ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব

ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আমরা মিডিয়াতে অনেক ভিডিও দেখে থাকি এবং শুনে থাকি। তখন অনেকের মনে অনেক রকম প্রশ্ন জাগে তার মধ্যে বেশি ভাগ যে প্রশ্নটি জাগে সেটি হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং কি এবং আউটসোর্সিং কি। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব। 
ফ্রিল্যান্সিং
মূলত যারা এ প্রশ্নসহ আরও বিভিন্ন প্রশ্ন জানতে চান তাদের জন্যই মূলত আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা। বিষয়ে যত ধরনের প্রশ্ন রয়েছে আশা করছি এই পোস্টের মধ্যে সব প্রশ্নের উত্তর আপনি পেয়ে যাবেন। তবে দেরি কিসের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে পড়তে বিস্তারিত পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।  
.

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয় এবং আউটসোর্সিং কি 

ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এই বিষয়ে যারা বিভিন্ন মিডিয়াতে খুঁজে সঠিক তথ্যটি পাননি তারা আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে উত্তরটি পেয়ে যাবেন। ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং মূলত এই দুইটি বিষয়ে এক। আউটসোর্সিং সাধারণভাবে বলতে গেলে বলা যেতে পারে বাহিরের দেশে কাজ করা এবং বিভিন্ন বিদেশি কোম্পানিকে টার্গেট করে যে কাজ করা হয়ে থাকে সেটাই মূলত আউটসোর্সিং। 
ফ্রিল্যান্সিংয়ের অনেক গুলো সাইট রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর যত গুলো সাইট রয়েছে সেই সাইট গুলোকে ধরেই মূলত বলা হয়ে থাকে ফিন্যান্সিং। তাই আশা করছি ফ্রিল্যান্সিং এবং  আউটসোর্সিং কি বুঝতে পেরেছেন এছাড়াও যদি বুঝতে না পেরে থাকেন তাহলে নিচে সরাসরি মন্তব্য বক্সের মন্তব্য করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব এই কথাটি অনেকের মনে হতে পারে তাই তাদের জন্য নিচের কিওয়ার্ড এ বিষয়ে আলোচনা করব। 

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়? ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সাধারণত বিভিন্ন আর্টিকেল লেখা থেকে শুরু করে ব্লগিং, আপওয়ার্ক, ফাইবার সহ বিভিন্ন সাইট নিয়ে করতে হয়। এর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় যেই সাইট সেটি হলো ব্লগিং যেখানে বাংলা লেখালেখি করার মাধ্যমে মাসে ১ লাখ টাকার অধিক পর্যন্ত ইনকাম করা যেয়ে থাকে। 

ফিল্যান্সিং এর কাজ ল্যাপটপ, পিসি এবং হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়েও করা যেয়ে থাকে। যারা মনে করেন হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে করা যায় না তাদের এই ধারণাটি আসলে ভুল। হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে কিন্তু আপনি লেখালেখি করার মাধ্যমে মাসে ভালো একটা টাকা আর্নিং করতে পারবেন। তবে দেরি কিসের আজ থেকেই ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং জগতে কোন কাজের চাহিদা সব থেকে বেশি

ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক গুলো সাইট রয়েছে কিন্তু আপনি কিভানে বুঝবেন ফ্রিল্যান্সিং জগতে কোন কাজের চাহিদা সব থেকে বেশি হয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং জগতের সব থেকে বেশি জনপ্রিয় কাজের যে চাহিদা হয়ে থাকে তার মধ্যে বাছাই করা ৫ টি সাইটে নাম এবং কারণ উল্লেখ্য করা হলো। 

এই ৫ টি সাইটের মধ্যে আপনিও কিন্তু যেকোনো একটি সাইট নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করতে পারেন। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব এ বিষয়ে জানতে হলে শেষ পর্যন্ত আপনাকে মনোযোগ সহকারে ধৈর্য ধরে পড়তে হবে তবেই আপনি সবকিছু বুঝতে এবং জানতে পারবেন। তবে চলুন ফ্রিল্যান্সিং জগতের জনপ্রিয় ৫ টি সাইটের নাম জেনে নেওয়া যাক। 
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 
  • আফিলেট মার্কেটিং 
  • ডিজিটাল মার্কেটিং 
  • কনটেন্ট মার্কেটিং 
  • এসিও মার্কেটিং 
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং: 
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে গেলে যেভাবে আমরা কন্টেন্ট মার্কেটিং করে থাকি ঠিক একই রকম। সাধারণত বিভিন্ন প্রডাক্ট বা অনলাইনের জিনিসপত্র সেল করার জন্য ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক সহ যতগুলো সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সেই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে যেই ভিডিও গুলো যারা শেয়ার সহ এসইউ করে থাকে সেটাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে। 

