খাদ্য চাহিদা পরিবর্তন ঘটতে পারে। এদের মুখে ঘা, ওজন দিন দিন কুমে যাওয়া কারনে খাদ্যের চাহিদার পরিমাণ ও বেড়ে যেতে পারে। এই সময়টাতে হজম শক্তি তাড়াতাড়ি হয়ে থাকে। যার কারণে খাদ্যনালী শুরু যেতে থাকে দিন দিন। 

রোগীর মুখের ভেতর ঘায়ের কারণে খাবার খেতে কষ্ট হয়ে পরে। বিভিন্ন প্রোটিন জাতীয় খাবার ও তাদের ভালো লাগেনা। যেমন মাছ মাংস রান্না করে দিলে ও মুখে কোন স্বাদ লাগেনা। দিন দিন মুখে রুচি কমে যেতে শুরু করে। যার কারণে শরীরটা অনেক দুর্বল হয় পরে এবং বিছানা গত হয়ে পড়ে। এর জন্য আমাদের ক্যান্সার রোগীদের প্রতি যত্ন নিতে হবে তাদের খাদ্যের তালিকায় আয়রন জাতীয় খাবার রাখতে হবে। 

তালিকায় দুধ, দই, দুধের ছানা এবং টক জাতীয় খাবার রাখতে হবে। আরও প্রোটিন জাতীয় খাবার রাখতে হবে প্রতিদিন খাদ্য তালিকায়। যাতে শরীরের যেই ঘাটতিটা হয় ওই ঘাটতিটা যেন পূরণ হয়ে যায়। এছাড়া ও ক্যান্সার রোগীদের খাবারের তালিকায় আন্টি অক্সিডেন্ট ভালো পরিমানে থাকতে হবে তাছাড়া পটাশিয়াম এবং আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুলো তার খাবারের সাথে রাখতে হবে। 

বিভিন্ন ধরনের ফল যুক্ত করতে হবে যেমন আমলকি, লেবু, জাম্বুরা, ড্রাগন, বেদেনা, ডাব ইত্যাদি। সবজির তালিকায় কালো কচু, সবুজ শাক, লাল শাক, টমেটো, গাজর, পুদিনা, শসা, ডাল, ডুমুর, বাঁধাকপি, ছোলা ইত্যাদি। ক্যান্সার রোগীদের বাড়তি টক্সিন দূর করার জন্য আঁশযুক্ত খাবার রাখতে হবে যেমন পুঁইশাক, লাল শাক, ঢেরস, ইসপুরের ভুসি, কচুর লেল, কাঠবাদাম ছোলা সহ ইত্যাদি 

প্রতি দিন খাবারের তালিকায় রাখতে হবে। আমাদের আরো যে বিষয়টি জানতে হবে সেটি হচ্ছে ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায়। তবে আমরা ক্যান্সার হলে সাথে সাথে বুঝতে পারব এবং এর চিকিৎসা নিতে পারব। 

ক্যান্সার রোগীদের মৃত্যুর লক্ষণ কি কি 

ক্যান্সার নিঃসন্দেহে মরণ ব্যাধি। তবে শুরু থেকেই যদি ভালো মানের চিকিৎসা নেওয়া যায় তাহলে এর থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞ গাহিনি ডাক্তারেরা। তবে ক্যান্সারের সবথেকে বড় যে ওষুধ সেটি হচ্ছে সচেতা। 
কোন কোন খাদ্যা ভ্যসসের কারণে ক্যান্সার পুরভার্স দিয়ে থাকে। ক্যান্সার রোগীদের মৃত্যুর আগে খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। চেহারার উজ্জ্বলতা নষ্ট হয়ে যায় এবং দিন দিন সুখিয়ে যেয়ে থাকে। পুরো শরীর ফাকাসে অর্থ বা হলুদ লাগে। তিন দিন কণ্ঠস্বর কমিয়ে আসে। এক কথায় কথা বলার কোন সেন্স থাকে না। 

ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ কোন গুলো

ব্লাড ক্যান্সার এটা যেন শরীরের রক্তের সাথেই জড়িয়ে থাকে। এই ক্যান্সারটি যতটা না কষ্টদায়ক ঠিক তার থেকে বেশি ভয়াবহ। কারণ অন্য ক্যান্সারের তুলনায় থেকে ব্লাড ক্যান্সারে সব থেকে বেশি জটিল হয়ে থাকে। এই ক্যান্সার টি যাদের হয়ে থাকে তাদের প্রতি মাসে ব্লাড দেওয়া লাগে। এমনকি মাসের মধ্যে দুই থেকে তিন বারও দেওয়া লাগে। 

