কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে

প্রিয় বন্ধুরা' আপনার কি এলার্জির সমস্যায় ভুগছেন? বিভিন্ন উপায় প্রয়োগ করেও এলার্জির চিরতরের মতো দূর করতে পারছেন না তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ এই আর্টিকেলে আজকে আমি বলতে যাব কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে,
এলার্জি

কোন কোন শাক সবজিতে এলার্জি রয়েছে এছাড়াও কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই কি খেলে দ্রুত এলার্জি ভালো হবে কি কি উপায়ে ঘরোয়া ভাবে এলার্জি দূর করতে পারবেন এই নিয়ে থাকছে আজকের বিস্তারিত আর্টিকেলে জানতে হলে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

.

কোন কোন শাকে এলার্জি রয়েছে

অনেক খাবার রয়েছে যেই খাবার গুলো সম্পর্কে আমরা না জেনেই খেয়ে থাকি। অনেকেই এলার্জির সমস্যায় সারা জীবন যুগে থাকেন। কিন্তু কি কারণে এলার্জি হচ্ছে বা কোন খাবারে কারণে এল্যার্জি হয়ে থাকে এই তথ্যটি সঠিকভাবে না জানা কারণে যারা বিভিন্ন খাবার খাদ্যই খেয়ে ফেলেন। তাই তাদের জন্য নিয়ে এসেছি কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে সহ আরো ও বিস্তারিত তবে চলন জেনে নেওয়া যাক কোন কোন শাকে এলার্জি রয়েছে। 
পুইশাক: পুঁইশাকে এলার্জি রয়েছে এটি আমরা কুম বেশি  অনেকেই জানি। তবে যারা না জেনে খেয়ে ফেলি তারা আজ থেকেই পুঁইশাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ পুঁইশাকেও প্রচুর পরিমাণ এলার্জি রয়েছে যেটি খেলে সঙ্গে সঙ্গে হাত পা সহ পুরো শরীর চুলকাতে শুরু করে। 

লাল: ৬ মাসের বাচ্চাদের থেকে শুরু করে বড়দেরও লাল শাক খেতে বলেন ডাক্তারেরা কিন্তু লাল শাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকলেও লাল শাকে রয়েছে এলার্জি। আমরা অনেকেই না জেনে খেয়ে ফেলি এই লাল শাক কিন্তু পরবর্তীতে গা হাত পা চুলকালেও আমরা বুঝতে পারি না কারণ আমরা মনে করি লাল ত একটি ভিটামিনের উৎস তাহলে এতে কোন এলার্জি থাকার কথা নয়।

কিন্তু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা বলেন লাল শাকেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি। লাল শাক এলার্জির একটি উৎসাহ হতে পারে। তাই যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা লাল শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। যদিও একেকজনের একেক খাবার থেকেই এলার্জি সৃষ্টি হয়ে থাকে অনেকের গরুর মাংস অথবা বিভিন্ন সবজি থেকেও হয়ে থাকে। 

তাই চেষ্টা করবেন এলার্জি হলে নিজেই খুঁজে বের করার যে কোন খাবার খাওয়া থেকে আপনার এলার্জি হচ্ছে আর কোন খাবার খাওয়ার কারণে হচ্ছে না এটাই বেশি উপকারী হবে শরীর স্বাস্থ্যের জন্য। আপনি যদি নিজেই চেষ্টা করেন এলার্জি কোন খাবার থেকে হচ্ছে তাহলে পরবর্তীতে সে খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারবেন। 

কচুশাক: কচুশাকে প্রচুর পরিমাণ আইরন এবং ভিটামিনের উৎস থাকার কারণে অনেকেই না জেনে কচু শাক খেয়ে ফেলেন। কিন্তু কচু শাক শরীর স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং আয়রনের উৎস একটি উপাদান হলেও যাদের এলার্জি রয়েছে তাদের কচু শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ কচু শাকের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি। এছাড়াও কমবেশি অনেক খাবার রয়েছে যেগুলোতে এলার্জি রয়েছে। সব থেকে বেশি যে খাবার গুলোতে এলার্জি রয়েছে তার মধ্যেই পরে কচু শাক। তাই এলার্জির সমস্যা যারা দূর করতে চাচ্ছেন কচু শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকুন তারা।