অ্যাফিলেট মার্কেটিং: 
অ্যাফিলেট মার্কেটিং করে সাধারণত প্রোডাক্ট সেল করে কমিশনের মাধ্যমে ইনকাম করা যেয়ে থাকে। মনে করেন আপনি বড় বড় কোম্পানিগুলো প্রোডাক্ট সেল করতে চান ধরেন দারাজ, অ্যামজিন, আলীএক্সপ্রেস এই ধরনের বড় বড় কোম্পানি কমিশন দিয়ে থাকে। এই কোম্পানি গুলোর প্রডাক্ট সেল করার মাধ্যমে আপনি কমিশন পাবেন সেই কমিশন থেকে মাসে ভালো একটা টাকা আরনিং করতে পারবেন। 

এসিও মার্কেটিং:
মনে করেন আপনার কোন ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটটি গুগলের রাংঙ্কে আসছে না অর্থাৎ গুগলের প্রথম পৃষ্ঠায় দেখাচ্ছে না তখন আপনি কিন্তু সেই ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটের পোস্টগুলো এসইও করে দেয়ার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার ক্লায়েন্টের ওয়েবসাইটটি ১ থেকে ৫ এর মধ্যে দেখাচ্ছেনা তখন আপনাকে এসিও করে ১ থেকে ৫ এর মধ্যে পোস্টগুলো নিয়ে আসতে হবে। পোস্টের এসিও করে থাকে বিশেষ করে যারা বিভিন্ন প্রোডাক্ট সেল করে থাকে তারা। যারা ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রোডাক্ট ও পণ্য সেল করে থাকে তাদের টার্গেট করেই কিন্তু আপনি এসিও মার্কেটিং করতে পারবেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং:
অনলাইন জগতে আমরা যত গুলো মার্কেটিং করে থাকি সেটাকেই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে যেমন ভিডিও এডিটিং, অ্যাফিলেট মার্কেটিং, কন্টেন মার্কেটিং ইত্যাদি সহ আরো অনেক কিছু। 

কন্টেন মার্কেটিং: 
যারা বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা পর্ণ সেল করার জন্য বিভিন্ন মানুষের কাছে প্রচার করার চেষ্টা করে করে থাকে অনলাইনের মাধ্যমে সেটিকে কনটেন্ট মার্কেটিং বলা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি মনে করেন নতুন একটি রেস্টুরেন্ট চালু করেছেন কিন্তু আপনার এই রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে তেমন মানুষজন জানে না সে ক্ষেত্রে আপনি একটি ভিডিও করে বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করে মানুষজনের কাছে এই রেস্টুরেন্ট সম্পর্কে জানাতে পারে মূলত এটাই হচ্ছে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর কাজ। আর যারা এই প্রচার প্রচারণায় যারা করে থাকে ভিডিওর মাধ্যমে তারাই মূলত কনটেন্ট মার্কেটিং করে। 

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খুলতে হবে

যারা খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট খুলতে যাচ্ছেন কোন ঝামেলা ছাড়াই তাদের জন্যই এই কিওয়ার্ড। তবে এই কিওয়ার্ডে কথা না বাড়িয়ে ফ্রিল্যান্সিং অ্যাকাউন্ট কিভাবে খুলবেন স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নেয়া যাক চলুন। ফ্রিল্যান্সিং একাউন্ট খোলার প্রথম ধাপে Freelancer.com ওয়েবসাইটটি লিখে সার্চ করব। পরবর্তীতে ধাপে Earn money freelancing নামে একটি লিঙ্ক শুরুতেই দেখতে পাবেন এবং সেই লিংকটিতে ক্লিক করুন। 

