রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু

প্রিয় বোনেরা' আপনারা কি রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য। আজকে পোস্টে শাক সবজি রান্নার সহজ কিছু কৌশল, রান্না সুস্বাদু করার ৫ টি উপায়, কিভাবে সবজি রান্না করতে হয়, রান্না টিপস সহ আরো অনেক কিছু বিস্তারিত জানতে পোষ্টি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। 
রান্নার টিপস
এছাড়াও এ পোস্টটি আরও থাকবে রান্না শেখার কিছু সহজ উপায় ও রান্না রান্নার বিভিন্ন রেসিপি নাম ও উদাহরণ। আপনি কিন্তু এই একটি পোস্টের মধ্যেই সব কিছু বিষয়ে জানতে পারছেন বিশেষ করে রান্নার বিষয়ে। সেক্ষেত্রে দেরি না করে এখনি পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। 
.

শাকসবজি রান্নার সহজ কিছু কৌশল

শাকসবজি আমরা অনেকেই রেধে থাকি। কিন্তু শাকসবজি রান্নার সহজ কিছু কৌশল সম্পর্কে যদি আপনারা জানেন তাহলে খুব দ্রুতই শাকসবজি রান্না করতে পারবেন এবং খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকবে। পরবর্তীতে আমরা আরো জানবো রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু। তবে চলন শাক সবজির রান্নার সহজ কিছু কৌশল জানা যাক:

  • শাক রান্না করার সময় আগে থেকেই শাক ধুয়ে একটা ডালাই রেখে দিব ১০ থেকে ১৫ মিনিট। এতে করে পরবর্তীতে শাক রান্না করতে গেলে শাকটা আর ঘেঁটে যাবে না শাক ঝরঝরেই থাকবে। 
  • সবজি রান্নার ক্ষেত্রে সবজি কাটার পর ভালোভাবে ধুয়ে আগে থেকেই সিদ্ধ করে নেব। এতে করে পরবর্তীতে মসলা কষানোর পরে সবজি দিয়ে একটু কষানোর পর তরকারির ঝোল টা দিলে রান্নাটা খেতে অনেক সুস্বাদু হয়।
  • সবজি রান্নার শেষে উপরে কিছুটা গরম মসলার গুঁড়ো ছিটিয়ে দিবেন এতে করে রান্নার সুন্দর একটি ঘ্রাণ বের হবে।
  • সবজিতে যত গুলো মসলা দিবেন সেগুলো মসলা আগে থেকেই হাত দিয়ে মাখিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে দিন এবং পরবর্তীতে রান্না করুন।
  • শাক রান্নার ক্ষেত্রে আগে থেকেই পেঁয়াজ মরিচ গুলা ভেজে একটা বাটিতে তুলে রাখুন এবং শুধু শাক তেলে দিবেন। পরবর্তীতে শাক আওরে গেলে ভেজে রাখা পিয়াজ মরিচ গুলো দিয়ে দিন। এতে করে পেয়াজ মরিচ গুলো মচমচে থাকবে। 

