কোনো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি ও আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণ

বাংলা আর্টিকেল লিখে আজকাল কমবেশি অনেকেই আয় করে থাকছে আপনিও যদি ঘরে বসে থেকে বাংলা আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে আয় করতে চান এবং কোন আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি ও আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণ সম্পর্কে জানেন তাহলে আপনি সঠিক ভাবে আর্টিকেল লিখতে পারবেন। আর্টিলকে লেখার সকল নিয়ম কানুন মেনে যদি আপনি নিয়মিত ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশ করেন 
কোনো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি ও আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণ

তাহলে কিন্তু অবশ্যই একদিন না একদিন ঠিকই গুগল এডসেন্স পেয়ে থাকবেন আর যেখান থেকে প্রতি মাসে অন্য সবার দের মত আয় করতে পারবেন। তবে আর্টিকেল লিখতে হলে অবশ্যই ধৈর্য এবং লেখা লেখির প্রয়োজন হয় থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার মধ্যে ধৈর্য কতটুকু এবং লেখালেখির কেমন অভ্যাস রয়েছে সে বিষয়ে আগে যাচাই করে নিবেন। তবে চলুন নিচে আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণসহ ধাপ গুলো অনুসরণ করে নেওয়া যাক। 

.

আর্টিকেল রাইটিং কাকে বলে 

আর্টিকেল রাইটিং সেটিকে বুঝানো হয়েছে যেটি কোন বিষয় অথবা কোন বস্তুকে কে দিয়ে সেই বিষয়টি সম্পর্কে সাজিয়ে গুছিয়ে গুগলে পাবলিশ করে। অথবা বিভিন্ন তথ্য মানুষ জনকে জানাতে সাহায্য করে ও বাংলা লেখালেখি করে আয় করে থাকে ঘরে বসে। একটি আর্টিকেলের মধ্যে নির্বাচিত একটি বস্তুর দিক নির্দেশন করে সেই বিষয়টি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে মানুষকে জানানোর সুযোগ করে দিয়ে থাকে। 

একটি আর্টিকেল সম্পূর্ণ কমপ্লিট করতে বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে রিসার্চ করে এবং সেই তথ্য গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে লিখে পরবর্তীতে নিজস্ব ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে। বর্তমান গুগলে আমরা যেই আর্টিকেল গুলো দেখে থাকি বিভিন্ন বিষয়বস্তু সম্পর্কে জেনে থাকি সেই আর্টিকেল গুলোও অনেকেই লিখেছে বলেই আমরা পেয়েছি এবং আমরা জেনেছি। 

এই আর্টিকেল গুলো লেখার মাধ্যমে যেমন অন্যদের ঘরে বসে থেকে বিভিন্ন বিষয়বস্তু জানার সুযোগ করে দিচ্ছে ঠিক তেমনি সেই আর্টিকেল থেকেই অর্থ উপার্জন করছে। সাধারণ ভাষায় যদি বলা যায় আর্টিকেল রাইটিং কাকে বলে তাহলে বলবো এখন আপনি যেই আর্টিকেলটি পড়ছেন এটিও আর্টিকেল রাইটিং বলা হয়ে থাকে কারণ আমি যেহেতু এ বিষয়ে আপনাদের জানানোর জন্য লিখেছি সেক্ষেত্রে আমার এটাও একটি আর্টিকেল। 

আরও পড়ুন : মোবাইল দিয়ে এফিলেট মারকেটিং এবং এর সুবিধা 

এতে করে আপনারাও বিভিন্ন বিষয়বস্তু সম্পর্কে যাচ্ছেন এবং আর্টিকেল বিষয়ে আরো ভালোভাবে বুঝতে পারছেন। ঠিক এরকম ভাবেই অন্যদের বোঝানোর জন্য এবং তাদের মনের কৌতূহল গুলো দূর করার জন্য আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করা হয়ে থাকে আর যার বিনিময়ে কিছু অর্থ উপার্জন করা যায়। যদিও এটি যেগুলো প্রান্ত এবং ঘরে বসে থেকেই করা যায়। আর্টিকেল রাইটিং ঘরে বসে থেকে করা যাই বলেই আজকাল অনেকেই এটি করছে। 

আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণ 

আপনি যদি বাংলা অথবা ইংরেজি থেকে শুরু করে যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন সেটি আগে সর্ব প্রথমে নির্বাচিত করতে হবে বা সেই বিষয়টি স্থায়িত্ব করতে হবে যেমন কালোজিরা আর কালোজিরা টাই হবে মূলত আপনার নির্বাচিত একটি বিষয় যেই বিষয়ের সাথে আগে পিছে আরো অনেক কথা এড করে একটি কিওয়ার্ড তৈরি করতে পারবেন যেমন কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা। 

ঠিক এমন ভাবেই আর্টিকেল লেখার শুরুতে একটি কিওয়ার্ড এমন ভাবে নির্বাচন করতে হয়। তবে যেকোনো একটি বিষয় নির্বাচিত করার পর এ বিষয়টি অথবা ওই একটি শব্দ লিখে গুগলে সার্চ করতে পারেন তখন গুগল সার্চ ইঞ্জিলে ওই একটি কিওয়ার্ডের সাথে আরও বিভিন্ন তথ্য যোগ করে একটি কিওয়ার্ড আসবে যেই কীওয়ার্ড গুলোর মধ্যেই যেকোনো একটি কিওয়ার্ড নির্বাচিত করে ওই বিষয়টি সম্পর্কে লিখতে পারেন। 

তবে ওই বিষয় সম্পর্কে লিখতে গুগলে আবার সার্চ করে ওই বিষয় সম্বন্ধে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করে নিয়ে নিজের মতো করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারেন অন্যের কথা গুলো। অর্থাৎ অন্যদের ওয়েবসাইটের লেখা গুলো পড়ে সাধারণ ভাবে জ্ঞান অর্জন করে তাদের চেয়েও আরও ভালো ভাবে কনটেন্ট লিখতে পারেন বা সেই আর্টিকেলের মধ্যে লেখা গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে সুন্দর ভাবে বুঝাতে পারেন। 

আপনি যদি আর্টিকেলের মধ্যে যে বিষয় সম্পর্কে লিখবেন ওই বিষয়েরই ভালোভাবে কথা এবং ইনফরমেশন না দিতে পারেন তাহলে আপনার আর্টিকেলটি কেউই পড়বে না সে ক্ষেত্রে অবশ্যই ইনফরমেশন কথা গুলো আর্টিকেলের মধ্যে দেয়ার চেষ্টা করবেন যাতে করে অন্যরা পড়ে উপকৃত হয় এবং আপনার ওয়েবসাইটের দীর্ঘ সময় ধরে ব্যতিক্রম করে। 

আপনি যদি পাঠকদের মনোরঞ্জন করে নিতে পারেন আর্টিকেলের মধ্যে লেখা কথা গুলো দিয়ে তাহলেই কিন্তু সেণ্ডল আর্টিকেল রাইটিং হয়ে থাকবে আর সেই আর্টিকেলটি দ্রুত রাংকে নিয়ে যেতে পারবেন। তাই এই খুঁটিনাটি বিষয়গুলো অবসয় মনে রাখার চেষ্টা করবেন।

আপনি যদি একটি ভালো আর্টিকেল লিখতে চান সম্পূর্ণ ভাবে তাহলে অবশ্যই কিন্তু এই আর্টিকেলটিও পড়া আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যদি আর্টিকেল সম্পর্কে ভালোভাবে সকল বিষয়বস্তু না জানেন তাহলে কখনোই গুগলের ট্রাফিক নিয়ে আসতে পারবেন না আপনার ওয়েবসাইটে। তবে চলন বিস্তারিত কথা না বাড়িয়ে মূল কিওয়ার্ডে ফিরে যাওয়া যাক।