লিংকটিতে ক্লিক করার পর দেখতে পাবেন আপনার সামনে একটি ফর্ম চলে এসেছে। পরবর্তী ধাপে আপনার রিয়েল জিমেইল আইডি দিয়ে ফর্মটি ভালোভাবে পূরণ করে নিন। পরবর্তী ধাপে username দিয়ে দিন। সঠিকভাবে username তার দেওয়া হয়ে গেলে next বাটনে ক্লিক করুন। পরবর্তী ধাপে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট নিতে হবে আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করার কথা ভাবেন তাহলে I want to hire অপশনে ক্লিক করুন। 

পরবর্তী ধাপে আপনার স্কিল গুলো দিয়ে দিন। পরবর্তীতে আপনি যেই কাজগুলো জানেন বা যে বিষয়ে সেই কাজ গুলোর তথ্যই জানেন সেগুলোই দিবেন কারণ সে কাজের উপরেই বেসেজ করে প্রোডাক্ট দেখিয়ে থাকবে। আপনার তথ্য গুলো দেওয়া হয়ে গেলেন next step নামে অপশনে ক্লিক করুন। পরবর্তী আরেকটি ধাপে একটি পেজ দেখানো হবে সেই পেজে আপনার profile সকল ডিটেলস দেওয়া লাগবে যেমন প্রোফাইলে পিকচার, নাম, ভাষা, 
কাজের expression দিতে হবে এবং next step বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে। পরবর্তী ধাপে আপনাকে পেমেন্ট মেথর যুক্ত করতে হবে। payment method যুক্ত করার জন্য verify করতে বলবে। তখন আপনি credit/ Debit called / paypal account করতে বলা হবে। তবে আপনি চাইলে এই কাজ গুলো পরবর্তী সময় ও করতে পারবেন। এটিকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য আপনি skip for now বাটনে ক্লিক করতে পারেন। 

পরবর্তী ধাপে আপনাকে আবার নতুন একটি পেজে যেতে হবে সেখানে promotion নামে অপশন লেখা থাকবে আপনি সেই পেজটি এড়িয়ে চলুন কারণ আপনি যেহেতু নতুন সেক্ষেত্রে ওই পেজটিতে গুরুত্ব না দিলেও হবে। পরবর্তীতে আপনি নিচে skip for now অপশনে ক্লিক করুন। ব্যাস এবার আপনার অ্যাকাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে তৈরি। 

ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব

আজ থেকে কয়েক বছর আগে যেখানে তরুণ তরুণীরা চাকরির পেছনে ছুটতে ব্যস্ত ছিল সেখানে আজ সেই তরুণ তরুণিরা ফ্রিল্যান্সিং শিক্ষতে দৌড়াচ্ছে বিভিন্ন আইটি সেন্টার। তারা এখন চাকরিজীবী নয় বরং দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। বাংলাদেশে এখন লাখো তরুণ তরুণীরা ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। 

তবে শুধু স্বপ্নই নয় স্বপ্নকে বাস্তবায়ন রূপ দিতে এবং বেকার মুক্ত দেশ গড়তে তারা যেন মাঠে নামিয়ে পড়েছে বলতে গেলে বলা যেতে পারে। তবে সব থেকে দুঃখের বিষয় হল একটা বিসিএস ক্যাডারের চেয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ে ২ গুণ পরিমাণে ইনকাম বেশি হলেও এর কোন বাজারে এখন পর্যন্ত মানুষজনের কাছে কোনই মূল্য নেই। 

ফ্রিল্যান্সিং অনলাইনের কাজকেই বলা হয়ে থাকে। তবে দুঃখের বিষয় ছাড়িয়ে সবথেকে সুখের বিষয় হল ফ্রিল্যান্সিং ঘরে বসে থেকে করা যেয়ে থাকে। শুধু ঘরেই নয় যে কোন অবস্থানে যেকোনো জায়গায় বসে থেকে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। 

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা কি কি হয়ে থাকে

ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা যারা শুরু করতে চাচ্ছেন কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঠিক সুবিধা গুলো জানেন না তাদের জন্যই আজকের এই কিওয়ার্ডটি আমার লেখা। ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক গুলো সুবিধা দিক রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি দিক সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করব তবে চলুন করে ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা দিক গুলো জেনে নেওয়া যাক। 
  • ফ্রিল্যান্সিং ঘরে বসে থেকে করা যায়
  • ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যেয়ে থাকে। 
  • ফ্রিল্যান্সিং হাতে থাকা স্মার্টফোন, পিসি অথবা ল্যাপটপ দিয়ে করা যায়।
  • ইউটিউবের বিভিন্ন ভিডিও দেখেও ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করা যেয়ে থাকে। 
  • ফ্রিল্যান্সিং এর অনেক গুলো সাইট রয়েছে সেই সাইট গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি সাইট নিয়ে মাসে ভালো একটা টাকা আর্নিং করা যায়। 
  • ফ্রিল্যান্সিং যে কোন অবস্থায় যে কোন জায়গায় করা যে থাকে। 