রান্না সুস্বাদু করার ৫ টি উপায়

রান্না তো আমরা অনেকেই করি কিন্তু রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু যদি আপনারা জেনে এই নিয়ম গুলো ফলো করেন তাহলে আশা করব আপনারাও রান্না সুস্বাদু করতে পারবেন। তাছাড়াও এই কিওয়ার্ডের রান্না সুস্বাদু করার ৫ টি উপায় রয়েছে যে উপাগুলো ফলো করে আপনি খুব সহজেই রান্না সুস্বাদু করতে পারবেন 
এবং আত্মীয়-স্বজন এলেও এই নিয়ম গুলো ফলো করতে পারবেন। রান্নার টিপস গুলো ফলো করে আপনি যখন নিজেই খেয়ে দেখবেন তখন হয়তো মনে হবে আগে যদি এই উপায় গুলো জানতাম তাহলে কতই না ভালো হতো। তবে চলুন কথা না বাড়িয়ে রান্না সুস্বাদু করার ৫ টি উপায় সম্পর্কে নীচে জেনে নেই। 
  • রান্না করার পর যদি আপনার মনে হয় রান্নাটা সুস্বাদু হয়নি খেতে খারাপ লাগছে তখন আপনি কিন্তু সামান্য পরিমাণ জিরা ভেজে নিয়ে গুঁড়ো করে রান্নার উপরে ছিটিয়ে দিতে পারেন এতে রান্নার একটি সুন্দর ঘ্যান আসবে। এছাড়াও জিরা ভিজে গুঁড়ো করে যেকোনো রান্না উপরেই ছিটিয়ে দিতে পারবেন। এতে করে রান্না খেতে সুস্বাদু লাগে এবং আপনি যদি এখানে রান্না করেন তাহলে আশে পাশের মানুষ যেন রান্নার ঘ্রাণ অনুভব করতে পারবে। বিশ্বাস না হলে আজকেই ট্রাই করে দেখতে পারেন।
  • রান্না করার পর যদি দেখেন মসলা ভালোভাবে কষানোর পরও মসলা ঘ্রাণ ওঠছে, ঝাল অতিরিক্ত পরিমাণ হয়েছে, রান্না খেতে ভালো লাগছে না বা রান্নার ঝোলটি বেশি পাতলা হয়ে গিয়েছে তাহলে কিছুটা পরিমাণ পিয়াজ বেটে নিন সাথে কিছুটা গরম মসলা অ্যাড করে নিন। 
  • পরবর্তীতে একটা পাতিলে কিছুটা পরিমাণ তেল দিয়ে সেই পিয়াস ব্যারিস্তা এবং গরম মসলাটা দিয়ে দিন কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে আগে থেকে রান্না করা তরকারিটা ঢেলে দিন এবং কিছুক্ষণ আবার নেড়েচেড়ে ভালোভাবে ২০ থেকে ২৫ মিনিট ঢাকনাটা লাগিয়ে রেখে দিন পরবর্তীতে দেখুন ঠিক হয়ে যাবে। 
  • মাংস রান্নার ক্ষেত্রে যদি অতিরিক্ত পরিমাণ ঝাল এবং লবণ বেশি হয়ে থাকে তাহলে ওই মাংসে কিছুটা পরিমাণ দুধ অথবা চিনি দিয়ে দিন। এতে করে লবণ এবং ঝালটা কুমিয়ে আসবে। 
  • আলুর চপ অথবা বেগুনি চপ সহ যেকোন চপে যদি মসলার পরিমাণ কম হয়ে থাকে বা খেতে ভালো না লাগে তাহলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী কিছু চাট মসলা অথবা বাড়িতে তৈরি করা মসলা উপরে ছিটিয়ে দিন এতে করে খেতে অনেক সুস্বাদু লাগবে।
  • মাছ দিয়ে তরকারি রান্নার পরে যদি মাছের একটি আসটে ভাব লাগে তাহলে কিছুটা পরিমাণ টমেটো কুচি করে রান্নায় দিয়ে দিন অথবা রান্নার পর ধনিয়া গুড়া এবং জিরা গুঁড়া এড করে দিন। এতে করে আর মাছের আষ্টে গন্ধটা থাকবে না। এছাড়াও রান্না খেতে অনেক সুস্বাদু লাগবে।

কিভাবে সবজি রান্না করতে হয় বিস্তারিত জানুন

সবজি রান্না আমরা সবাই করি কিন্তু কিভাবে সবজি রান্না করতে হয় সেই সঠিক নিয়মটি যদি আপনি জানেন তাহলে সবজি রান্নার পর খেতে অনেক সুস্বাদু হবে। এছাড়াও আজকের এই পোস্টটে আমি রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিস্তারিত উপরে আলোচনা করে এসেছি বা নিচের কিওয়ার্ড গুলোতেও আলোচনা করব। 

আপনি যদি এই টিপস গুলো ফলো করেন তাহলেও কিন্তু রান্নার স্বাধ এবং ঘ্যান নিয়ে আসতে পারবেন খুব সহজেই। অনেকের বাড়িতে অনেক সময় মাছ মাংস না থাকার কারণে সবজি রান্না করে থাকেন কিন্তু সবজি যদি আমার দেখানো নিয়ম অনুযায়ী রান্না করেন তাহলে খেতে কিন্তু অনেক সুস্বাদু হবে। তবে চলুন কথা না বাড়িয়ে জেনে নেওয়া যাক। 

