মোটা হওয়ার ১৫ টি সহজ উপায়
অতিরিক্ত মোটা হলে যেমন নিজের শরীরের অস্বস্তি ভাব লাগে ঠিক অতিরিক্ত পরিমাণ চীকন হলেও দেখতে খারাপ লেগে থাকে।
তাই যারা ঘরোয়া ভাবে মোটা হতে চাচ্ছেন তাদের জন্য নিয়ে এসেছি মোটা হওয়ার ১৫ টি সহজ উপায় সম্পর্কে। যারা চাচ্ছিলেন বেশি মোটা ও না এবং বেশি চিকন ও না মাঝারি বরাবর থাকতে তারা এই পোস্ট টি পড়তে থাকুন।
.
মোটা হওয়ার দিক গুলো
মোটা আমরা অনেকেই হতে চাই কিন্তু মোটা হওয়ার যে দিকগুলো সেই দিক গুলো সম্পর্কে আমরা কয়জনি বা জানি। অনেকের দেখা যায় যে হাজার খাবার খেলেও অথবা ভালো মন্দ ফলমূল খেলেও শরীর স্বাস্থ্য হয় না। মোটা হওয়া না হওয়ারও অনেক রকমেরই প্রকারভেদ রয়েছে।
আরও পড়ুন : শরীর স্বাস্থ্যের জন্য পানির প্রয়োজনীয়তা
যেমন অনেকে ভালো মন্দ না খেয়েও মোটা হয় অনেকে ভালো-মন্দ খাওয়ার পরও মোটা হয় না এছাড়াও আবার অনেকে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে অনেক ওষুধ ভিটামিন খেয়েও মোটা হয়ে থাকে। আপনি যদি ঘরোয়া ভাবে মোটা হতে চান তাহলে মোটা হওয়ার ১৫ টি সহজ উপায় সম্পর্কে পড়ুন। এতে করে আপনি সহজেই মোটা হতে পারবেন ঘরোয়া উপায়ে।
মোটা না হওয়ার কারণ কি এবং এর প্রতিকার
অনেকেই মোটা হতে চাই কিন্তু মোটা হতে পারে না কিন্তু এই মোটা না হওয়ার কারণ কি সেটি অনেকেই জানে না। আমাদেরই হয়তো কিছু বাজে অভ্যাস অথবা শরীরের অন্য কোন ঘাটতির কারণে হাজার খেলেও আমরা মোটা হই না অনেকেই। মোটা না হওয়ার প্রধানতম কারণ হচ্ছে শরীরে যেকোন একটি ঘাটতি রয়েই যায়। যেই ঘাটতিটা পূরণ হয় না। আমরা অনেকেই রয়েছি যারা খাবার খেয়েই শুয়ে পরি যেটি করা স্বাস্থ্য জন্য ক্ষতি হয়ে থাকে।
খাবার খাওয়ার পর অন্তত পাঁচ মিনিট হলেও বসে থাকতে হবে। তারপর শুতে হবে। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে অনেক রাত ভরাই ফোন টিপে থাকে। যেটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন ভিটামিন কোষ গুলোকে ঘাটতিত ফেলে দেয়। এছাড়াও সবথেকে বড় যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হল অনেকেই রয়েছে যারা তিন বেলা শুধু খাবারই খায় পরবর্তী টাইম গুলোতে আর কোন কিছুই খায় না যার কারণে কিন্তু শরীর স্বাস্থ্য হতে চায় না।
শরীর স্বাস্থ মোটা করতে চাইলে তাহলে অবশ্যই আপনাকে আধা ঘন্টা পর পর অল্প পরিমাণ কিছু তরকারি খেয়ে হলেও পানি খেতে হবে দিনের বেলায় অথবা রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত। যদি ঘরে অন্য কিছু না থেকে থাকে তাহলে তরকারি খেয়ে ও পানি খেতে পারেন। আপনি চাইলে মোটা হওয়ার ১৫ টি সহজ উপায় গুলো দেখতে পারেন সেখানেও ঘরোয়া উপায় মোটা হওয়ার কিছু কারণ উল্লেখ্য করা রয়েছে।
অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার পরেও মোটা না হওয়ার কারণ
অনেকেই রয়েছে যারা খাবার খাওয়ার পরও স্বাস্থ্য ভালো হচ্ছে না। এই নিয়ে মনে অনেক প্রশ্নই জেগে থাকে অনেকেরি। এর জন্য আপনাকে অনেক জিনিস শরীর স্বাস্থ্যের উপর নজর রাখতে হবে যে শরীরের মধ্যে কোন সমস্যা আছে কিনা। খাবার ঠিক মতো হজম হচ্ছে কিনা, শারীরিক এবং মানসিকভাবে টেনশন মুক্ত আছেন কিনা,
