কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং আলু খেলে কি গ্যাস হয়

প্রিয় বন্ধুরা' আপনি কি গ্যাস সম্পর্কে এ বিষয়টি জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন। যদি গ্যাস সম্পর্কে জানার জন্য আর্টিকেলটি ওপেন করে থাকেন তাহলে আশা করছি আপনি সঠিক আর্টিকেলটি পড়তে এসেছেন 
কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং আলু খেলে কি গ্যাস হয়
কারণ আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে জানাবো কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় না গ্যাস্টিক হলে কি কি সমস্যা হয় ডাল খেলে গ্যাস হয় আলু খেলে কি গ্যাস হয় পেটের অতিরিক্ত গ্যাস হলেও করণীয় কি সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না ইত্যাদি সহ থাকছে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেলে গ্যাস সম্পর্কেই। জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। 
.

কোন কোন সবজি খেলে গ্যাস হয় না

গ্যাসের সমস্যা সবার ক্ষেত্রে যে একরকম একই ভাবে হবে বিষয়টি এমন নয় সবার ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ভাবে গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। হতে পারে কারো খাবার থেকে গ্যাসের সমস্যা বেশি হচ্ছে কারো বাহিরের খাবার খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে। গ্যাসের সমস্যা এড়াতে সব থেকে ভালো হয় নিজেই সমস্যাটি সমাধান করা এবং নিজের সমস্যা খুঁজে বের করা যায় কোন খাবার খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকছে। 

সয়াবিন, বটবটি, সিম, মিষ্টি আলু, হলেন আলু, ডিংক্স, ডাল, দুধ, সোডা ইত্যাদি খাবার খাওয়ার ফলে গেছে সমস্যা হতে পারে আর যেই সবজি গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা হয় না সেটি হচ্ছে গাজর, টমেটো, পেঁপে, বাঁধাকপি, সবুজ শাক, লাল শাক, শসা, দেশি আলু, বেগুন, পটল ইত্যাদি। আপনার যদি সবজি জাতীয় খাবার থেকে গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে বুঝে নিতে হবে ওই খাবার গুলো খাওয়া যাবে না এবং নিচের খাবার গুলো খাওয়া যাবে। 
এছাড়াও আরো ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে যে সঠিক কোন খাবার খাওয়া থেকেই গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকছে। যারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা চেষ্টা করবেন বাড়তি কোনো ঘরোয়া উপায় মেনে যদি কাজ না হয়ে থাকে এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ভালো না হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া এবং চিকিৎসার নেওয়া। 

অনেকেই রয়েছে যারা টাকা খরচ করার ভয়েও ঘরোয়া উপায় গুলি মেনে চলার চেষ্টা করে যদিও সমস্যা ভালো না হয়ে থাকে যেটি একেবারে স্বাস্থ্যের জন্য ভুল কারণ হয়ে থাকে এবং ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। তাই গ্যাসের সমস্যা যদি এড়াতে চান আগে নিজে বুঝুন যে আপনার গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে কিনা এবং কোন খাবার গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে তারপর দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন এতে স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী হয়ে থাকবে। 

গ্যাস্ট্রিক হলে কি কি সমস্যা হয়

গ্যাস সকলেরই হয় কম বেশি। তবে আপনি কি জানেন গ্যাস্টিক হলে কি কি সমস্যা হয় বা কোন খাবার গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তবে চলুন জেনে নেই কোন খাবার গুলো খাওয়ার ফলে বেড়ে যেতে পারে গ্যাস পরবর্তীতে জানবো গ্যাস্টিক হলে কি কি সমস্যা হয়। তবে সব খাবার গুলো খাওয়ার ফলে যে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায় বিষয়টি এমন নয় কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায়। 

এছাড়াও আজকের আর্টিকেল পড়লে কিন্তু জানতে পারবেন কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং আলু খেলে কি গ্যাস হয়। গ্যাস্টিক হলে যে যে সমস্যা হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে বুক জ্বালাপোড়া, বমি বমি ভাব, মাথা ঘোরা, হেঁচকি, ঢেকুর, কাশি, পেট ফাপা, পেট ব্যাথা ইত্যাদি সহজ যাবতীয় আরো অনেক সমস্যায় হতে পারে। তবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বাদেও আরও অন্য কোন সমস্যার কারণেও এই সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে তবে আপনাকে আগে জানতে হবে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকেই এই সমস্যা গুলো হচ্ছে কিনা। 