কোনো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি 

একটা আর্টিকেলে সব থেকে মূল্যবান যে অংশটি থেকে থাকে সেটি হচ্ছে কিওয়ার্ড অথবা টাইটেল বা শিরোনাম। আমরা কিওয়ার্ড কে যে ভাষায় বলি না কেনো সেটি বড় বিষয় না কিন্তু একটি কিওয়ার্ড সম্পূর্ণ ভাবে নির্দিষ্ট এবং ভালো মানের সিলেক্ট করাই খুব কঠিন হয়ে পড়ে। আর্টিকেল রাংকে নিয়ে যেতে সাহায্য করে কিওয়ার্ড। আর এই কিওয়ার্ড টি যদি ভালো না হয় তাহলে কিন্তু আপনার আর্টিকেলটি কখনোই rank এ নিয়ে যেতে পারবেন না। 

সকল পাঠকরা আপনার আর্টিকেলের কিওয়ার্ডটি দেখে থাকে শুরুতে সেক্ষেত্রে কিওয়ার্ড টি দেখার পর আর্টিকেলের মধ্যে প্রবেশ করবে কি করবে না এ বিষয়ে নির্ভর করে। সেক্ষেত্রে এমন একটি কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন যে কিওয়ার্ড টি দেখে যে কেউই আপনার আর্টিকেলটি পড়তে বাধ্য হয় এবং অনা সেই যেতে চাইবে। আপনার কিওয়ার্ড যদি ভালো কোয়ালিটিফুল না হয় তাহলে সেখান থেকে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। 

সেক্ষেত্রে এই বিষয়টি অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন। এজন্যে আপনি শুরুতেই একটি কিওয়ার্ড ভালোভাবে রিসার্চ করে নিবেন পরবর্তীতে আর্টিকেল লিখবেন। অর্থাৎ আপনি চাইলে একদিন সময় করে ১৫ থেকে ২০ টা কিওয়ার্ড রিচার্জ করে রেখে দিয়ে পরবর্তীতে এই কিওয়ার্ড গুলো নিয়ে লিখতে পারেন। তবে একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন অন্যদের টাইটেল এবং 
কোনো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি ও আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কারণ
কিওয়ার্ড হুবহু কখনোই কপি করবেন না তবে আপনি চাইলে সেই বিষয়ের সাথে আরো সুন্দরভাবে গুছিয়ে লিখে একটি কিওয়ার্ড তৈরি করে নিতে পারেন। আরো মূল্যবান যে বিষয়টি মনে রাখবেন সেটি হচ্ছে আপনি যেই কিওয়ার্ড লিখতে চাচ্ছেন সেই কিওয়ার্ড টি অবশ্যই ৫ থেকে ১০ শব্দের মধ্যে লেখার চেষ্টা করবেন এতে করেই পাঠকরা বুঝতে পারবে তার প্রশ্নের উত্তর গুলো আপনার আর্টিকেলের মধ্যে রয়েছে। 

আর্টিকেল লেখার দ্বিতীয় ধাপ

আর্টিকেলের কিওয়ার্ড নির্বাচিত করা হলে শুরুতেই মেন কিওয়ার্ড টি নিয়ে তিন থেকে চার লাইন লেখার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনার পাঠকরা যাতে বুঝতে পারে আর্টিকেলের মধ্যে লেখা গুলো খুবই জনপ্রিয় এবং ইনফরমেশন হতে পারে। 

আর এই দুই থেকে তিন লাইনের মধ্যেই কিন্তু একটা ফটো এড করবেন যেই বিষয়ে আপনি লিখছেন সেই বিষয় সম্পর্কিত ফটো। শুরুতেই তিন থেকে চার লাইন ওই কথা গুলো সাজিয়ে গুছিয়ে এবং ইনফরমেশন যুক্ত কথা গুলো বলার চেষ্টা করবেন এতে করেই কিন্তু দীর্ঘ সময় ধরে আপনার পাঠকরা আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়বে। 

আর্টিকেল লেখার তৃতীয় ধাপ 

আপনার যদি শুরুতেই তিন থেকে চার লাইন শিরোনাম লেখা হয়ে যায় তাহলেই কিন্তু আপনি পরবর্তী ধাপে মানে তৃতীয় ধাপে যেতে পারেন আর্টিকেল লেখার জন্য। দ্বিতীয় ধাপে আপনি যা করবেন তা হচ্ছে আপনি যেই বিষয়ে আর্টিকেলটির কিওয়ার্ড নিয়েছেন ওই বিষয়ে আরো কয়েকটি ফোকাস কিওয়ার্ড হতে পারে ৬, ৭, ৮, ৯ অথবা ১০ আপনার যে কয়টা ভালো লাগে সে কয়টায় ফোকাস কিওয়ার্ড নিতে পারেন আর 

