এছাড়াও আজকের আর্টিকেল টি শেষ পর্যন্ত পড়লে আরো জানতে পারবেন গ্যাসের সমস্যা নিয়ে কিছু কথা যে কথাগুলো আপনার জানা প্রয়োজনীয়। গ্যাস কেনো হয়, কি খাওয়ার কারণে গ্যাস হয়, কি খেলে গ্যাস দূর হবে, গ্যাস থেকে শরীর স্বাস্থ্য কিভাবে রক্ষা করবেন জানতে হলে আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন নিচের কিওয়ার্ড গুলো ফলো করে।
.
গ্যাস হওয়ার কারণ কি এবং কি কারনে হয়ে থাকে
গ্যাসের সমস্যায় আমাদের প্রতিনিয়ত পড়তে হয় তবে গ্যাস কি কারনে হয়। যে কারণে হয়ে থাকে এ বিষয়টি আমাদের আগে ভালোভাবে জানতে হবে তারপরেই গ্যাসের সঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে। প্রতিটি মানবদেহে গ্যাস কমবেশি হয়ে থাকে। পেটের গ্যাস বলতে সাধারণত বিভিন্ন রকম অনেক কিছুকেই বোঝানো হয়েছে যেমন পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্তে যখন অতিরিক্ত পরিমাণ গাছ জমে অস্বস্তিকর অবস্থা হয়ে থাকে তখনই পেটের গ্যাস হয়।
গ্যাস হওয়ার অনেক রকম কারণ রয়েছে তার মধ্যে কিছু কারণ হলো খাবারের কারণে, বদহজম না হওয়ার কারণে অর্থাৎ যে কোন খাবার হজম না হওয়ার কারণে, দেরিতে ঘুমানো, রাত জাগা, মানসিক চাপ, মানসিক টেনশন, অতিরিক্ত পরিমাণ দুশ্চিন্তা, অর্গানিক খাওয়ার বাদ দিয়ে ফাস্টফুড, স্টিরি ফুড, সস ড্রিঙ্কস, ভাজাপোড়া খাবার ইত্যাদি সহ এসব কারণে পেটে গ্যাস হতে পারে। আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যেয়ে থাকে যে দুধ খাওয়ার ফলে
ও গ্যাস হয়ে থাকে তবে এটি অনেকের হয় আবার অনেকের হয় না সে ক্ষেত্রে যাদের হয় তারা লক্ষ্য করে নিশ্চিত হয়ে দেখতে পারেন। এছাড়াও অনেকের অতিরিক্ত পরিমাণ মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলেও গ্যাস হয়ে থাকে এক কথায় বলা যেতে পারে প্রতিটি মানব দেহের আলাদা আলাদা রকম ভাবে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে থাকে যে কোন কারণে যে কোন খাবারের কারণে। অনেকের বাহিরের খাবার খাওয়ার ফলে দেখা যেয়ে থাকে অতিরিক্ত পরিমাণ কেমিক্যাল দেওয়ার কারণে
সেই কেমিক্যাল যুক্ত খাবারগুলো খাওয়ার ফলে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে থাকে এতে করে পেট ফোলা বুমি বমি ভাব, অস্বস্তি হয়ে থাকে। ফলি ফার্মাসি এটা দেখা যে থাকে বিভিন্ন রোগের কারণে অতিরিক্ত পরিমাণ ওষুধ সেবার কারণেও গ্যাস দেখা দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে গ্যাস যে কোন কারণে যে কোন অবস্থায় অথবা যেকোনো মানবদেহে আলাদা আলাদা ভাবে সৃষ্টি হতে পারে এর জন্য সবথেকে কার্যকারী উপায় হচ্ছে নিজেকেই খুঁজে বের করা কোন খাবার অথবা কি কারণে গ্যাস প্রতিনিয়ত হচ্ছে।
গ্যাসের জন্য কোন ওষুধ সব থেকে বেশি ভালো
গ্যাসের সমস্যা একটু মারাত্মক সমস্যা অনেকের কাছে মনে হয় আবার অনেকের কাছে গ্যাসের সমস্যা তেমন কোন সমস্যায় না। তবে অনেকেই রয়েছে যারা গ্যাসের সমস্যা হলেই সব অসুখের থেকে বেশি কষ্ট পেয়ে থাকে সব অসুখ বলতে হাঁচি, কাশি, জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা ইত্যাদি। গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে আমরা ভেবে পাইনা কোন ওষুধ খেলে দ্রুত গ্যাসের সমস্যা ভালো হবে কোন ওষুধ খেলে দ্রুত গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো।