পরবর্তীতে আপনাকে জানতে হবে কোন খাবার গুলো খাওয়ার ফলে এবং কি কারণে গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকচ্ছে। তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ অথবা ঘরোয়া উপকরণ গুলো দিয়েও গ্যাসের সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সাধারণত বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যেকোনো খাবার হজম না 

হওয়ার কারণেই হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আমাদের মূল সমস্যা হয়ে থাকে হজমের। আমরা যদি কোন খাবার খাওয়ার পর সেই খাবারটি হজম করতে না পারি তাহলেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখে দিতে পারে যেকোনো মুহূর্তে সে ক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার পর অন্তত হাপ লিটার পর্যন্ত পানি পান করার চেষ্টা করুন। এতে করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় এড়িয়ে চলতে পারবেন। 

পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে করণীয় কি

কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় না এবং আলু খেলে কি গ্যাস হয় এ বিষয়ে কিন্তু আমাদের জানা জরুরী তাই এ সম্পর্কে জানতে নিচের কিওয়ার্ড গুলো ফলো করুন। পেটে অতিরিক্ত গ্যাস হলে করণীয় কি আমাদের কি করতে হবে যদি পেটে গ্যাস অতিরিক্ত পরিমাণ মাত্রায় বেড়ে যায়? এর থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র সমাধান হচ্ছে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার। এছাড়াও যে করণীয় করেও গ্যাসের সমস্যা দূর করার চেষ্টা করতে পারেন সেটি হচ্ছে খাবারের পরিবর্তন নিয়ে এসে। 

খাবারের পরিবর্তন নিয়ে আসা বলতে আপনি যে খাবার গুলো কন্টিনিউ প্রতিদিন খেতেন সেই খাবার গুলো বাদে হেলফুল কিছু খাবার খেতে হবে অর্থাৎ ফাস্টফুড খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও আরো যে করণীয় করতে পারেন সেটি হচ্ছে যেকোনো খাবার অল্প পরিমান করে খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন। কারণ অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার ফলেও গ্যাসের সমস্যা হয় থাকে। আমরা যখন খাবার খেয়ে থাকি সে খাবারটি ধীরে ধীরে খাওয়ার চেষ্টা করব। 

অতিরিক্ত পরিমাণ জোরে জোরে খাবার খেলে সে খাবারটি হজময় না আর যেটি পরবর্তীতে গ্যাসের সমস্যার রূপ নিয়ে থাকে। এছাড়াও আজকাল অনেকেরই একটি বাদে বাজে অভ্যাস থেকে থাকে সেটি হচ্ছে সকালে খাবার না খাওয়া যেটি একমাত্র গ্যাসের প্রধান কারণ হয়ে থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন সব গ্যাসের সমস্যায় এড়াতে চাইলে সকালে অবশ্যই রুটি অথবা একটি সিদ্ধ ডিম খেতে হবে। 

এক কথায় সকালে খাবার খাওয়া থেকে বাদ দেওয়া যাবে না নিয়মিত তিন বেলায় খাবার ঠিকমত খেতে হবে পরিমাণ অনুযায়ী। যারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা পড়ে থাকে তাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিন্তু এই সমস্যাটাই বেশি হয়ে থাকে যে সকালে খাবার না খাওয়ার ফলে। সেক্ষেত্রে এই বিষয়টি অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন সাথে স্বাস্থ্য বিষয়ে আরো বিষয়বস্তু জানার চেষ্টা করবেন। 

সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না

গ্যাস এমন একটি সমস্যা যেটি যেকোনো সময় যেকোনো মুহূর্তে যে কোন অবস্থানেই হতে পারে যেকোনো কিছু খাওয়ার ফলে। তাই এটি নিশ্চিতভাবে বলা কখনোই যায় না এটি কখন হবে আর কখন হবে না সে ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো হয় নিজের প্রস্তুতি নিজেই নিয়ে রাখা। মানে গ্যাসের সমস্যা হলেই যেন এর সাথে মোকাবেলা করতে পারেন সেটি নিজেকেই জেনে রাখতে হবে। কারণ কিছু কিছু সময় থেকে থাকে যে সম য়গুলোতে ঘরে ওষুধ থেকে থাকে না 

