সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না এবং ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার উপায়
chopnochowa it
১১ নভে, ২০২৪
প্রিয় বন্ধুরা গ্যাসের সমস্যার প্রতিনিয়ত কম-বেশি প্রায় আমাদের সবারই পড়তে হয় তবে সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না এবং ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার উপায় সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত কারণ গ্যাসের সমস্যা যেকোনো কারণে যেকোনো অবস্থায় হতে পারে।
সে ক্ষেত্রে আগে থেকে যদি আমরা কিছু উপায় জেনে রাখি তাহলে যেকোনো সময় গ্যাসের সাথে মোকাবেলা করতে পারব। প্রিয় বন্ধুরা আপনারা যদি গ্যাসের সমস্যা নিয়ে আর্টিকেলটি ওপেন করে থাকেন তাহলে আশা করছি আপনি সঠিক আর্টিকেলটি পড়তে এসেছেন কারণ আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে জানাবো গ্যাস সম্পর্কে যাবতীয় সকল কিছু কথা জানতে বিস্তারিত নিচের কিওয়ার্ড গুলো স্টেপ বাই স্টেপ ফলো করুন।
.
গ্যাস হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত
গ্যাসের সমস্যা সাধারণ সমস্যা বলা যেতে পারে না কারণ গ্যাসের সমস্যা মারাত্মক সমস্যা হিসেবেই ধরা যেতে পারে কারণ অনেকের সমস্যার ছোট হতে পারে অনেকেরই সমস্যা আবার বড় হতে পারে। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যেয়ে থাকে গ্যাসের সমস্যা থেকেও অনেক বড় বড় অশোক হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে শরীরের ছোট অথবা বড় কোন অসুকে সামান্য চোখে দেখা একেবারেই যাবে না।
গ্যাসের সমস্যা হলে অনেকেই কিছু খেতে পারে না শুধু বুক জ্বালাপোড়া করে গ্যাস্টিক হয়ে থাকে কিন্তু কি খেলে এর সমাধান হবে এই বিষয়টি সঠিকভাবে আজকাল অনেকেই জানেনা গ্যাস হলে কোন খাবার খাওয়া উচিত এটি আমাদের জানা উচিত এবং অন্যকেও জানানোর উচিত। কারণ বাংলাদেশের এখন অধিকাংশ মানুষ জনে ভুল তথ্যের উপর ওষুধ খেয়ে আরো বড় বড় সমস্যায় পড়ে থাকে আপনাকেই নিজের সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করতে হবে।
কম বেশি এখন অধিকাংশ মানুষজনেরই দেখা যেয়ে থাকে খাওয়ার পরে বুকের মাঝখান থেকে জ্বালাপোড়া শুরু করে। এই রোগটাকে অনেকে বিভিন্ন রকম নাম দিয়ে থাকে যেমন গ্যাস্ট্রিক, আলসার, হার্টবাণ, আসিড রিফ্লাক্স, এসিডিটি ইত্যাদি হোক না কেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিলেই দ্রুত এর চিকিৎসার নিতে হবে। তবে কি চিকিৎসা নিবেন বা দ্রুত কিভাবে এরই সমাধান করবেন এর জন্য আপনার একমাত্র উপায় হচ্ছে ঘরোয়া ভাবে
এটি তাড়াতাড়ি দূর করা যদি আপনার কাছে গ্যাস্ট্রিকের কোন ঔষধ না থেকে থাকে। আপনি যদি দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার সমাধান করতে চান তাহলে এক থেকে দেড় লিটার পানি পান করুন এবং পানি পান করার পর ধীরে ধীরে হাঁটার চেষ্টা করুন। কারণ পানি পান করে হাঁটলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং গ্যাস্টিকের সমস্যা দূর হয়ে থাকে। যারা দ্রুত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সারাতে চান তারা কিন্তু এই উপায়টি অবলম্বন করে দেখতে পারেন।
কোন কোন খাবার খেলে গ্যাস হয়
কিছু কিছু খাবার থেকে থাকে যে খাবার গুলো খেলে গ্যাস হয় আবার কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো খেলে গ্যাস হয় না। তবে আমাদের জানা উচিত কোন কোন খাবার খেলে গ্যাস হয় কারণ আমরা যদি এই বিষয়টি না জানি তাহলে গ্যাসের সমস্যা হলেও আমরা না জেনে না বুঝেই খেয়ে ফেলতে পারি এ খাবার গুলো। যার কারণে আমাদের জানতে হবে গ্যাস হলে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে এবং অতিরিক্ত পরিমাণ গ্যাস্টিকের সমস্যা দেখা দিলে কিছুদিন যাবত যে খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