প্রথমে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবো

ফ্রিল্যান্সিং এখন বাংলাদেশের সকল তরুণ তরুণীর স্বপ্ন হয়ে উঠেছে তাদের যেন এখন একমাত্র লক্ষ্য দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হওয়া। আর তাদের এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে বিভিন্ন আইটি সেন্টার সফলতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব এই কথাটি প্রথমে অনেকে বলে থাকলেও পরবর্তী সময়ে মিডিয়াতে বিভিন্ন ভিডিও এবং ফ্রিল্যান্সারদের সফলতার গল্প শুনে তাদের মনের এই প্রশ্নটি এখন তাদেরও ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন জাগিয়েছে। 
প্রথমে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করব এই নিয়েও আবার অনেকের মনে প্রশ্ন উঠেছে? এর জন্য তাদের উদ্দেশ্য আমি বলবো প্রথমেই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট সহ বিভিন্ন ব্রাউজারে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জেনে নিন। পরবর্তী সময় ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করুন এতে করে আপনার ফিন্যান্সিং যাত্রায় দ্রুত সফলতা দেখতে পাবেন। 

এছাড়াও যারা আর্থিক সমস্যার কারণে বিভিন্ন কোর্স করতে পারেন না তারা ইউটিউবে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কোর্সের ভিডিও দেখে আইডিয়া নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করতে পারেন। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে যদি আপনার আরো কোন হেল্প লাগে তাহলে সরাসরি আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কেমন

যেখানে লাখো তরুণ তরুণীরা ফ্রিল্যান্সার হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বিভিন্ন চাকরি ছেড়ে। সেখানে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কেমন হতে পারে এটি আমার এবং আপনারও কল্পনার বাহিরে কারণ আজকাল প্রতিটি হাতে হাতেই স্মার্ট ফোন রয়েছে এবং এই স্মার্টফোনের সাথেও রয়েছে ইন্টারনেট। অর্থাৎ ইন্টারনেট যতদিন থাকবে ফ্রিল্যান্সিং জগতে এই নামটিও ততদিন থাকবে। 
সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে ইন্টারনেট এখন প্রতিটি মানুষের সাথে প্রিয় একটি বিনোদন এবং সময় কাটানোর প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে। তাই ইন্টারনেট ছাড়া থাকার কথা আজ পর্যন্ত কেউই কল্পনা করতে পারে না। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা আজ থেকেই শুরু করতে পারেন। 

কারণ ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে নিজের ইচ্ছামতো নিজের স্বাধীন মত কাজ করতে পারবেন। এছাড়াও আমরা একটু আগেই উপরের কিওয়ার্ডের পড়ে এসেছি ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব। ফ্রিল্যান্সিং একটি মুক্ত পেশা। অনেক মানুষজন রয়েছে যারা চাকরি ছেড়ে এবং এসব ছেড়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। সেক্ষেত্রে আপনি নিঃসন্দেহেই ফ্রিল্যান্সিং যাত্রা শুরু করতে পারেন এর ভবিষ্যতে চিন্তা না করে। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব এই বিষয়ে বিস্তারিত সকল কিওয়ার্ড গুলো পড়ে আশা করছি আপনার মনে থাকা প্রশ্ন গুলো খুঁজে পেয়েছেন এছাড়াও যদি আপনার মনে আরো কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে সরাসরি কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখতে পারেন। আমি আপনার প্রশ্নের সঠিক উত্তরটি দেওয়ার চেষ্টা করব। 

ফ্রিল্যান্সিং করার কথা যদি ভেবে না থাকেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং করার কথা আজকে থেকেই ভাবুন কারণ এটি আপনার নিজস্বভাবে নিজের কাজ হবে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আরোও তথ্য জানতে স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটের ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে তথ্য গুলি পড়তে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং অর্থ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং কেনো করব এই বিষয়টি আপনার পরিচিত বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করে তাদেরও ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে জানার সুযোগ করে দিতে পারেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url