যার কারণে আমাদের গ্যাসের মত যন্ত্রণায় ছটফট করতে হয় এবং যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমরা যদি কিছু উপায় সম্পর্কে জেনে থাকি যেমন সকালে কি খেলে গ্যাস হবে না এ বিষয়টি তাহলে গ্যাস হলেও যদি ঘরে ওষুধ না থেকে থাকে তাহলে আমরা দ্রুত গ্যাসের সমস্যার সমাধান করতে পারব আশা করছি এই উপায় গুলো থেকে। তবে চলেন নিচে কয়েকটি উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক যেই উপায় গুলো সকালে মেনে চললে গ্যাস হবে না বা খেলে গ্যাস হবেনা। 

হাটাহাটি: শুরুতেই যে কথাটি বললেই নয় সেটি হচ্ছে সকালে ঘুম থেকে উঠেই হাঁটাহাঁটি অনেকেই আজকাল বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সকাল ৯:১০ টা পর্যন্ত ঘুমিয়ে থাকে যেটি গ্যাসের প্রধানতম কারণ হয়ে থাকে কারণ ওই সময়টি খাবারও খাওয়া হয়না আর হাঁটাহাঁটিরও করার সময় টা থাকে না। আপনি যদি সারাদিন গ্যাসের সমস্যা থেকে থাকতে চান তাহলে অবশ্যই সকালে ঘুম থেকে উঠে হাঁটতে হবে আধা ঘন্টা হলেও। 

আদা: যারা সকালে ঘুম থেকে উঠেই চা খেতে ভালোবাসেন তারা কিন্তু চায়ের মধ্যে আদা দিয়ে খাবেন অথবা একটু করে পরিমাণ হলেও কাঁচা আদা চিবিয়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এছাড়া সকালে বাদেও আপনি খাবার খাওয়ার পরেও এক টুকরো আদা কাঁচা চিবিয়ে খেতে পারেন কারণ আধা খেলে হজমের সমস্যা দূর হয় এবং গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

মৌরি: এক গ্লাস পানিতে কিছুটা পরিমাণ মৌরি ভিজিয়ে রাখুন রাতে আর সেই পানিটুকুর সকালে ঘুম থেকে উঠে খেয়ে ফেলুন দেখবেন সারাদিন গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি থাকবেন এবং গ্যাস্টিকের সমস্যায় আর পড়তে হবে না। 

আপেল: আপেলেও এমন কিছু পুষ্টি উপাদান থেকে থাকে যেটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে থাকে তবে শুধু আপেল ই নয় রসালো যাবতীয় যত ফল রয়েছে সেই সব গুলো ফল খাওয়ার ফলেও গ্যাসের সমস্যা দূর করা যায় যেমন আম, শসা, কলা ইত্যাদি। যারা অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যায় পড়ে থাকেন তারা কিন্তু এই নিয়ম গুলো ফলো করে দেখতে পারেন। 

কোন ডাল খেলে গ্যাস হয়

গ্যাসের সমস্যা যে যেহেতু আমরা জানি না কোন কোন খাবার থেকে হয়ে থাকে বা কোন কোন খাবার থেকে হয় না সে ক্ষেত্রে আমাদের এটিও জানতে হবে কোন কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় না এবং কোন কোন ডাল খেলে গ্যাস হয়। যেই ডাল গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাস হয়ে থাকে সেটি হচ্ছে মসুর ডাল, মাসকালির ডাল, খেসারি কালির ডাল ইত্যাদি। আর যেই ডাল গুলো খাওয়ার ফলে গ্যাস হয় না সেটি হচ্ছে মুগ ডাল এবং মোটরের ডাল। 
কোন ডাল খেলে গ্যাস হয় এবং আলু খেলে কি গ্যাস হয়
তবে ডাল সম্পর্কে যদি বলা হয় থাকে তাহলে বলা যেতে পারে যে কোন ডাল থেকেই কমবেশি গ্যাস্টিকের সমস্যা হতে পারে। তবে এটি সবার ক্ষেত্রে হয় না, কিছু কিছু মানব দেহের সাথে এটি মিল খায় না আবার কিছু কিছু মানবদের সাথে এটি মিল খায় যার কারণে গ্যাসের সমস্যা হয় না। সেক্ষেত্রে এই সমস্যাটি নিজেই খুঁজে বের করুন যে আপনার আলু খাওয়া থেকে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হচ্ছে কিনা। যারা অতিরিক্ত পরিমাণ ডাল খেয়ে থাকেন তারা 