  • ২ টি আলু, ২ টি পটল, ২ টি বেগুন, ২ টি গাজর, কিছুটা মটরশুঁটি, মিষ্টি লাউ এর মধ্যে আপনার বাড়িতে যেগুলো রয়েছে সেগুলো ভালোভাবে কেটে নিবেন। 
  • আদা বাটা, রসুন বাটা, পেয়াজ বাটা, গরম মসলা, তেজপাত 
প্রথমে আমরা চলাই একটা পাত্র বসিয়ে দিব। পরবর্তীতে কিছুটা পেঁয়াজ কুচি দিয়ে তেলে ভেজে নিব। পেঁয়াজ লাল করে ভাজা হয়ে গেলে আগে থেকে বেটে রাখা মসলা গুলো এবং গরম মশলা দিয়ে দিব। পরবর্তীতে আবার কিছুক্ষণ সময় ধরে মসলা গুলো ভালোভাবে কষাবো তার সাথে দিয়ে দিব হলুদ, লবণ, গরম মসলার যাবতীয় সকল কিছু। 

কিছুক্ষণ কষানো হয়ে গেলে আগে থেকে কেটে রাখা সবজি গুলো দিয়ে দিব। তবে সবজি গুলো অবশ্যই আগে থেকে একটু সিদ্ধ করে নেবেন। পরবর্তীতে সবজিগুলো সহ মসলা একসাথে ভালোভাবে কষিয়ে নেওয়ার পর সামান্য পরিমাণ একটু পানি দিয়ে দিব। পানি দিয়ে পরবর্তীতে কিছুক্ষণ পর আবার কষাবো। 
বসানোর পর যখন দেখবেন মসলার একটু সুন্দর ঘ্রাণ বের হয়েছে এবং তেল সবজিতে ভেসে উঠেছে তখন পরিমাণ মতো অল্প পানি দিয়ে দিবেন। এরপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। পরবর্তীতে ঝোলটা একটু টেনে গেলে কিছুটা পরিমাণ ভাজা জিরা গুঁড়ো দিয়েন নামিয়ে নিন। ব্যাস তাহলেই আপনার সবজির রান্না কমপ্লিট। 

রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু

অনেক সময় রান্না করতে গেলে রান্না দ্রুত করার জন্য অথবা রান্নায় কিছু ভুলভাল হলে সেই ভুলগুলো কিভাবে ঠিক করব সেই সমাধান গুলো খুঁজে পাই না তাই একটি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে আপনি আশা করি আপনার মনের প্রশ্নের উত্তরটি পেয়ে যাবেন 

এবং সম্পর্কে জানতে পারবে যেই টিপস গুলো আপনার রান্নার কাজে আসবে। রান্নার এই টিপসগুলো যদি আপনি মনে রাখতে পারেন তাহলে যে কোন সমস্যায় সমাধান করতে পারবেন আশা করছি। তবে চলুন জেনে নেই রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিষয় সম্পর্কে। 