ঠিক মতো নিয়মিত প্রতিদিন ঘুম পর্যাপ্ত পরিমাণ হচ্ছে কিনা, নিয়মিত দৈনিক কত লিটার পানি খাচ্ছেন এই জিনিস গুলোর উপর লক্ষ্য রাখতে হবে। তবেই আপনি শরীর স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারবেন। শারীরিক ভাবে প্রত্যেকটি মানুষের মধ্যেই দেখা যে থাকে হয়তো ঘুমের কারণে নয়তো শরীরের মধ্যে থাকা কোনো ঘাটতির কারণে মোটা তাজা হচ্ছে না অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ফলেও।
এই জিনিস গুলোর উপর লক্ষ্য রাখার পরে যদি আপনার মনে হয় সবকিছুই ঠিক রয়েছে তারপর আপনি স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য দুধ এবং কলার নিয়মিত প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। এছাড়াও নিচের মোটা হওয়ার ১৫ টি উপায় সম্পর্কে পড়ে সেই নিয়ম গুলো ফলো করে দেখতে পারেন এতে আশা করছি একটি ভালো রেজাল্ট পাবেন।
মোটা হওয়ার ১৫ টি সহজ উপায়
অতিরিক্ত পরিমাণ মোটা হওয়া এবং চিকন হওয়া দুটোই আমাদের অস্বস্তিতে ফেলে দেয়। সব থেকে ভালো হয় যদি মাঝারি সাইজে শরীর স্বাস্থ্য হয়ে থাকে। অনেকের দেখা যায় যে অতিরিক্ত পরিমাণ খাবার খাওয়ার ফলে ওজন বৃদ্ধি হয় না এবং শরীর-স্বাস্থ্য ধরে না তাই তাদের জন্য নিয়ে এসেছে মোটা হওয়ার সহজ উপায় গুলো তবে চলন বিস্তারিত নিচে জেনে নেওয়া যাক।
- মোটা হওয়ার জন্য বার বার খাবার গ্রহণ করা। মানে আপনি তিন বেলা খাবার খেলেও আধা ঘন্টা পর পরই একটি করে বিস্কুট খেয়েও পানি খাবেন। এতে করে আপনার পেট সব সময় ভরা থাকবে যেটি স্বাস্থ্যের ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
- মানসিক টেনশন থেকে দূরে থাকা। আপনি যদি কোন টেনশন করেন এতে কিন্তু শরীরে স্বাস্থ্য হয় না। আমরা যদি ঠিকমতো খাবার খাওয়ার পর টেনশন করি তাহলে খাবার খেলে যে স্বাস্থ্য এবং ওজন বৃদ্ধি হয় সেটি হয় না। কারণ টেনশন খুবই খারাপ একটি অভ্যাস।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো। আমাদের শরীর স্বাস্থ্য মোটা করতে চাইলে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম প্রয়োজন দিনে এবং রাতে। রাতে ৮ থেকে ৯ ঘন্টা এবং দিনেত ১ থেকে ২ ঘন্টা ঘুমানো আমাদের শরীর স্বাস্থ্যে জন্য উপকারী। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরাও পর্যাপ্ত ঘুমানোর কথা বলে থাকেন।
- প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় শাক সবজি মাছ মাংস অথবা ডাল রাখতে হবে। এতে করে আমাদের শরীরে পুষ্টি উপাদানগুলো পূরণ করে থাকবে।
- পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা। প্রতিদিন দৈনিক তিন থেকে চার লিটার পানি পান করার চেষ্টা করুন।
- ফলমূলের তালিকায় পেয়ারা, ড্রাগন, কলা, মালটা, আঙ্গুর, বেদেনা ইত্যাদি যেকোনো একটি করে ফল প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন। এই ফলগুলো আমাদের শরীরের কার্বোহাইডেট অক্সিডেন্ট এবং বিভিন্ন পদার্থ ভিটামিনে ঘারতি পূরণ করে থাকবে।
- ভিটামিন এবং আইরন বড়ি খাওয়া। সরকারি হাসপাতাল গুলোতে আপনি যদি যে বলেন যে আইরন এবং ভিটামিন বরির কথা তাহলে সেখান থেকেই কিন্তু পেয়ে যাবেন এক্সট্রা আর কিনতে হবে না টাকা দিয়ে। ভিটামিন এবং আয়রন বড়ি কিন্তু আমাদের শরীরের আয়রন এবং ভিটামিন দিয়ে থাকে।