কোন সবজিতে এলার্জি রয়েছে

শাক অথবা সবজি যে কোন খাবারে হতে পারে এলার্জি। তবে এলার্জি হলেই অনেকে ভয় পেয়ে থাকেন এটা কোন ভয় পাওয়ার কারণ নেই। আপনি ঘরোয়া ভাবেও এলার্জির দূর করতে পারবেন অনার্সেই তবে এর জন্য আপনাকে কিছু খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে তার মধ্যে রয়েছে সবজি। 

সবজি সব বাড়িতেই কমবেশি রান্না হয়ে থাকে প্রায় দিন। তবে শুধু সবজি নয় ডালেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি পরবর্তীতে আমরা জানবো কোন কোন ডালে এল্যার্জি রয়েছে এখন আমরা জানবো কোন সবজিতে এলার্জি রয়েছে তবে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

বেগুন: বেগুনে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি রয়েছে যারা না জেনে না বুঝে বেগুনের ভাজি, ভর্তা অথবা বেগুনের তরকারি খেয়ে থাকেন তারা আজ থেকেই বেগুন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন কারণ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরাও বলে থাকেন বেগুনে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি।
 
সিম: সিমে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি রয়েছে। তাই সিম বছরের একবার নামলেও এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন যাদের এলার্জি রয়েছে। 

ফুলকপি: ফুলকপি এখন সবজিতে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু ফুলকপিতে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি রয়েছে এটি কুম লোকজনি জানে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যে থাকে ফুলকপি খাওয়ার কারণে ও এলার্জির সৃষ্টি হয় তাই ফুলকপি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন যাদের অ্যালার্জি সমস্যা হয়ে থাকে। যদিও ফুলকপি খেলে অনেকের এলার্জি হয় আবার অনেকের এলার্জি হয় না সে ক্ষেত্রে নিজেই সচেতন হয়ে বুঝে নিন।

বাধা কপি: বাঁধাকপি বছরের শেষে এবং শুরুতে প্রায়ই ধরতে গেলে এখন বারোমাসি পাওয়া যায় কম বেশি। তবে পাওয়া গেলেও এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে বিশেষ করে যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তবে এটি খেলে অনেকের এলার্জি হয় আবার অনেকের এলার্জি হয় না সে ক্ষেত্রে আপনার এলার্জি হচ্ছে কি হচ্ছে না সেটি নিজেই ভালো-মন্দ বুঝে নিতে হবে।

লাল আলু: লাল আলু আমরা না জেনেই অনেকেই খেয়ে ফেলি কিন্তু লাল আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি আমাদের শরীর চুলকাতে শুরু করে। তাই লাল আলু খাওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে। 

কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে

কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। এছাড়াও হয়তো অনেক ওয়েবসাইট খোঁজাখুঁজি করেও আপনার সঠিক তথ্যটি খুঁজে পায়নি সেক্ষেত্রে আপনি এই কিওয়ার্ডটি পড়তে পারেন কারণ এই কিওয়ার্ডে কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে সেসব সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরব।
  • মসুরের ডাল: মসুরের ডাল প্রতিটি ঘরে প্রিয় খাবার ভর্তা এবং ভাজির সাথে। মসুরের ডাল কম বেশি সবার ঘরেই রান্না করে থাকেন তবে আপনি জানলে অবাক হবেন মসুরের ডালের রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি তাই যারা না জেনে এতদিন খেয়ে এসেছেন এবং এলার্জির সমস্যায় পড়েছেন তারা আজ থেকেই মসুরের ডাল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
  • মুগ ডাল: কমবেশি সবাই পরিচিত এই মুগ ডাল। এই ডালে অতিরিক্ত পরিমাণ এলার্জি না থাকলেও তিন ভাগের এক ভাগে রয়েছে এলার্জি। তাই যাদের এই ডালটি খেলে গা হাত পা চুলকাতে শুরু করে তারা ভেবে নিবেন আপনার মুগ ডাল খাওয়া থেকে অ্যালার্জি সৃষ্টি হয়েছে। পরবর্তীতে এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন। 
  • খেসারির ডাল: যাদের অ্যালার্জির সমস্যা বেশি পরিমাণ হয় থাকে তাদের খেসারি ডাল খেলেও এলার্জি দেখা দিয়ে থাকে। যদিও খেসারির ডালে এলার্জি কম রয়েছে তবুও যাদের এলার্জি রয়েছে তারা এটি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