যাদের প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে তারা আগে থেকেই গ্যাসের ওষুধ গুলো সব সময় বাড়িতে রেখে দিবেন এর পাশাপাশি রেখে দিবেন অমিডন এবং ডুরালাক্স। যেকোনো গ্যাসের ওষুধের সাথে অমিডন এবং ডোরালাস খেলেও মুক্তি পাওয়া যায় কারণ অমিডন এবং ডোরালাক্স যেকোনো খাবার কে হজম করতে দ্রুত কাজ করে। আমরা জানি যে কোন খাবার হজম না হওয়ার কারণেই গ্যাসের সমস্যা বেশি দেখা দিয়ে থাকে।
গ্যাসের জন্য সবথেকে যে ওষুধটি বেশি ভালো হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে সেকলো, ওমিপ্লাজন, রাবি প্লাজন ইত্যাদি এই ঔষধ গুলো গ্যাসের জন্য সবথেকে বেশি ভালো হয় থাকে এবং খাওয়ার সাথে সাথে রেজাল্ট পাওয়া যায়। যারা অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার প্রতিনিয়ত পড়ে থাকেন তারা কিন্তু এই ওষুধ মধ্যে যে কোন একটি ঔষধ ঘরে এনে রেখে দিতে পারেন কারণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যে কোন খাবার থেকে যে কোন কারণে হতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনার কখন গ্যাস হবে আর হবেনা
এ বিষয়ে কখনোই নিশ্চিত হতে পারবেন না। তাই আপনার সব থেকে ভালো হবে আপনি হাতের কাছেই যদি গ্যাস্টিকের ওষুধ সব সময় নিয়ে এসে থাকেন। তবে সবাই যে গ্যাস্টিকের ওষুধ সব সময় নিয়ে এসে রাখবেন বিষয়টি কিন্তু এমনও নয় যাদের অতিরিক্ত পরিমাণ যে কোন খাবার অথবা যেকোনো কারণে গ্যাস হয়ে থাকে তারাই এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারে।
গ্যাস হলে কিভাবে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখবেন
কমবেশি অনেকের রয়েছে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কম হয় আবার অনেকের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেশি হয় তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাদের ক্ষেত্রে দেখা যে থাকে বিভিন্ন রকম ঔষধ খেয়ে ও গ্যাস ভালো হচ্ছে না। আর গ্যাসের সমস্যা ভালো না হওয়ার কারণে শরীর স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হয়ে যায় তাই গ্যাস হলে কিভাবে শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখবেন সেই সম্পর্কে জানতে হলে কিওয়ার্ড টি মনেযোগ সহকারে পড়তে হবে।
গ্যাসের সমস্যা যাদের প্রতিনিয়ত হয়ে থাকে তারাই বলতে পারবে অতিরিক্ত পরিমাণ গ্যাস হলে কোন কিছু খাওয়া যায় না সবসময় পেট ভরা ভরা লেগে থাকে বেশিরভাগ সময়ই অসস্তি লেগে থাকে, কোন কিছু ভালো লাগে না কোন কাজের প্রতি মন বসে না, অল্প খাবার খেলেই পেট ভরে যায়, শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা করে পেট ব্যথা করে, ঠিকমতো ঘুম হয় না, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে থাকে, পায়খানা ক্লিয়ার হয়না ইত্যাদি সহ অনেক কিছু।
তবে এই সদস্য গুলো থাকলে যে আলসারের সমস্যা থেকে থাকে বিষয়টি এমন নয় কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে আলসারের সমস্যায় তিন শতাংশের মধ্যে এক শতাংশ লোক জনেরই বেশি হয়ে থাকে। গ্যাসের সমস্যা হলে যেভাবে নিজের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখবো তা হচ্ছে ফেস তেল রান্নায় ব্যবহার করার চেষ্টা করব, বাইরের ভাজাপোড়া খাবার অথবা হোটেলের খাবার থেকে বিরত থাকব,