- ফাস্টফুড এবং ড্রাই ফুড খাবেন যেমন কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, চিনাবাদাম, কিসমিস ইত্যাদি। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থেকে থাকে যা ওজন বৃদ্ধি করতে অনেক কাজে দিবে। তাই প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় বাদাম বেশি পরিমাণ রাখার চেষ্টা করবেন।
- দুধ এবং মধু খেতে পারেন ঘুমানোর আগে। এতে করে পুষ্টি এবং ক্যালোরি দুটোই বৃদ্ধি করতে এবং শরীর স্বাস্থ্য মোটা করতে সাহায্য করবে।
- প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় গরুর মাংস অথবা মুরগির মাংস রাখার চেষ্টা করুন। এতে আপনার শরীরের চর্বির পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করবে।
- প্রতিদিন নিয়ম করে ২ থেকে ৩ টি করে খেজুর খেতে পারেন। খেজুর ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার পাশাপাশি শরীর স্বাস্থ্য ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
- প্রতিদিন নিয়ম করে ফলের তালিকায় টমেটো, গাজর, শসা এগুলো খেতে পারেন। এগুলো তো প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন এবং পুষ্টিগুণে ভরা উৎপাদন গুলো রয়েছে যেগুলো শরীর স্বাস্থ্যে মোটা তাজা করতে সাহায্য করে।
- বাড়িতেই ওজন মাপার থার্মোমিটার একটি কিনে নেবেন। এতে করে আপনি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার চ্যাট করার পাশাপাশি প্রতিদিন ওজন বাড়ছে না কমছে এটি দেখতে পারবেন।
- র্ডাক চকলেট খেতে পারেন ওজন বানানোর জন্য। এতে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।
- ব্যায়াম করা ওজন কমাতে যেমন ব্যায়াম প্রয়োজনীয় একটি উৎস ঠিক ওজন বাড়াতেও কিন্তু ব্যায়াম অনেক প্রয়োজনীয় একটি উৎস হয়ে থাকে। এর মানে শুধু দরজা পড়ার তাই নয় ওজন বাড়ানোর জন্য কিন্তু আপনি জীম ব্যায়াম করতে পারেন।
ঘরোয়া ভাবে মোটা হওয়ার উপায়
শরীরে কুম ওজন থাকা এবং স্বাস্থ্য চিকন থাকাও কিন্তু এই গুলো বিভিন্ন সমস্যার কারণ হয়ে থাকে অনেক সময়। এর জন্য প্রথমেই কিন্তু আমাদের আমাদের শরীরের ওজনটা কিসের জন্য কম। ওজন কম হওয়ারও অনেক রকমের কারণ থেকে থাকে শরীরের মধ্যে থাকা কোন অসুখ-বিসুখের কারণে বা শারীরিক মানসিক সমস্যার কারণে বিভিন্ন ভিটামিন এবং পুষ্টি খনিজ পদার্থ কুম থাকার কারণে ওজন কম হয়ে থাকে। অনেক খাবার খাদ্য খাওয়ার পর স্বাস্থ্য ভালো হয় না।
হয়তো আপনি খাবার খাচ্ছেন কিন্তু সঠিক খাবার গুলো যেগুলো খাওয়া প্রয়োজনীয় সেগুলো হয়তো খাচ্ছেন না। এই সমস্যার কারণেও কিন্তু মোটা হতে পারবেন না বা ওজন বাড়াতে পারবেন না। অনেকেই হয়তো রয়েছেন যারা মোটা তাজা হওয়ার জন্য অনেক রকমের মেডিসিন অথবা ওষুধ খেয়ে থাকেন। যেটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। কারণ আপনি যদি ঘরোয়া ভাবে মোটা হন এতে কিন্তু আর চিকন হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না আর আপনি যদি ওষুধ বা মেডিসিন খেয়ে মোটা হন পরবর্তীতে কিন্তু চিকন হওয়ার সম্ভাবনায় বেশি থাকে।
যতদিন ওষুধ খাবেন ততদিন হয়তো মোটা থাকবেন। মোটা হওয়ার জন্য কিন্তু আপনি প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় কার্বোহাইড্রেট, আন্টি অক্সিডেন্ট, ফাস্টফুড, ড্রাই ফুড, মাছ মাংস শাক সবজি ইত্যাদি এই খাবার গুলো রাখলেও কিন্তু শরীর স্বাস্থ্য অতি তাড়াতাড়ি ঘরোয়া ভাবে মোটা তাজা করতে পারবেন।