আমরা যত কিছু খাদ্যাভ্যাসে তালিকায় খেয়ে থাকি সেগুলো রক্ত প্রোটিন কার্বন ডাই অক্সাইড  এবং ভিটামিন বাড়ানোর কারণে খেয়ে থাকি। কিন্তু ব্লাড ক্যান্সার হলে যতই খাক না কেনো কোন কিছুতেই কোন কাজ হয় না। ব্লাড ক্যান্সার একটি টাইপ হচ্ছে নিউফর্মা বিভিন্ন সময় দেখা যেতে পারে ফুলে ওঠে হাত পা। 

শুয়ে থাকা অবস্থায় প্রচন্ড করে প্রচন্ড পরিমাণে ঘাম হচ্ছে গায়ে জ্বর এটি ব্লাড ক্যান্সারের কমন একটি ফিচার। তবে ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০টি উপায় সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে তবে আমরা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সক্ষম হব। ব্লাড ক্যান্সারের যে লক্ষণ দেখে আমাদের বুঝতে হবে 

  • অনেকদিন যাবত জ্বর লেগেই থাকা এবং গায়ে জ্বর ঘন ঘন আশা। 
  • তলপেটে ব্যথা সৃষ্টি হওয়া।
  • নাক দিয়ে অথবা মুখ দিয়ে রক্ত পড়া। 
  • একটুতেই হাফিয়ে যাওয়া। 
  • হঠাৎ করে খাদ্যের চাহিদা কুমে যাওয়া। 
  • শরীরে ফসকার মতো পড়া।
  • পোরসাবের সাথে রক্ত পড়া।
  • মলের সাথে রক্ত পড়া। 
  • ঘন ঘন পোর্সাব হওয়া

ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় 

ক্যান্সার এ যেন ভয়েরি কারণ হয়ে থাকে। কারণ বিশ্বের মধ্যে আজ পর্যন্ত যতজন লোকের ক্যান্সার হয়েছে তাদের মধ্যে ৩ ভাগ লোকে মৃত্যু হয়েছেন এ রোগে। তবে ক্যান্সার শুরুতে বুঝা যায় না। ধীরে ধীরে এর প্রভাব ঘটলে এটি বুঝা যে থাকে। অন্য রোগের ক্ষেত্রে ভালো চিকিৎসা পাওয়া গেলে ও ক্যান্সার রোগের ক্ষেত্রে অতটা ও ভালো কোন চিকিৎসা পাওয়ার যায় না। তবে আমরা যেই লক্ষণ গুলো দেখে বুঝে নিতে পারি যে ক্যান্সার হয়েছে। 
  • প্রতিনিয়ত মাথা ঘোরা 
  • একটুতেই শরীর দুর্বল লাগা 
  • দিন দিন চেহারা উজ্জ্বলতা শুকিয়ে যাওয়া 
  • ওজন কুমে যাওয়া 
  • খাদ্য ভ্যাসের চাহিদা বেশি হওয়া বা বেশি বেশি খাবার খাওয়া 
  • চোখ দিয়ে ঝাপসা দেখা 
  • চোখ মুখ ফাঁকাসে হয়ে যাওয়া
  • ঠোঁট সাদা হওয়া 
  • শরীরে অতিরিক্ত ঘাম ঝরা এবং একটুতেই ক্লান্তি লাগা
  • শরীরে ব্যথা অনুভব হওয়া
  • নিঃশ্বাস নিতে বা খাদ্য খেতে কষ্ট অনুভব হওয়া 
  • ঘন ঘন মাথা ব্যাথা হওয়া 
  • মানসিক পরিবর্তন অনুভব করা 
  • প্রসাবে জ্বালাপোয়া সৃষ্টি হওয়া 
  • জিহ্বা নিচে অথবা ঠোঁটে ক্ষতের মত দেখা দিলে 
  • হঠাৎ করে ক্ষুধা না লাগা 
  • মলের সাথে যদি রক্তপাত হয়ে থাকে 
  • মূত্রত্যাগ অভ্যাসের কোন পরিবর্তন দেখলে
আমাদের শরীরে এই লক্ষণ গুলো দেখলেই যত তাড়া তাড়ি সম্ভব ডাক্তার দেখানো এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো। যাতে এই রোগ টি হয়ে থাকলে ও শুরু থেকেই চিকিৎসা নেওয়া যায়। এতক্ষন আমরা জানলাম ক্যান্সারের কি কি লক্ষণ দেখে আমরা বুঝে নিব এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিব। এখন জানবো ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায়। 
  • ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য আমাদের প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সাইড জাতীয় খাবার রাখতে হবে। 
  • প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কিছু রাখতে হবে যেমন লেবু। 
  • শাক বেশি করে খেতে হবে যেমন লাল শাক, পুঁইশাক, সবুজ শাক ইত্যাদি। 
  • বেশি পরিমাণ সবজি খেতে হবে যেমন পেঁপে, গাজর, টমেটো, ফুলকপি ইত্যাদি। 
  • বেশি পরিমাণ আমিষ জাতীয় খাবার খেতে হবে যেমন মাছ, মাংস, ডিম, ছোট মাছ ইত্যাদি।
  • প্রতিদিন খাবারের তালিকায় ফলমূল রাখতে হবে যেমন ড্রাগন, বেদেনা, আমলকি, আপেল ইত্যাদি। 
  • শরীরের যেকোনো অসুখ হওয়া মাত্রই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে সাথে সাথে। 
  • সবসময় আশ জাতীয় খাবার খেতে হবে। 
  • প্রতিদিন টাটকা খাবার রান্না করে খেতে হবে। 
  • ফ্রীজ থেকে বের করে ঠান্ডা কোন খাবার খাওয়া যাবে না।

