পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

পেয়ারা আমাদের একটি ভিটামিন এবং ফাইবার জাতীয় ফল। পেয়ারা বেশির ভাগ সবাই খেয়ে থাকে। বাহিরের দেশে ও এই এর চাহিদা অনেক। 

পেয়ারা যে আমাদের ভিটামিন জাতীয় ফল শুধু তাই নয় এটি রয়েছে পুষ্টি গুনে ভরা। পেয়ারা খেলে অনেক সমস্যার সমাধান হতে পারে। পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে যদি আপনারা জেনে না থাকেন তাহলে বিস্তারিত শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
.

প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার উপকার 

সোডিয়াম ও পটাশিয়াম ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে পেয়ারা। বিশেষ করে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দামি একটি ফল হিসাবে বিবেচনা করা যে থাকে। এতে উচ্চ মাত্রার ফাইবার থেকে থাকে। পেয়ারা আমরা কম বেশি সবাই খেয়ে থাকি। পেয়ারাতে রয়েছে পুষ্টি গুণে ভরা। ডাক্তারেরা এটা ও বলে থাকেন একটি আপেল খেলে যতটা গুনা গুন শরীলে পাওয়া যায় ঠিক একটি পেয়ারা খেলেও ততটাই গুনাগুন পাওয়া যেয়ে থাকে। 

পেয়ারা সারা বছরই পাওয়া যে থাকে। অন্যান্য ফল মূলের তুলনায় পেয়ারার পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। বিজ্ঞানীদের মতে পেয়ারাতে রয়েছে চারটি আপেলের মতো এবং চারটি কমলা লেবুর মতো পুষ্টিগুণ রয়েছে বিশেষ করে ভিটামিন সি। পেয়ারা খেলো পেয়ারার নিয়ম কারণ এবং পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে খাওয়া উচিত। 

ডায়াবেটিসের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পেয়ারা পাতা ও বেশ একটি প্রয়োজনীয় উপাদান। পেয়ারাতে অনেক পরিমাণ ভিটামিন সি ও অ্যক্সিডেন্ট থাকে। যেটির রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন রোগের সাথে যুদ্ধ করার জন্যে শক্তি যুগে থাকে। 

পেয়ারাতে কি কি উপাদান রয়েছে 

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু পেয়ারাতে কি কি উপাদান এবং রয়েছে এগুলো আমরা জানিনা তাই পেয়ারাতে কি কি উপাদান রয়েছে এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করছি। পেয়ারাতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, প্রোটিন, খনিজ পদার্থ সহ ইত্যাদি আর ও অনেক কিছু। পেয়ারাতে ২১১ মিলি গ্রাম পর্যন্ত ভিটামিন পাওয়া যায়। 
এই ভিটামিনের কারণে দাঁত এবং মারি সুস্থ রাখতে সহায়তা করে থাকে। তাছাড়াও চোখের মনি এবং চোখের রেচিনা ভালো রাখতে সাহায্য করে। প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারাই ০.০ মিলিগ্রাম ভিটামিন B1 ও ০.০৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন B পাওয়া যায়। প্রতি ১০০ গ্রাম ৭৫ কিলোক্যালারি খাদ্য শক্তি ১. ৪ গ্রাম প্রোটিন, ১.১ গ্রাম স্নেহ ও ১৫.২ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায়। 

পেয়ারা বিভিন্ন খনিজ উপাদানে ভরপুর। প্রতি ১০০ গ্রাম পেয়ারাই ০.৬ গ্রাম মিনারেল পাওয়া যায়। ০.০৩ মিলিগ্রাম থায়ামিন, ০.০৩ রিবোফ্লাভিন ১.৪ মিলিগ্রাম আয়রন, ২৮ মিলি গ্রাম ফুসফুরাস ও ২০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যেয়ে থাকে। এই উপাদান গুলো ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে অনেক সয়হাতা করে থাকে। এজন্যে প্রতি টি ডায়াবেটিস রোগীদের দিনে একটি করে হলে ও পেয়ারা খাওয়া উচিত কারণ অন্য ফল মূল বাজারে অনেক দাম বেশি হলে ও পেয়ারার দাম অনেক কম। 

খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার গুনাগুন 

শরীরে যদি দিয়ে কোথাও কেটে যেয়ে থাকে তাহলে ক্ষতস্থান শুকানোর জন্য আন্টি অক্সিডেন্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খালি পেটে পেয়ারা খেলে একাধিক উপকার পাওয়া যেয়ে থাকে তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি সেই উপায় গুলো। পেয়ারা ফাইবারের ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ের জন্য একটি সুপরিচিত ফল। 

অনেক ডাক্তারেরাই রোগীদের ক্ষেত্রে বলে থাকেন পেয়ারা খেতে রোগীদের কোষ্ঠকাঠিন্য  দূর করার জন্য। গ্যাস অথবা অ্যাসিডিটির সমস্যা হলে পেয়ারা খাওয়া অনেক উপকারী। কিছু গবেষণায় শোনা গিয়েছে যে পেয়ারাতে থাকা আন্টি অক্সিডেন্ট হৃদয় পিণ্ডের রাডিক্যাল সৃষ্টি ক্ষতি থেকে ও রক্ষা করে থাকে। পেয়ারাতে ভিটামিন এর সি ভরপুর। 

যার ফলে নিয়মিত পেয়ারা খেলে রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে। পাইলসের প্রধান কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। তাই খালি পেটে পেয়ারা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। বিশেষ করে পাইলস রোগ হলে অনেক উপকার এসে থাকে এই পেয়ারা খাওয়ার ফলে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং আন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে ত্বকের জন্য অনেক উপকারী হয়ে থাকে। খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণ পর পেয়ারা খেলে পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে থাকে। 
 

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা 

পেয়ারাতে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ এবং উপাদান যা আমরা উপরের কিওয়ার্ড গুলোতে পড়ে এসেছি। পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে পেয়ারা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। যেমন পেয়ারা ক্যান্সার প্রতিরোধ ভালো করতে সাহায্য করে থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যাননসার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করতে পারে এ পেয়ারা। স্তন ও পোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধেও পেয়ার অনেক উপকারী। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে ও পেয়ারা বিশেষ ভূমিকা রাখে। 

কাঁচা পেয়ারাতে বেচ পরিমাণ ভিটামিন ভিটামিন থেকে থাকে। পেয়ারার রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করতে ও বিশেষ ভূমিকা রাখে। ডাক্তার এবং বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতি দিনের খাবারের তালিকায় প্রয়োজন। রক্তের লিপিড ও রক্তচাপ কমে আসে নিয়মিত পেয়ারা খেলে। পেয়ারার ভিতরে লাল এবং গোলাপি এরকম পেয়ারা নিয়মিত খেলে ক্যান্ডি ওভারস্কুলার রোগের ঝুঁকি কমে যায়।  ঠান্ডা জনিত সমস্যা এবং সর্দি কাশি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে পেয়ারা। 

অনেক রকম ঠান্ডা জাতীয় সমস্যা প্রতিরোধ করে থাকে পেয়ারা। এছাড়াও কৌঠকাঠিন্য দূর করতে, পেটের অসুখ, আমারশয়, ওজন কমানো, ত্বক, চুলের যত্নে, পা ফাটার ইত্যাদি। কারো যদি পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা করে থাকে তাহলে পাতা চিবিয়ে বা রস করে খেলে পিরিয়ডের ব্যথা দ্রুত কমে যায়। 

পেয়ারা খাওয়ার অপকারিতা হচ্ছে পেয়ারা অথবা যে কোন ফল মূলই একটা নিয়ম অনুযায়ী খাবেন 
কোথায় বেশি পরিমাণ খেয়ে ফেললে যার কারণে হজম শক্তি কমও হতে পারে। অন্যথায় নয়তো দেখা যাচ্ছে যে আপনি পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা জেনে দিনের মধ্যে অনেক গুলো করে পেয়ারা খেয়ে ফেলছেন এতে করে আপনার শরীরে দ্রুত ওজন অনেক কমে যেতে পারে। তাই যেকোনো খাবারি নিয়মের বাহিরে খাওয়া উচিত নয়। 