এই কিওয়ার্ড গুলোর সূত্র ধরেই কিন্তু আপনি একটি পুরো আর্টিকেল লিখবেন। আপনার আর্টিকেলটি সম্পন্ন লেখা হলে আর্টিকেলের শেষের দিকে আরেকটি ফিচার ইমেজ এড করার চেষ্টা করবেন। এক কথায় বলতে গেলে একটি আর্টিকেলের মধ্যে ২ থেকে ৩ টি করে ফিচার ইমেজ এড করার চেষ্টা করবেন। 

তবে একটি আর্টিকেল এর মধ্যে মূল কিওয়ার্ড টি ১০ থেকে ১২ বার পর্যন্ত উল্লেখ্য করতে হবে এতে করে কিন্তু আপনার আর্টিকেলটি রাংকে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। সেক্ষেত্রে এ বিষয়টি অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন। এছাড়াও আর্টিকেল লেখার শেষে আপনি আপনার পাঠকদের উদ্দেশ্যে কিছু বলতে পারেন আপনার নিজের মতো করে। 

আর্টিকেল লেখার চতুর্থ ধাপ

আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণভাবে শেষ পর্যন্ত লেখা হয়ে গেলে আর্টিকেলের মধ্যে বিভিন্ন কাজ রয়েছে যে কাজ গুলো সম্পূর্ণ ভাবে মনোযোগ সহকারে করতে হবে বলা যেতে পারে আর্টিকেল লেখার শেষে সেই আর্টিকেলটি ভালো ভাবে এসইও করতে হবে। আপনার আর্টিকেলের মধ্যে যদি এসইও করার না ভালো হয় তাহলে সেই আর্টিকেলটি কিন্তু রাংকে যাওয়া দূর দায় হয়ে পরে। 

একটি কথা ভেবে দেখতে পারেন এত কষ্ট করে একটি আর্টিকেল লিখছেন অথচ সেই আর্টিকেলটি যদি অল্প কিছু ভুলের কারণে রাংকে না যায় বা ক্লিক না আসে আর্টিকেলটি থেকে তাহলে বিষয়টি খারাপ লেগে থাকে সেক্ষেত্রে অবশ্যই খুঁটিনাটি সকল বিষয় গুলো দিকে নজর দিতে হবে। আর্টিকেলটি সম্পন্ন শেষ পর্যন্ত লেখা হলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আবার পুনরায় ভালোভাবে আর্টিকেলটি পড়ে দেখবেন। 

এতে করে আর্টিকেলের মধ্যে লেখা যেই দু'একটি শব্দ ভুল হয়ে থাকে সেই ভুল গুলো সংশোধন হয়ে যাবে। এছাড়াও যেই লাইনটি আপনি নিজেই বুঝতে পারছেন না সেই লাইন টি আরও সহজ ভাবে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করবেন। পরবর্তী ধাপে কিন্তু আপনি প্রত্যেকটি ফোকাস কিওয়ার্ডে যে লেখা গুলো লিখেছেন সেই লেখা গুলো তিন লাইন থেকে চার লাইন করে আলাদা আলাদা করতে পারেন। এতে করে আর্টিকেলের সৌন্দর্যটা বেড়ে যাবে। 

একটা সৌন্দর্যের উপরেও আর্টিকেল রাংকে যাবে কি যাবে না এ বিষয়টি নির্ভর করে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন। আপনার যদি সকল পাড়া গুলো ভাগ করে অথবা তিন থেকে চার লাইন করে করে দেওয়া হয়ে যায় তাহলে সেই লাইন গুলোর মধ্যে পুরো আর্টিকেল জুড়ে তিন থেকে চারটি করে যে বিষয়ে লিখেছেন ওই বিষয়ের সাথে মিল রেখে আরো সেকশন যুক্ত করবেন এবং আরো সেকশনে আরো বিভিন্ন কিওয়ার্ড সম্পর্কে আপনার দর্শকদের জানার সুযোগ করে দিবেন। 