  1. আপনি যখন রান্না করবেন তখন রান্নাটি কষানো হয়ে গেলে পাতিলের ঢাকনাটা ভালোভাবে লাগিয়ে দিবেন এতে করে খাবারের গন্ধ এবং ঘ্যানটা ভেতরেই থেকে যাবে। এছাড়াও খাবারের পুষ্টির মান ঠিক থাকবে।
  2. যেকোনো রান্নার সময়ে শুরুতে লবণ না দিয়ে পরবর্তী মাঝারি সময়ের লবণ দিয়ে ভালো ভাবে নাড়ুন। বিশেষ করে মাংস রান্নার ক্ষেত্রেই যদি শুরুতে লবণ না দিয়ে মাঝারি সময় লবণ দিয়ে রান্না করেন তাহলে মাংসটা খেতে কিন্তু অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। কিছুক্ষণ নাড়ার পর লবণের পরিমাণ ঠিক রয়েছে কিনা সেটি মুখে দিয়ে চেক করে নিন। লবন এর পরিমাণ যদি ঠিক থাকে তাহলে পরবর্তী স্টেপগুলো ফলো করুন। 
  3. যে কোন রান্নার ঝোল যদি ঘন করতে চান তাহলে একটু কর্ণ ফ্লাওয়ার গুলে পানির সাথে ভালো করে ঘেটে নিয়ে রান্নায় ঢেলে দিন এবং পরবর্তীতে লক্ষ্য রাখুন যে ভালো ভাবে রান্নার সাথে মিশিয়ে গিয়েছে কিনা যদি না যে থাকে তাহলে ভাল পাবেন নাড়তে থাকুন। 
  4. সবুজ শাকসবজির রান্না সময় সবুজ রঙ টা ধরে রাখতে চাইলে এক চিমটি চিনি দিতে পারেন। এতে করে রান্নার যে রংটা সেটা ধরে রাখতে সহায়তা করবে। 
  5. মাছ, মাংস, ডিম বা যে কোন রান্নার ক্ষেত্রে যদি লবণের পরিমাণটা বেশি হয়ে যায় তরকারিতে তাহলে কয়েকটি সিদ্ধ আলু ভেঙে দিন এতে করে রান্না স্বাদ ঠিক হয়ে যাবে। এছাড়াও লবণের পরিমাণটা ঠিক হবে। 
  6. যেকোনো মাংস যদি তাড়াতাড়ি সিদ্ধ করতে চান তাহলে খোসার সহ পেঁপে ব্যবহার করতে পারেন। এক টুকরো কাঁচা পেঁপে খোসা সহ মাংসের তরকারিতে দিলে মাংসটি তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয়। 
  7. রান্না করার সময় গরম পানি ব্যবহার করন এতে করে রান্নাটি দ্রুত হয়ে যাবে। 
  8. মুরগির যদি ফ্ল্যাট এরাতে চান তাহলে চামড়া ছাড়িয়ে মুরগি রান্না কর কারণ মুরগির চামড়াতে ফ্যাট থেকে থাকে। 
  9. ভাত ঝরঝরে করতে চাইলে চাল ধোয়ার পর সর্বনিম্ন ১২ মিনিট রেখে দিন এবং রান্নার পাতিলে এক চা চামচ তেল দিয়ে দিন। পরবর্তীতে পাতিলে চালটি ঢেলে রান্না করলে দেখবেন ভাত ঝরঝরে হয়েছে। যারা ভাত ঝরঝরে করতে চান তারা কিন্তু এই টেকনিকটি অবলম্বন করতে পারেন। 
  10. আপনি যদি গরুর মাংস রাঁধতে চান এবং যদি সে মাংস টি ফ্রিজে থাকে তাহলে একদিন আগেই সেই মাংসটি সিদ্ধ করে ফ্রিজে রাখতে পারেন এবং পরের দিন রান্না করতে পারেন এতে করে আপনার সময় বেঁচে যাবে। 
রান্না শেখার কিছু সহজ উপায়

ছোট বড় থেকে শুরু করে আমরা অনেকেই রয়েছি যারা এখন পর্যন্ত ভালো ভাবে কোন কিছু রান্না করতে পারি না। তবে আমি আপনাকে আশ্বাস দিতে পারি যে রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিষয়বস্তু সম্পর্কে যদি এই কিওয়ার্ডটি শেষ পর্যন্ত পড়ে থাকেন তাহলে আপনি রান্নার অনেক কিছুই জানতে পারবেন। এছাড়াও রান্নার সহজ রেসিপি সম্পর্কে জানতে আপনি বিভিন্ন ব্রাউজারে সার্চ দিয়ে জানতে পারেন বিশেষ করে ইউটিউবে। 
যারা নতুন রান্না শিখতে চাচ্ছেন তারা কিন্তু ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখেও রান্না শিখতে পারে স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করে। এছাড়া স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটেও মাছ মাংস রান্না করতে কি লাগে এই বিষয়েও পোষ্ট রয়েছে আপনি চাইলে সেই পোস্টটিও দেখে আসতে পারেন। তাছাড়াও আপনি যদি নতুন রান্না শিখতে চান তাহলে শুরুতেই সহজ সহজ কিছু রান্নার রেসিপি ট্রাই করবেন যেমন ডাল, 