প্রতিদিন পেয়ারা খাওয়ার গুণ 

একটি আপেলের থেকে পেয়ারার অনেক গুণ এবং উপকারী সেটা আমরা সবাই জানি। কারণ পেয়ারা হাতের কাছে অনার্সেই পাওয়া যে থাকে। তাছাড়া ও পেয়ারাতে যত গুলো উপাদান এবং ভিটামিন রয়েছে জেনে জেনেছি। আমরা সবাই জেনেছি পেয়ারাতে রয়েছে আন্টি অক্সিডেন্ট, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম সহ আরো অনেক কিছু যা আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ বাধি থেকে মুক্ত করে শরীরকে ভালো রাখতে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে থাকে। 
পেয়ারার পুষ্টিগুণ এতটাই বেশি হয়ে থাকে যে অনেকে একে প্রিয় একটি ফল বা খাবার হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। আমরা অনেকেই আছি বাজারে পেয়ারা দেখলে ও আবার নিতে চাইনা দামি দামি ফল গুলো নিয়ে থাকি যেমন আপেল কমলা বেদনা ইত্যাদি। কিন্তু এই দামি ফল গুলোর থেকে যদি আপনি কম দামি ফল গুলো এবং ভিটামিন যুক্ত বেশি এ ফল গুলো কিনে খেয়ে থাকেন এতে আরো বেশি উপকারী হয়ে থাকে শরীর স্বাস্থ্যের জন্য। 

কারণ এই ফল গুলোতে ও প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, আইরন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আন্টি অক্সিডেন্ট থেকে থাকে। কম দামি ফল গুলো যেগুলো বারোমাসি অনাসেই হাতের কাছে পাওয়া যে থাকে কলা ও পেয়ারা। কলাতে ও প্রচুর পরিমাণ আইরন ক্যালসিয়াম ভিটামিন থেকে থাকে। যেটি আপনার  ওজন বাড়াতে সাহায্য করে থাকবে। তবে যারা ওজন কমাতে চান তাদের পেয়ারা ফল খাওয়া উচিত দিনে যতটুকু পারেন। 

পেয়ারা পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও গুনাগুন 

আমাদের বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশেই পেয়ারার চাহিদা ব্যাপক। আমরা জানি পেয়ারা খাওয়া শরীর স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু আপনারা এটা জানলে অবাক হবেন যে পেয়ারার পাশা পাশি পেয়ারার পাতার অনেক গুণাবলী রয়েছে যেগুলো বলে ও শেষ হবে না। 

পেয়ারার পাতা শতকরা বা গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে ব্যাপক কাজ করে থাকে। বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা বা প্রবলেম রয়েছে তারা এটি নিঃসন্দেহে খেতে পারেন। আমাদের শরীরের রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ যেন না বাড়ে সেদিকে বেশি কাজ করে থাকে শরিলে। 

যাদের অতিরিক্ত পরিমাণ ওজন এবং মেদ ভুড়ি রয়েছে তারা ও পেয়ারার পাতা খেতে পারেন। এটি ওজন কমাতে ব্যাপক কাজ করে থাকে। কারণ এটি ক্যালোরি কমাতে সাহায্য করে। অনেকেই দাঁতের সমস্যার কারণে পেয়ারা খেতে পারেন না। যারা ওজন কমাতে চান যদি দাঁতের সমস্যার কারণে পেয়ারা খেতে না পারেন তাহলে পেয়ারার পাতা খেতে পারেন অনাসেই। 

পেয়ারা পাতা খাওয়ার নিয়ম  

পেয়ারা সবারই পছন্দের প্রিয় একটি ফল হয় থাকে এবং এর পুষ্টি গুণ অনেক বেশি একটি আমরা সবাই জানি। কিন্তু পেয়ারার পাতার কত যে গুনা বলি এটা সম্পর্কে আমরা কম লোকজনই জেনে থাকি। অনেকে পেয়ারার পাতা চায়ের মধ্যে ফুটিয়ে চা বানিয়ে খেয়ে আসছেন দিন দিন। 