যেকোনো আজেবাজে খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবো যেমন কোল ড্রিঙ্কস, অতিরিক্ত পরিমাণ ফাস্টফুড খাবারগুলো থেকে বিরত থাকবো, যে খাবারগুলোতে ভেজাল থেকে থাকে জানার পরেও খেয়ে থাকি সেই খবরগুলো খা থেকে বিরত থাকব, অতিরিক্ত পরিমাণ প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যা হলেই ডাক্তারের পরামর্শ দ্রুত নিব ইত্যাদি। এই নিয়মগুলো এবং এ কথাগুলো যদি ফলো করে চলা যেতে পারে তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে নিজের শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে পারব।
কি কি খাবার খেলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
প্রিয় বন্ধুরা গ্যাসের সমস্যা স্বাধীনতার রান্না খাবার এবং নানা কারণে হতে পারে তবে কি কি খাবার খেলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো খাওয়া থেকে গ্যাস হতে পারে আবার এমনও কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাস কমতেও পারে তবে কোন সে খাবার গুলো যে খাবার গুলো থেকে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এক একটি ধাপ অনুসরণ করে যে কি খাবার খেলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শসা: শসা পেট ঠান্ডা রাখতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। গ্যাস্টিকের সমস্যা দেখা দিলে বা গ্যাসের সমস্যা বুঝতে পারলে সাথে সাথে যদি আপনি শসা খেতে পারেন তাহলে কিন্তু গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। বিশেষজ্ঞরা ডাক্তারেরাও বলে থাকেন আপনার কাছে যদি ওষুধ না থেকে থাকে তাহলে ঘরোয়া উপকরণ দিয়েও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে পারেন যার মধ্যে একটি উপকরণ হচ্ছে শসা।
দই: দই খেলে পেটের যে কোন খাবার দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে থাকে। আমরা জানি পেটের যে কোন খাবার হজম না হওয়ার কারণে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। আর পেটের মধ্যে থাকা হজম না হওয়া খাবার গুলোকে হজম করতে দই খান। এতে করে দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন এবং আরাম বোধ করবেন।
কাচা পেপে: বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন পেপেতে পাপাই নামে একটি উপাদান থেকে থাকে যেটি গ্যাস দূর করতে খুবই কার্যকর হয়ে থাকে। যারা ঘরোয়াও উপকরণে গ্যাস দূর করতে চান হাতের কাছে থাকা যে কোন উপকরণ দিয়ে তারাই কিন্তু কাঁচা পেঁপে যদি বাড়িতে থেকে থাকে তাহলে পেঁপে খাওয়ার মাধ্যমে এই গ্যাস সহজেই দূর করতে পারবেন।
কলা: যখন গ্যাসের সমস্যা হলে আমরা ভেবে ভাবি কি খাব না খাব তখন কিন্তু আমাদের হাতের কাছে থাকা এবং বাজারে কম দামে সস্তায় কিনে পাওয়া এই কলা খেয়েও দ্রুত গ্যাস দূর করতে পারবেন। কলা পাকস্থলীর অতিরিক্ত পরিমাণ সোডিয়াম দূর করতে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। আপনি যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় প্রতিনিয়ত পড়ে থাকেন তাহলে কিন্তু প্রতিদিন দুইটি করে কলা খেতে পারেন। এতে করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
কমলা: কলার মতোই কমলা ও খেতে পারেন গ্যাস্টিকের সমস্যার দূর করতে। কারণ কমলাও পাকস্থলীর অতিরিক্ত পরিমাণ সোডিয়াম দূর করে থাকে।
গ্যাসের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায়
ইতিমধ্যে উপরের কিওয়ার্ড গুলোতে গ্যাসের সমস্যার দূর করার অনেক রকম উপায় জেনে এসেছি ওষুধসহ ঘরোয়া উপকরণ তবে গ্যাসের সমস্যার দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আরো কয়েকটি দিক সম্পর্কে আপনাদের মাঝে এই কিওয়ার্ডে আলোচনা করব যাতে করে আপনাদের হাতের কাছে যে কোন অবস্থায় এই কয়েকটি উপকরণ দিয়ে গ্যাসের সমস্যা দূর করতে পারেন। গ্যাসের সমস্যা ঘরোয়া ভাবে দূর করতে চাইলে যে কয়টি উপকরণ ব্যবহার করে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করতে পারেন।