সবশেষে আমি এটি বলতে চাই যে যাদের এলার্জির সমস্যা নিয়ে ভুগে থাকেন কিন্তু এ খাবার গুলোর জানার পরও খেয়ে থাকেন তাদেরকে অনুরোধ করে বলতে চাই তারা এই ভুল কখনোই করবেন না কারণ এলার্জির সমস্যা থেকেই হতে পারে আরো বিভিন্ন বড় বড় সমস্যা তাই যে খাবার গুলো থেকে এলার্জি হয়ে থাকে সে খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই বিস্তারিত জেনে নিন

এলার্জি হওয়ার কারণে অনেকেই কিছু খাবার খাওয়ার সময় ইতস্ত বোধ করে। কারণ মনে করে হয়তো এই খাবারটি খাওয়ার ফলে অ্যালার্জি হতে পারে। কিন্তু সে ক্ষেত্রে দেখা যেয়ে থাকে হয়তো সেই খাবার এই এলার্জি নেই অন্য খাবারে রয়েছে। প্রতিনিয়ত হয়তো সেই  খাবারটি খাচ্ছেন যেটিতে এলার্জি রয়েছে। কিভাবে বুঝবেন কোন খাবারে এলার্জি রয়েছে এবং কোন খাবারে এলার্জি নেই। 
কমবেশি প্রায় সব খাবারে এলার্জি রয়েছে কোন খাবার রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি আবার কোন খাবারে এলার্জির পরিমাণ কম রয়েছে সেক্ষেত্রে কোন কোন খাবারে এলার্জি নেই বিস্তারিত জেনে নিন নিচে। এলার্জিজনিত সমস্যা হলে আপনি ছোট মাছ, দেশি মুরগির মাংস, কলা, কমলা, দেশি আলু, পেঁপে, ভেন্ডি বা ঢেরস, টমেটো, কাতল মাছ, রুই মাছ, আঙ্গুর, লেবু, গাজর, শসা, আদার চা, ক্যাস্টো রয়েল, গ্রিন ট্রী ইত্যাদি। 

এই খাবার গুলো আপনার প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে পারবেন। এছাড়াও আমরা উপরে জেনে এসেছি কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কোন কোন ডাল খাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে। তবে এলার্জি থেকে বাঁচার জন্য শুধু এলার্জি জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকলেই হবে না আমাদের এর পাশাপাশি ডাক্তারের ও পরামর্শ নিতে হবে। এটাই স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী হয়ে থাকবে। 

এলার্জি কমানোর উপায় ঘরোয়া উপায় 

যারা এলার্জির সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা নিশ্চয়ই উপরের কিওয়ার্ড গুলো পড়ে এসেছেন কোন কোন ডালে এল্যার্জি রয়েছে কোন কোন শাক সবজিতে এলার্জি রয়েছে ইত্যাদি সহ আরো অনেক কিছু। তাই আপনারা এলার্জি যুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি এলার্জি কমানোর ঘরেয়া উপায় সম্পর্কে জানতে  কিওয়ার্ড টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

নিমপাতা: অতিরিক্ত পরিমাণ এলার্জি হলে আপনি নিমপাতা ব্যবহার করে এলার্জি কমাতে পারেন। এর জন্য একটা পাত্রে কিছুটা পরিমাণ পানির সাথে কিছুটা নিমপাতা অ্যাড করে ভালো ভাবে ফুটিয়ে নিয়ে সেই পানিটুকু উশু গরম করে গোসলের আগে মাথা বাদে শরীরে ভালো ভাবে ধুতে হবে। এতে করে এলার্জির উপশম একটু হবে। 

নিমপাতা: আপনি চাইলে নিমপাতা বেটে পুরো শরীরে লাগাতে পারেন এতে করে এলার্জির দ্রত মরে যাবে। 

লেবু: এলার্জি হলে অতিরিক্ত পরিমাণ লেবু খেতে পারেন। লেবু কিন্তু এলার্জির উপশম করতে সাহায্য করে। কারণ লেবুর রস শরীরের মধ্যে যে এলার্জি গুলো টান অথবা শুকনো মতো সৃষ্টি করে। 

খাদ্য ভ্যাস: অনেক খাদ্য ভাষার কারণেও আলার্জি হয় থাকে যেই খাদ্য গুলোর কথা আমি উপরে বলে এসেছি সেই খাদ্যাভ্যাসগুলো আপনারা যদি এড়িয়ে চলতে পারেন তাহলে আশা করছি অ্যালার্জি কমাতে পারবেন। 