ক্যান্সার হলে কত দিন বাঁচতে পারে রোগীরা 

ক্যান্সার হলে আমাদের আশে পাশের লোকজন সহ আত্মীয়-স্বজন এবং বাড়ির সকলেই চিন্তিত হয়ে পড়ে। আর হয়তো এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক। ক্যান্সার হলে সবাই জানতে চায় কোন কারনে ক্যান্সার হয়েছে বা এটা সারানোর উপায় কি। কি করলেই বা ভালো হতে পারে এই রোগ। কতদিনই বা বাঁচবে এই নিয়ে অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়ে। 

কিন্তু এই  রোগের কোনই নিশ্চয়তা নেই যেকোনো সময়েই মৃত্যুব   হতে পারে এটা বলা যায় না। ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আমরা উপরে জেনে এসেছি। আমরা ক্যান্সার প্রতিরোধ করব কিভাবে ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো কি আমরা জেনেছি। 

ভয়াবহ এই রোগ ক্যান্সার যাতে না হয় এর জন্য আগে থেকেই আমাদের কি কি খাবার খাওয়া উচিত প্রতিদিন খাবারের তালিকায় কি কি ভিটামিন রাখা উচিত সেই সব কিছুই জানতে পেরেছি। অনেকে মনে করে পরিবারের এক জনের ক্যান্সার হলে হয়তো বাকি গুলোর ও হতে পারে। এই কথা টি সম্পন্নই ভুল কারণ এটি কোন ছোয়াচে রোগ নয়। এটি যে কারও শরীরের যেকোন সমস্যা থেকেই হতে পারে। ক্ষেত্রে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন।

ক্যান্সার কিভাবে হয়ে থাকে এবং এর কারণ কি  

ক্যান্সারের অনেক গুলোই কারণ হয়ে থাকে। আমি এই পোস্টের মধ্যে যত টুকু পেরেছি ততটুকু কারণ গুলো বলার চেষ্টা করেছি। ক্যান্সার প্রধানত দুই রকম হয়ে থাকে। এক জেনারেল লক্ষণ অর্থাৎ সারা শরীরে নন স্পেসিফিক কিছু লক্ষণ থেকে থাকে যেমন ওজন কমে যাওয়া, জ্বর জ্বর ভাব, চুল পড়ে যাওয়া ইত্যাদি। 
লোকাল লক্ষণ শরীরের ভেতরে যেই অসুখ গুলো হয়ে থাকে যেমন খাদ্যনালীতে যে অসুখ হয়ে থাকে সেটা কেও লোকাল বলা হয়। মৃত্যুর পর্যায়ে নিয়ে যেতে যেই লক্ষণ গুলি দেখার যে থাকে শ্বাস-প্রশ্বাস কষ্ট হওয়া, জন্ডিস হওয়া, পেটে ব্যথা হওয়া, ত্বকসহ পুরো শরীর হলুদ হয়ে যাওয়া এবং ফাকসে হওয়া। 

লেখকের শেষ মন্তব্য  

ক্যান্সারের লক্ষণ কি কি এবং ক্যান্সার প্রতিরোধের ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছেন আশা করছি এবং এই পোস্টে পড়ে ক্যান্সার সম্পর্কে অনেক কিছুই জেনে গিয়েছেন আশা করব। ক্যান্সার এটি একটি মারাত্মক রোগ বলেই মনে করা হয়। তবে ক্যান্সারের প্রতিরোধ করতে কি কি করনীয় করতে হবে সেইটা বুঝতে পেরেছেন নিশ্চয়ই। 

ক্যান্সার আমাদের বাজে কিছু অভ্যাসের কারণে হয়ে থাকে যেমন বেশি পরিমাণ খাবার একসাথে খাওয়া, ধূমপানসহ বিভিন্ন নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করা ইত্যাদি। এই পোস্ট টি পড়ে আপনারা অনেক কিছুই শিখেছেন আশা করছি। 

যদি এই পোস্টি পড়ে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিতে পারেন এবং আমার ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন পোস্ট করতে আসতে পারেন প্রতিনিয়ত। ধন্যবাদ এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url