তবে খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে মানে সব খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে না এবং সারা জীবনের জন্যই সেই খাবার গুলো থেকে বিরত থাকতে হবে না। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিলে এবং অতিরিক্ত পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে আপাতত কয়েকদিন সেই খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকবে। নিচে কয়েকটি দিক জেনে নেওয়া যাক কোন খাবার গুলো খাওয়া থেকে অতিরিক্ত পরিমাণ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
ভাজাপোড়া: শুরুতেই যার নাম না বললেই নয় সেটি হচ্ছে ভাজাপোড়া কারণ আমরা কম বেশি অনেকেই রয়েছি বাহিরের ভাজাপোড়া খেয়ে ফেলি আর বাহিরে ভাজাপোড়া খাওয়া মানে গ্যাস কে আমন্ত্রণ জানিয়ে নিয়ে আসা। কারণ বাহিরের খাবার গুলোতে এতটা পরিমাণ ভেজাল থেকে থাকে যে খাওয়া মাত্রই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে
এবং সে আমরা বাড়িতে এসে অনেকেই পেটের সমস্যায় পড়ে থাকি বা পেট ব্যথা করতে শুরু হয়। তাই আপনারা অবশ্যই এই খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন যদি আপনার এখান থেকে গ্যাস্টিকের সমস্যা হয় থাকে। তবে নিশ্চিতভাবে বলা যেতে পারে এই খাবারটি খাওয়ার ফলে কম বেশি অধিকাংশ লোকেরই গ্যাস হয়ে থাকে।
মসলা: আমরা অনেকেই রয়েছি যারা রান্নায় সাত বাড়ানোর জন্য অতিরিক্ত পরিমাণ মসলা ব্যবহার করে থাকি যেটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে। আপনার রান্না করা খাবার খেয়েই যদি গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে বুঝে নিতে হবে আপনার অতিরিক্ত পরিমাণ মসলা খাবারে দেয়ার কারণেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিচ্ছে সেক্ষেত্রে এই মসলা অতিরিক্ত পরিমাণ রান্নায় দেওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
তেল: রান্নার তেল কমবেশি প্রায় সবাই ব্যবহার করে থাকে তবে এই তেলটি যদি অতিরিক্ত পরিমাণ রান্নাই দেওয়া হয়ে থাকে তাহলেই গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে রান্না করা খাবার থেকে শুরু করে যে কোন খাবার খাওয়ার ফলে। যারা অতিরিক্ত পরিমাণ তেল ব্যবহার করে থাকবেন তাদের প্রায় দেখে থাকবেন ব্যথা করছে পা বুক জ্বালাপোড়া করছে। তাই গ্যাসের সমস্যা এড়াতে চাইলে অবশ্যই রান্নায় অতিরিক্ত পরিমাণ তেল খাবার খাওয়া যাবেনা।
সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না
প্রায় লোকেরই একটি প্রশ্ন থেকে থাকে সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না সারাদিনটা আমার ভালো যাবে গ্যাস ছাড়া। তবে আপনি যদি সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না এ বিষয়টি জানতে চান তাহলে কিন্তু এই কিওয়ার্ড টি ফলো করে পড়তে পারে কারণ এই কিওয়ার্ডে আমি আপনাকে জানাবো সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না। গ্যাসের সমস্যা এরাতে যা করতে পারেন এক গ্লাস পানিতে আধা চা চামচ ইসবপুরের ভূসি ভিজিয়ে সেই পানিটুকু সকালে খেতে।
গ্যাসের সমস্যা এরাতে এবং সারাদিন গ্যাসের সমস্যা কে দূরে রাখতে এটি বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। এছাড়াও অতিরিক্ত পরিমাণ গ্যাসের সমস্যা দূর করতে খেতে পারেন কাঁচা আলু। এটি হয়তো অনেকেরই অবাক করা কথা মনে হতে পারে বিশেষজ্ঞরাও বলে থাকেন কাঁচা আলুতে এমন কিছু ফাইবার এবং উপাদান পাওয়া যায় যেটি গ্যাসের সমস্যা দূর করতে বেশ কার্যকর হয়ে থাকে। আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি কাঁচা আলু খেতে পারেন
ছোট সাইজের তাহলে আপনার সারাদিনটা ভালো যাবে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়তে হবে না। যারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা নিয়ে চিন্তিত থাকেন তারাও কিন্তু এই নিয়মটিও ফলো করে দেখতে পারেন কারণ এই নিয়মটি বেশ কার্যকারী হয়ে থাকে। এছাড়াও সকালে ঘুম থেকে উঠেই বাঁশি পেটে আধা লিটার পানি খেতে পারেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি আধা লিটার পানি খেয়ে খেতে পারেন তাহলেই কিন্তু গ্যাসের সমস্যা দূরে থাকবেন।
ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার উপায়
গ্যাসের সমস্যা হলে এর পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা আরও দেখা দিতে পারে যেমন বুক জ্বালাপোড়ার পাশাপাশি মুখে টকটক লাগতে পারে, বমি বমি ভাব হতে পারে, ঢেকুষ উঠতে পারে বারবার, পেট ফাঁপা লাগতে পারে, হেঁচকি এবং কাশি হতে পারে,
অতিরিক্ত পরিমাণ মানসিক এবং টেনশনের কারণে হতে পারে, ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ হলে হতে পারে ইত্যাদি। তবে ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার উপায় কি কিভাবে গ্যাসের সাথে যেকোনো সময় যেকোনো অবস্থায় মোকাবেলা করবো। ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার জন্য নিচে কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক চলুন।
শসা: বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন শসাতে এমন কিছু ফাইবার এবং আন্টি অক্সিজেন পাওয়া যেয়ে থাকে যেটি গ্যাসের সমস্যার দূর করতে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে এছাড়া শসা শুধু গ্যাসের সমস্যায় দূর করতে নয় শসা বিভিন্ন সমস্যার দূর করতে সাহায্য করে থাকে প্রতিটি মানবদেহে। সে ক্ষেত্রে গ্যাসের সমস্যার পাশাপাশি শরীকে ভালো রাখতে শসা খেতে পারে। তবে অনেকেই রয়েছে যাদের আবার শসা খাওয়া যাবেনা যেমন আজমা রোগী এবং যাদের শ্বাসকষ্ট রয়েছে তাদের শসা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে বিশেষ করে শীতের সময়।
চিকিৎসা: আমরা অনেকেই রয়েছি যারা হয়তো আজকের আর্টিকেলটি পড়ে গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য এই উপায় গুলো ফলো করবো তবে যাদের এই নিয়ম গুলো ফলো করো গ্যাসের সমস্যার দূর হয় না তারা কিন্তু দ্রুত ডাক্তারের চিকিৎসা নিবেন কারণ এই উপায় গুলো থেকেও যদি আপনার গ্যাসের সমস্যা দূর করতে না পারেন তাহলে ডাক্তারের চিকিৎসা নেওয়াটা প্রয়োজন। এটাই স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী হয়ে থাকবে।
জিরা: কিছু যুগ আগে শোনা যেত আগের মানুষজন প্রাকৃতিক ঔষধি সেবন করত হারবাল সহজ যাবতীয় ঔষধ বাদে। তারা ঘরোয়া উপায় গুলো মেনে যেকোনো সমস্যা এবং যেকোনো রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। সেক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন জিরাও গ্যাসের সমস্যা দূর করতে পারে এবং এটি খুবই কার্যকরী। এক গ্লাস পানিতে কিছুটা পরিমাণ জিরা ভিজিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট অথবা গ্যাসের সমস্যা বুঝতে পারলেই তখন ভিজিয়ে রেখে তার দশ মিনিট পর খেতে পারলেই গ্যাসের সমস্যার সঙ্গে সঙ্গেই দূর হবে।
গ্যাস হওয়ার কারণ এবং করণীয় কি
প্রিয় বন্ধুরা গ্যাস হওয়ার কারণ কি এবং এর করণীয় কি এ বিষয়টি আমরা হয়তো অনেকেই সঠিক তথ্যটি জানিনা তাই যারা জানেন না তারা আশা করছি এই কিওয়ার্ডের মাধ্যমেই জেনে যাবেন গ্যাস হওয়ার কারণ কি। এছাড়াও ইতিমধ্যে জ্ঞান সম্পর্কে উপরের কিওয়ার্ডে অনেক তথ্যই জেনে এসেছি এবং গ্যাস হলে এর কিভাবে সমাধান করতে হয় সেটা জেনে এসেছি সেক্ষেত্রে আশা করছি গ্যাস সম্পর্কে আপনার আর
তেমন কোন প্রশ্ন থেকে থাকবে না যদিও থেকে থাকেন নিচে মন্তব্য বক্সে জানাতে পারেন। আমরা যখন কোন খাবার খাই সে খাবার পাকস্থলীতে যেয়ে থাকে। আর পাকস্থলীতে কিছু এসিডিটি এবং কিছু উপাদান তৈরি করে যে কোন খাবার হজম করে থাকে। অ্যাসিড এবং খাবার পাকস্থলী থেকে নিচে নেমে থাকে সাধারণত প্রত্যেকটি মানবদেহে তবে এই এসিডিটি যদি নিচের দিকে না নেবে গলার উপরের দিকে উঠে আসে তাহলে বুক জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