সচেতন: আপনার সচেনতাই এলার্জি কমাতে পারে কারণ কোন খাবার থেকে আপনার অ্যালার্জি হচ্ছে এই সমস্যাটা যদি আপনি নিজেই বুঝতে পারেন তাহলে সেই খাবারটি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারলেই আপনি তাড়াতাড়ি এলার্জির মতো সমস্যা থেকে বিরত থাকতে পারেন। 

ঔষধ: এলার্জি হলে আমরা অনেকেই না জেনে না বুঝে বিভিন্ন ওষুধ খেয়ে থাকি যেটি শরীর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়ে থাকে। কারণ কোন ঔষধি না জেনে খাওয়া উচিত নয়। এক একটি ঔষুধ ক্ষেত্রে একেক রকম ভাবে পার্সেন্ট থেকে থাকে সেক্ষেত্রে ঔষধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং ঘরোয়া ভাবে এলার্জি দূর করার চেষ্টা করুন। 

হঠাৎ করে এলার্জি হলে এলার্জি দূর করার উপায়

আপনার যদি হঠাৎ করেই এলার্জি হয় তাহলে কি করবেন? হঠাৎ করেই এলার্জি হলে এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে সঠিক তথ্যটি জানবেন কিভাবে সে ক্ষেত্রে আজকের এই কিওয়ার্ড টি মনোযোগ দিয়ে যদি আপনি পড়েন তাহলেই যে কোন সময় এলার্জি হলে তার মোকাবেলা সঙ্গে সঙ্গে করতে পারবেন। এছাড়াও আমরা উপরে জেনে এসেছি কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে সে ক্ষেত্রে আমরা চেষ্টা করব ওই ডাল গুলো খাওয়ার পর কোন ডালের কারণে আমাদের এলার্জি হয়ে থাকে। 
কোন ডালে এলার্জি রয়েছে
বুঝার পর সেই ডাল টি খাওয়া থেকে বিরত থাকবো। এলার্জি বিভিন্ন প্রকার হয়ে থাকে কিছু এলার্জির রয়েছে যেটি সারাজীবন শরীরের সাথেই মানুষের মতো স্বাভাবিক ভাবে হয়ে থাকে আমার কিছু এলার্জি রয়েছে যেটি প্রাণঘাতিকের দিকেও যেয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে এলার্জি কুম হক অথবা বেশি এলার্জি হওয়া মাত্র আমাদের সচেতন হতে হবে। আপনার যে খাবারটি থেকে এলার্জি হচ্ছে সেটি নির্বাচিত করুন এবং সেই খাবার খাওয়া থেকে একেবারেই বিরত থাকুন। 

এলার্জি চিরো তোরে দূর করার সব থেকে বেশি কার্যকরী উপায় হচ্ছে জামা কাপড় থেকে শুরু করে বিছানা অথবা যেই জায়গায় সব সময় বাসস্থান করেন সেই জায়গাটা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা। কারণ বিভিন্ন ময়লা জীবাণুর কারণেও এলার্জি সৃষ্টি হয়ে থাকে। 
এছাড়াও হঠাৎ করেই এলার্জি হলে বুঝে নিবেন মাছ মাংস থেকে হয়তো এলার্জির সৃষ্টি হচ্ছে কারণ মাছ মাংস তেও প্রচুর পরিমাণ এলার্জি রয়েছে তবে সব মাছ এবং মাংসর ক্ষেত্রে না। এলার্জি রয়েছে যে খাবার গুলোতে তার মধ্যে রয়েছে হাঁসের মাংস, ডিম, দুধ, চিংরি মাছ, কাজু বাদাম ইত্যাদি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

কোন কোন ডালে এলার্জি রয়েছে বিস্তারিত পড়ে আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। আর বুঝতে পারলে এরকম নিত্য নতুন পোস্ট পড়তে স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটি ভিজিট করে রাখতে পারেন। কারণ স্বপ্ন ছোয়া ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট আপডেট করা হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনার পরিচিত বন্ধুদের মাঝেও শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিতে পারেন এলার্জি বিষয়ে এই আজকের আর্টিকেল। 
আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে রাখুন। এছাড়াও এরপর কোন বিষয়ে পোস্ট পরতে চাচ্ছেন বা জানতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টি নাম বলে রাখুন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য এবং এতক্ষণ এই আর্টিকেলটির পিছনে সময় দেওয়ার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url