মোটা হওয়ার জন্য প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা
প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় আগে যে পরিমাণ খাবার খেতেন তার থেকে এক গুণ পরিমাণ বেশি করে নিয়ে খেতে হবে। আপনি যখন ওজন বাড়াবেন বা মোটাতাজা হবেন তখন কিন্তু আপনাকে ক্যালরি পরিমাণ বাড়াতে হবে এইটাই মাথায় রাখতে হবে।
- সকালের খাবারে আপনি যদি রাতে কিছুটা পরিমাণ কিসমিস, ছোলা বুট পানিতে ভিজিয়ে রাখেন এবং সেটি সকালে খান এতে কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য বেশ একটি উপকারী হয় থাকে ওজন বাড়াতে। প্রতিদিন সকালের খাবারের খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও সকালে খাবারে ভাত অথবা রুটি, একটি ডিম, চিড়া, মুড়ি, কলা, খেজুর, বাদাম ইত্যাদি রাখতে পারেন খাদ্য তালিকায়।
- দুপুরের খাবারে ভাত, মাছ, মাংস, ডাল, টক দই ইত্যাদি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন এটা কিন্তু আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
- বিকেলের খাবারে পুডিং, সাবু, মিষ্টি আলু, হাই কালারের গুপ্ত মিষ্টি ফুড, মিষ্টি ফলমূল, ইত্যাদি বিকেলের নাস্তায় রাখতে পারেন।
- রাতের খাবারে ভাত, ডাল, মাছ, মাংস, শাক সবজি , ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খেতে হবে আগে যে পরিমাণে খেয়েছিলেন তার থেকে বেশি। এছাড়াও রাতে ঘুমানোর আগে মিল্ক শেখ অথবা বাদাম সেক বানিয়ে বাড়িতেই খেতে পারেন। এতে কিন্তু দ্রুত পরিমান মোটা এবং স্বাস্থ্য ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে।
ছেলেদের সহজে মোটা হওয়া ব্যায়াম
সকল ছেলে এবং মেয়েরা চায় ওজন বাড়াতে অথবা মোটা তাজা হতে। কিন্তু ব্যায়াম করেও যে মোটা তাজা হওয়া যায় এটি জানলে হয়তো অবাক হবেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা বলে থাকে ব্যাম করলে যেমন ওজন কমতে পারে ঠিক তেমনি ব্যায়াম করলে ওজন বাড়তেও পারে। তবে তফাৎ একটাই ব্যায়াম করার মধ্যে কিছু ব্যাম রয়েছে যেগুলো ওজন বাড়ায় আর কিছু ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো ওজন কমায়।
আরও পড়ুন : কিডনির সমস্যা দূর করার ২০ টি কার্যকারি উপায়
তবে ছেলেদের ক্ষেত্রে ওজন বাড়ানোর যে ব্যাম গুলো রয়েছে তার মধ্যে প্রুসাপ ওয়ার্ক যেটি মাটিতে করে থাকে, বার্বেল বিন পের্স, স্কুয়ার্স, সুল্রডার প্রেস ইত্যাদি। এর মধ্যে যেকোনো একটি এক্সারসাইজ করে কিন্তু সহজেই আপনার ওজন বাড়াতে পারবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় বন্ধুরা' মোটা হওয়ার ১৫ টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ে আপনাদের কেমন লেগেছে তার নিচে মন্তব্য বক্সের জানাতে পারেন এছাড়াও আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে থাকে সেটিও জানাতে পারেন। আপনি চাইলে আপনার পরিচিত বন্ধু এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করে তাদেরও মোটা হওয়ার এই টিপসগুলো শেয়ার করে দিতে পারেন। ধন্যবাদ এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য এবং আমার পাশে থাকার জন্য।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url