এ বিষয়টি লক্ষ্য করে দেখবেন যে আপনার ডাল খাওয়ার ফলে গ্যাসের সমস্যা হচ্ছে কিনা মানে প্রতিনিয়ত যদি ডাল খান তাহলে মাঝখানে কিছুদিন ডাল খাওয়া ছেড়ে দিবেন আপাতত এর জন্য ডাল খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে দেখবেন গ্যাস্টিকের সমস্যা হচ্ছে কিনা। তার পাশাপাশি যে কোন খাবারে মসলা কম দেওয়ার চেষ্টা করবেন এবং তেল কম দেওয়ার চেষ্টা করবেন এ তে করেই গ্যাস্টিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। 

আলু খেলে কি গ্যাস হয়

আলু খেলে কি গ্যাস হয়? না আলু খেলে গ্যাস হয় না বরং আপনি যদি দেশি একটি ছোট সাইজের কাঁচা আলু আস্ত চিবিয়ে খেতে পারেন তাহলে গ্যাসের সমস্যা থেকে আরো মুক্তি পাবেন। বিশেষজ্ঞরা বলে থাকেন আলুতে এমন কিছু পুষ্টি উপাদান পাওয়া যেয়ে থাকে যেটি অন্য খাবারের কম পাওয়া যেয়ে থাকে তবে আলু বলতে সব আলুতে হয় বা হয় না বিষয়টি এমন শুধুমাত্র দেশি আলু খেলেই গ্যাস হয় না তাও আবার কাঁচা এবং রান্না করা খাবারের। 

যারা গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাচ্ছেন এবং সারাদিনটা ভালো নিয়ে যেতে চাচ্ছেন তারা কিন্তু দেশি একটি কাঁচা আলু খেয়ে গ্যাসের সমস্যার দূর করতে পারেন ঘরোয়া ভাবে। কাঁচা আলু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রাম অঞ্চলের মানুষ বেশি খেয়ে থাকে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে এবং হজমের সমস্যার দূর করতে। সে ক্ষেত্রে আপনি কিন্তু ট্রাই করে এটি দেখতে পারেন যে আপনারও ভালো হচ্ছে কিনা এটি খাওয়ার ফলে। 

তাছাড়াও যারা অতিরিক্ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় পড়ে থাকেন তারা চেষ্টা করবেন দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া এবং যে সকল ডাক্তারেরা গ্যাস্ট্রিকের চিকিৎসা করে থাকে তাদের কাছেই যাওয়া। কারণ আপনার যে সমস্যা সেই সমস্যা বাদে যদি অন্য সমস্যা ডাক্তারের কাছে যে থাকেন তাহলে সঠিক চিকিৎসা কখনোই পাবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনার যে সমস্যাটি হয়ে থাকছে সেই সমস্যাটি অনুসরণ করে সেই ডাক্তারের কাছেই যাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

প্রিয় পাঠকেরা' আজকের আর্টিকেলটি গ্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আশা করছি আপনারা উপকৃত হয়েছেন এবং আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটি ভিজিট করে যাবেন কারণ স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে নিত্য নতুন বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট আপডেট করা হয়ে থাকে সকল তথ্য যাচাই বাছাই করে। 
এছাড়াও এরপর কোন বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন বা পড়তে চাচ্ছেন সেটি নিজে মন্তব্য বক্সে জানিয়ে যাবেন এবং আপনার পরিচিত বন্ধুদের মাঝেও এই কথাগুলো শেয়ার করে জানার সুযোগ করে দিবেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সময় দিয়ে পড়ার জন্য এবং এতক্ষণ আমার পাশে থাকার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url