বিভিন্ন ভর্তা, ভাজি, সবজি, ডিম ভুনা, মাছ ভাজি, মাছের পুর পুড়ি ইত্যাদি সহ আরো অনেক কিছু। বিশেষ করে আপনি সেই রান্নাটিই করবেন যে রান্নাটির প্রতি আপনার একটু হলেও মনের মধ্যে অভিজ্ঞতার সৃষ্টি হয়েছে। 

রান্নার বিভিন্ন রেসিপির নাম ও ছবি

রান্না আমরা অনেকেই করি কিন্তু নিত্য নতুন কি রান্না করবো এই নিয়ে অনেকেই চিন্তিত হয় পড়ি। তবে চিন্তার আর কোন কারণ নেই আপনারা যদি রান্নার এই রেসিপির নাম গুলো নোট খাতায় নোট করে রাখেন তাহলে নিত্য নতুন এক একদিন এক এক রকম রেসিপি করতে পারবেন। 
রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু
এছাড়াও রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিষয়বস্তু সম্পর্কে আমরা উপরে কিওয়ার্ড গুলোতে জেনে এসেছি সেক্ষেত্রে আশা করছি রান্নার টিপস গুলো নিয়ে আপনার আর কোন প্রশ্ন নেই। তবে চলুন কথা না বাড়িয়ে রান্নার রেসিপি নাম গুলো জেনে নেয়া যাক। 
  • সবজি
  • মাংস
  • মাছের কালিয়া
  • চিংরি মাছের ভুনা
  • ডাল ডিমের রেসিপি 
  • সিম পাতুরি
  • শাক ভাজি, ডাল
  • সিম, আলু, ডিম রেসিপি 
  • ডিম রেসিপি 

নাম সহ প্রয়োজনীয় জিনিস 
  • কালো জিড়া ভর্তা - এখানে শুধু কালোজিরা, রসুন, পেয়াজ, লবণ, শুকনো মরিচ এবং ব্যবহারিত সয়াবিন তেল প্রয়োজন হয়ে থাকে। 
  • টমেটো ভর্তা - এখানে শুধু টমেটো, লবণ, পেঁয়াজ, শুকনো মরিচ, সরিষার তেল প্রয়োজন হয়ে থাকে। 
  • গরুর মাংসের কালা ভুনা - এখানে বেশ পরিমাণ পেঁয়াজ, গরম মসলা, রসুন, আদা, সয়াবিন তেল, হলুদ, মরিচ, লবণ, জিরা, ধনিয়া এবং গরুর মাংস প্রয়োজন হয়ে থাকে। 
  • ডিম ভুনা - আপনার তালিকা অনুযায়ী ডিম, বেশ কিছু পরিমাণ পেঁয়াজ, রসুন বাটা, আদা বাটা, মরিচ বাটা, হলুদ, লবণ, তেল, তেজপাতা এবং এলার্চ ইত্যাদি প্রয়োজন হয়ে থাকে।

লেখক এর শেষ মন্তব্য 

রান্নার টিপস সহ অনেক কিছু বিষয়বস্তু পড়ে আশা করছি আপনার ভালো লেগেছে, আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে স্বপ্ন ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে ভুলবেন না। আপনি যদি নিয়মিত পোস্ট করতে ভালোবাসেন তাহলে কিন্তু স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে পোস্ট পড়তে আসতে পারেন কারণ স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে নিত্যনতুন বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট আপডেট করা হয়ে থাকে। 

এছাড়াও আপনার যদি কোন বিষয় বস্তুর সম্পর্কে জানার থেকে থাকে তাহলে নিচে মন্তব্য বক্সে মন্তব্য করে রাখতে পারেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে এতক্ষণ সময় যে পড়ার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url