আদা: আমাদের ঘরে এবং হাতের কাছে থাকা সুপরিচিত একটি নাম হচ্ছে আদা যেটি মসলার কাজে ব্যবহার করে থাকি। তবে শুধু মসলার কাজেই না আদা বিভিন্ন ওষুধ থেকে শুরু করে যে কোন ভেজানো কাজের ব্যবহার করা হয়ে থাকে বিশেষ করে চায়ের সাথে। শীতের সময় আদা এবং চা খেতে যেন অন্যরকম স্বাধ এবং ঘ্রাণ লাগে। পেটে ফাঁপা এবং পেটে গ্যাস্টিকের সমস্যা দেখা দিলে কিছুটা আদা কুচি করে নিয়ে লবণ দিয়ে খেতে পারেন দেখবেন খুব সহজেই গ্যাসের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
মৌরি: যারা ঘরোয়া দিয়ে গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর করতে চেয়ে থাকেন তাদের জন্য কিন্তু মৌড়ি অন্যতম একটি উপকরণ হয়ে থাকবে কারণ আপনি যদি কিছুটা পরিমাণ মৌরি পানিতে ভিজে ওই মৌরির পানিটুকু খেতে পারেন তাহলে কিন্তু গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। তবে এর জন্য আপনি শুরুতেই যখন বুঝবেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে তখনই কিছুটা মৌরি পানিতে ভিজে দেবেন এবং তার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর সেই পানিটুকু খেয়ে নিবেন।
দারচিনি: কিছুটা পরিমাণ দার চিনি গুরো পাউডার করে নিয়ে সেই পাওডার দারচিনি এক গ্লাস পানিতে দারচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে সেই পানি টি ভালোভাবে ফুটিয়ে দিনের মধ্যে দুই থেকে তিনবার খেতে পারলে গ্যাস্টিকের সমস্যা আর হবে না। এছাড়াও যেকোনো খাবার দ্রুত হজম হবে।
গ্যাস নিয়ে প্রয়োজনীয় কিছু কথা
প্রিয় পাঠকরা গ্যাস সম্পর্কে আমরা উপরের কিওয়ার্ডে অনেক কিছুই জেনে এসেছি এছাড়াও আরও জেনেছি ঘরোয়া ভাবে কিভাবে গ্যাস দূর করা যায় যারা ঘরোয়া উপকরণে ও গ্যাস দূর করতে চাচ্ছিলেন তারা কিন্তু এই নিয়মগুলো ফলো করে দেখতে পারেন। এছাড়াও আরো কিন্তু অনেক রকম উপায়ে গ্যাস দূর করা যায় ঘরোয়া কিছু উপকরণ দিয়ে যেমন জিড়া, লং বা লবঙ্গ।
এছাড়াও গ্যাস দূর করার সবথেকে বেশি কার্যকরী উপায় হচ্ছে গ্যাসের সমস্যা বুঝতে পারলে সাথে সাথেই ঔষধ সেবন করা যদিও ওষুধ না থেকে থাকে তাহলে এই ঘরোয়া উপকরণ গুলো ফলো করুন। যারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা কিন্তু যে কোন গ্যাসের ওষুধ ঘরে নিয়ে এসে রেখে দিবেন এতে করেই গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য বেশি ভালো হয়ে থাকবে।
লেখক এর শেষ বক্তব্য
প্রিয় প্রাঠক বিন্দু' গ্যাসের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ে আশা করছি আপনারা উপকৃত হয়েছেন এবং আমার দেখানো কয়েকটি উপকরণ সম্পর্কে জেনে আপনার ভালো লেগেছে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে তাদেরও গ্যাস সম্পর্কে এই বিষয় বস্তু গুলো জানাতে পারেন
অথবা শেয়ার করতে পারেন। আপনি যদি নিত্য নতুন পোস্ট পড়তে ভালোবাসেন তাহলে স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন কারণ স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে নিত্যনতুন বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট আপডেট করা হয়ে থাকে। অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত সময় দিয়ে পড়ার জন্য এবং আমার পাশে থাকার জন্য।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url