পুষ্টিবিদদের মতে পেয়ারা পাতার ভেন্য চা হিসেবে বলা হয়েছে। অনেক গবেষণায় দেখে গিয়েছে পেয়ারা পাতার এই চা অনেক রোগেরই উপকারে এসে থাকে। যেমন ডায়রিয়া। তাছাড়া ও পেয়ারার পাতা রস করে খেতে পারেন। এর জন্য আপনাকে তিন থেকে পাঁচটা পেয়ারা পাতা পাড়িয়ে ভালো ভাবে ধুয়ে এর পর ব্লেন্ড করে নিয়ে একটা ছাকুনির সাহায্যে পেয়ারার পাতার রস গুলো বের করে নিয়ে সেখানে কিছুটা পরিমাণ মধু অথবা চিনি মিশ করে খেতে পারেন। 

আশা করছি এরকম করে পেয়ারা এবং পেয়ারার পাতা খেলে অনেক একটা উপকার পাবেন। তবে পেয়ারা এবং পেয়ারার পাতা এক সাথেই খাবে না যদি ও পেয়ারার পাতা খান তাহলে পেয়ারা খাবেন না আবার যদি পেয়ারার পাতা অথবা চা বানিয়ে খান তাহলে পেয়ারা খাবেন না। 

কারণ আমরা জেনেছি পেয়ার ওজন কমাতে ও সাহায্য করে থাকে এতে করে অতিরিক্ত পরিমাণ ওজন কমে যে শরীরে যে কোন অসুখ হতে পারে। যেকোনো জিনিস ধীর গতিতে হওয়া ভালো একেবারে জোর গতিতে হওয়ার থেকে। ওজন কমাতে হলে ও দৈনিক দিনে দিনে ওজন কমাবেন । এটা করে শরীরে আস্তে আস্তে একটা পরিবর্তন আসতে শুরু করবে যেটাতে আপনার কোন অসখ হবে না। 

পেয়ারা পাতার চা বানাবেন যেভাবে

পেয়ারা পাতার চা অনেক রোগেরই সমস্যার সমাধান করে থাকে যেমন গ্যাস, পেটের ব্যথা, ডায়রিয়া সহ আরো অনেক কিছু।  তবে চলুন জেনে নেয়া যাক পেয়ারা পাতার চা বানাবেন কিভাবে। পেয়ারার পাতা চা বানাতে হলে আপনাকে প্রথমে গাছ থেকে তিন থেকে চারটা পেয়ারা পাতা টাটকা ভালো দেখে পাড়িয়ে নিতে হবে। 

এরপর সেই পাতা গুলো ভালো ভাবে ধুয়ে একটা পাত্রে কিছুটা পরিমাণ পানি দিয়ে জাল দিয়ে নিতে হবে। এরপর সেই পাতাটা একটা এক গ্লাসে ছাকানির সাহায্যে ছেঁকে নিয়ে সেখানে পরিমাণ মতো চিনি এড করে একটা চামচের সাহায্যে নেরে নিতে হবে। আপনারা চাইলে সাথে মধু এড করে নিতে পারেন। তারপর ব্যাস রেডি আপনার পেয়ারা পাতার চা আপনারা তারপর খেতে পারেন। দিনের মধ্যে এক থেকে দুবার এই চা খেতে পারে। 

লেখক এর শেষ মন্তব্য 

পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমি এতক্ষণ আলোচনা করে এসেছি। আশা করছি এই পুরো পোস্টটি পড়ে আপনারা পেয়ারা খাওয়ার গুনাগুন এবং পেয়ারা পাতা খাওয়ার গুণ পেয়ারায় কি কি উপাদান এবং গুন ভিটামিন সহ রয়েছে সে সব কিছু বুঝতে এবং জানতে পেরেছেন। 

আশা করছি আপনারা ও যারা পেয়ারা খেতে চান না তারা ও এই পোস্ট টি পড়ার পর এত গুলো গুনা গুন সম্পর্কে জানার পরে চেষ্টা করবেন দৈনিক দুইটা পেয়ারা খেতে। আশা করছি এই পুরো পোস্টটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। 

আর ভালো লেগে থাকলে আমার ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন আসতে পারেন। আপনারা চাইলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথে ও শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিতে পারেন তারা ও পেয়ারা পাতার এতগুলা উপাদান এবং গুণাগুণ সম্পর্কে জানতে পেরে তারাও নিয়মিত পেয়ারা খেতে চাইবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url