এতে করে তারা আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেও যেই আর্টিকেল গুলো ওই বিষয় সম্বন্ধে আরও অন্য কিছু লেখা হয়ে থাকে সেই বিষয়ের উপর ক্লিক করলে দীর্ঘ সময় ধরে আপনার ওয়েবসাইটেই থেকে যাবে এক কথায় বলা যেতে পারে আপনার পাঠকদের আপনার ওয়েবসাইটে কিছু সময় ধরে আটকে রাখা। 

আর্টিকেল লেখার পঞ্চম ধাপ

আপনার যদি আর্টিকেলটা সম্পূর্ণ ভাবে সকল বিষয়বস্তু এসইও করা হয়ে থাকে তাহলে ইমেজ এসইও করুন। অর্থাৎ আর্টিকেলের মধ্যে আপনি যেই দুই থেকে তিনটি ইমেজ অ্যাড করেছেন সেই ইমেজ গুলো এসইও করে দিন এতে করে আপনার আর্টিকেলটি রাংকে যেতে সাহায্য করবে। এর জন্য আপনি মূল কিওয়ার্ডটি নিয়ে ইমেজ উপর একটি ক্লিক করে সেখানে সেটিং নামে অপশন প্রবেশ করুন 

এবং আপনার নির্বাচিত মূল কিওয়ার্ড টি শুরুতে দিয়ে দিন পরের লাইনে ওই কিওয়ার্ডটির সম্পর্কে আরেকটু অন্য ভাবে বিষয় লিখে দিন। এভাবেই যদি আপনি একটি আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে একের পর এক ধাপ অতিক্রম করে লিখতে পারেন তাহলেই কিন্তু সেই আর্টিকেলটি অবশ্যই রাংকে যাবে। 

তবে আর্টিকেল লেখার শেষে একটি কথার না বললেই নয় সেটি হচ্ছে আর্টিকেলের মধ্যে কোন ইমোজি, হ্যাশট্যাগ থেকে শুরু করে কোন রকম ফুলের ইমোজি এড করা যাবে না। শুধুমাত্র আর্টিকেলের মধ্যে এই চিহ্ন গুলোই ব্যবহার করতে পারবেন তা হচ্ছে (।,?) এই তিনটি চিহ্ন ছাড়া অন্য কোন চিহ্ন এড করা যাবেনা। এই বিষয়টিও অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্য

প্রিয় পাঠক বিন্দুরা' কোন আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ কোনটি ও আর্টিকেল লেখার সকল নিয়ম কানুন সম্পর্কে আজকের বিস্তারিত আর্টিকেলটির শেষ পর্যন্ত জেনে আশা করছি আপনারা উপকৃত হয়েছেন এবং আর্টিকেলের মধ্যে সকল নিয়ম গুলো ফলো করে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন। আপনারা যদি আমার দেখানো এই আর্টিকেলের মত করে কোন আর্টিকেল লিখেন তাহলেও সেই আর্টিকেল গুলোর রাংকে নিয়ে যেতে পারবেন। 
যারা আর্টিকেল গুলো রাংকে নিয়ে যেতে চান তারা কিন্তু স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটের সকল আর্টিকেল গুলো ফলো করে লিখতে পারেন। তবে কোন লেখায় কপি করার চেষ্টা করবে না এতে করে আপনারাই বিপদে পড়বেন আপনি যদি আমার দেখানো অথবা লেখা কোন কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করেন তাহলে গুগল আপনার ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দিবে অর্থাৎ 

ডিসকোয়ালিফাই করবে। সেক্ষেত্রে এই ভুলগু লো করার কখনোই চেষ্টা করবেন না। তবে আপনি চাইলে স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে গিয়ে আর্টিকেলের মধ্যে মূল কথাটি নিয়ে সুন্দর আরও কিওয়ার্ড তৈরি করে আর্টিকেলের মধ্যে লেখা সকল বিষয় বস্তু পরে আরো ভালো ভাবে সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারেন। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url