তবে হয়তো আপনাদের এখন প্রশ্ন হতে পারে অ্যাসিডিটির নিচের দিকে না নেমে কেন গলার উপরের দিকে উঠে আসে এক্ষেত্রে কিছু বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন কিছু কিছু জিনিসের কারণেই এই সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে আবার কোন কারণ ছাড়াও এই সমস্যা হতে পারে। প্রত্যেকটি মানবদেহে আলাদা আলাদা ভাবে সমস্যা হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে সকলের সমস্যা এক হবে না সকালের সমস্যায় আলাদা আলাদা খাবার থেকে আলাদা আলাদা কারণ থেকে হয়ে থাকবে।
হতে পারে কারো বেশি খাবার খাওয়ার ফলে হয়ে থাকে, কোন খাবারে বেশি মসলা দিয়ে রান্না করার ফলে সেই খাবার খাওয়ার কারণেও হতে পারে, কারো কফি খেলে এ সমস্যা হতে পারে। প্রত্যেকটি মানব দেহে এক এক সমস্যা এক এক ভাবেই দেখা যে থাকে সে ক্ষেত্রে এটি নিশ্চিত ভাবে বলা যায় না কোন খাবার থেকে কার এসিডিটি বেশি হয়ে যাচ্ছে বা এই সমস্যাটি দেখা দিচ্ছে। এর এক থেকে বাঁচার একমাত্র সমাধান হচ্ছে নিজেকেই খুঁজে বের করা যে কোন খাবার খাওয়া ফলে এ সমস্যাটি হয়ে থাকছে।
তবে যারা অতিরিক্ত পরিমাণ ধূমপান পান করে থাকে তাদেরই বেশি স্বাধীনতা এই সমস্যাটি দেখা দিয়ে থাকে। তবে যদিও এই সমস্যা হয় থাকে এর প্রতিকার করবেন কিভাবে? এর প্রতিকার করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে বেশি বেশি পরিমাণ হাঁটতে হবে, দৈনিক দুই থেকে তিন লিটার পানি অনাথ সেই পান করতে হবে তবে এর বেশি পান করলেও সমস্যা নেই,
দেশি জাতীয় খাবার খেতে হবে, অতিরিক্ত মসলা এবং একসাথে বেশি পরিমাণ খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কোন খাবার তাড়াহুড়া খাওয়ার চেয়ে ধীরে ধীরে খাবার খেতে হবে। যদি আপনারা এই নিয়মগুলো ফলো করতে পারেন তাহলে আশা করছি গ্যাসের সমস্যা দূর করতে পারবেন।
কোন কোন ফল খেলে গ্যাস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
গ্যাসের সমস্যা ছোট থেকে শুরু করে বড় এবং প্রাপ্তবয়স্ক সবারই হয়ে থাকে। তবে ছোট এবং প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে যে কোন ঔষধ অথবা যে কোন উপায় না মেনে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া টাই বেশি কার্যকরী। তবে উপায় গুলোর না মিললেও কিছু কিছু ফল রয়েছে যে ফলগুলো খেয়েও গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে কিনা। যারা অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে কিন্তু আপেল, কলা, তরমুজ, শসা ইত্যাদি খেতে পারেন।
কারণ এই ফল গুলোতে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেটি গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় খুব দ্রুত। আপনার হাতের কাছে যদি নিয়ে আসে থাকে এই ফলগুলো তাহলে গ্যাসের সমস্যা বুঝতে পারলেই দ্রুত খেয়ে ফেলবেন। তাহলে আশা করছি গ্যাসের সমস্যা আর পড়তে হবে না। এছাড়াও গ্যাসের সমস্যার দূর করতে প্রাকৃতিকভাবে আদা কুচি করে সাথে সামান্য পরিমাণ লবণ মিশে খেতে পারেন এতেও কিন্তু খুব দ্রুত গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকেরা' সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না এবং ঘরোয়া ভাবে গ্যাস দূর করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আশা করছি আপনার ভালো লেগেছে এবং আর্টিকেল পড়ে উপকৃত হয়েছেন। আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত বন্ধুদের মাঝেও শেয়ার করে তাদেরও গ্যাস সম্পর্কে জানিয়ে দিন
এবং কি খেলে গ্যাস সমাধান করবে এবং কোন খাবার গুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকবে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিন আর্টিকেলটি শেয়ার করে। এরপর কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন সেটি নিচে মন্তব্য বক্সে জানাতে পারেন তা ছাড়াও আপনার যদি কোন প্রশ্ন বা মন্তব্য থেকে থাকে সেটিও জানাতে পারেন। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সময় দিয়ে পড়ার জন্য এবং এতক্ষণ আমার পাশে থাকার জন্য।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url