দূরপাল্লার জন্য সবচেয়ে ভালো বাইক কোনটি এবং সেরা ৫ টি বাইক সম্পর্কে জানুন

আপনি যদি একটু উন্নতমান এবং সুন্দর স্পিডের দিকে বাইক পছন্দ করে থাকেন তাহলে কিন্তু আপনাকে বেছে নিতে হবে সিসি বাইক গুলো। যদিও এই বাইকটি বাংলাদেশের তেমন কোন জনপ্রিয় নয়। এছাড়াও আপনি যদি জনপ্রিয় বাইক হিসেবে বেছে নিতে চান তাহলে আপনাকে বেচে নিতে হবে ফেজার, পালসার, বাজাজ ইত্যাদি। এই বাইক গুলোই মূলত বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় এবং এ বাইক গুলো দিন যেন জনপ্রিয়তা পেয়েই চলেছে। 

আপনি যদি দূরপাল্লার জন্য সবচেয়ে ভালো ভাই খুজে থাকেন তাহলে আপনাকে টেক্সটাইল ও মজবুত বাইক দেখেই কিনতে হবে তবে কিন্তু আপনি দূরপাল্লার বাইকটি নিয়ে যেতে পারবেন। বাইক নামক এই কথাটি হয়তো কম বেশি সবারই ভালো লেগে থাকে এবং এটির সাথে আমরা কম বেশি সবাই পরিচিত। বাইকে চড়তে বা বাইকে ঘুরতে অথবা বাইক চালাতে কে না পছন্দ করে। আজকাল ছেলেদের কেউ টেক্কা দিয়ে মেয়েরাও বাইক চালাচ্ছে রোডে। 

এই বাইককে করে আজকাল বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে দেখছে কম বেশি অনেকেই। তবে দূরপাল্লার জন্য কোন বাইক গুলো বেশি ভালো। বাংলাদেশে এখন কম বেশি অনেক রকমেরই বাইক রয়েছে যে বাইক গুলো চালিয়েও বিভিন্ন প্রান্ত যাওয়া যায় এবং ঘোরা যায়। আপনি যদি দূরপাল্লার জন্য বাইক খুঁজে থাকেন সবচেয়ে ভালো তাহলে বেছে নিতে পারেন টিভিএস, হোনডা, ইয়ামাহা ইত্যাদি। এই বাইকগুলো নরমাল ভাবে চালিয়েও অনার্সেই ১২০ থেকে ২০০ কিলোমিটার চালানোর নির্দ্বিধায় চেয়ে থাকে। 

যদিও বর্তমানে সময়ে এখন ইস্পোট বাইক গুলো অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে সবার কাছে। তবে আপনি যদি দূরপাল্লার কথা ভেবে থাকেন বাইক নিয়ে ঘুরার ক্ষেত্রে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইস্পোট নামক এই বাইক এড়িয়ে চলতে হবে কারণ এই বাইকে সামনে দিকে উচা হয়ে থাকে যার কারণে ঝুঁকে বসতে হয়। আর ঝুকে বসার কারণেই কিছুক্ষণ গাড়ি চালালেই মাজা ব্যথা করতে শুরু করে হাত পা লেগে যায় মাথা ব্যথা করে শরীরে অস্থির ভাব আসে ইত্যাদি সহ নানা সমস্যায় দেখা দিতে পার আর 

এই সমস্যা গুলো যদি আপনার গাড়ি চালানো অবস্থায় দেখা দেয় তাহলে যে কোন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনারা যখনই দূরপাল্লার জন্য সবচেয়ে বড় ভালো বাইক বেছে নিতে চাইবেন তখন অবশ্যই ইস্পোট নামক এই বাইকটি এড়িয়ে চলতে পারেন এছাড়াও আপনি যদি বাড়িতে ব্যবহার করা বা নরমাল ভাবে ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার করতে চান তাহলে নিতে পারেন সমস্যা নাই। 

এছাড়াও এই কোম্পানির অনেক রকমেরই বাইক রয়েছে আপনি চাইলে ১৫০ সিসির বাইক গুলো নিয়েও দূরপাল্লায় যেতে পারেন। আমার মতে সব থেকে ভালো হয় আপনি যদি উপরের দেখানো বাইক গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বাইক বেছে নিয়ে দূরপাল্লায় যান তাহলেই ঝুঁকিমুক্ত বিহীন থাকবেন। 

প্রিয় বন্ধুরা, আপনি যদি বাইক পাগল হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কিন্তু বাইক কেনার আগে আপনাকে জানতে হবে কোন বাইক গুলো সব থেকে ভালো এবং ঝুঁকি নেই। অনেকেই রয়েছি যারা বাইক চালাতে পছন্দ করে থাকি এবং বাইক নিয়েই যেকোনো প্রান্তে যেতে ভালোবাসি বিশেষ করে ছেলেরা। 

আজকাল অনেকেই কিন্তু এই বাইক চালানোর পাশাপাশি বাইক ড্রাইভিং করেও আয় করে থাকছে হয়তো মনে হতে পারে বাইক ডাইভিং করে কিভাবে আয় করছে কিছু কিছু জেলায় ইতিমধ্যেই অনেক প্রচার হয়েছে বাইক ডাইভিং করে ও আয় করে থাকছে অনেকেই। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি বাইক পাগল হয়ে থাকেন এবং বাইক কে ভালোবাসেন তাহলে কিন্তু আপনিও বাইক ড্রাইভিং করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন। 

আজকাল অনেকেই রয়েছে যারা দূরপাল্লায় যেতে ভালোবাসে আপনি তাদেরকেও টার্গেট করে আয় করতে পারেন। তবে দূরপাল্লার জন্য যেতে হলে অবশ্যই ভালো মানের বাইক কিনতে হবে যে বাইক গুলো নিয়ে আপনি দূরপাল্লায় যেতে পারবেন। এছাড়াও বাইকের কোন সমস্যা হবে না এক থেকে দুই কিলোমিটার সর্বনিম্নে গেলেও। তবে চলুন বিস্তারিত নিচের পাঁচটি কিওয়ার্ড ফলো করেই জেনে নেওয়া যায় সেরা পাঁচটি বাইক সম্পর্কে। 

বাংলাদেশের মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় মোটরসাইকেলের তালিকায় রয়েছে হোন্ডা cbr 150r। এর মোটরসাইকেলটি দূরপাল্লায় যাওয়ার জন্য সব থেকে বেশ খ্যাতি অর্জন করে থাকে কারন এই বাইক গুলো কমবেশি লিজেন্ড ছেলে মেয়েরাই বেশি পছন্দ করে থাকে। এই বাইকটির জ্বালানি ট্রাক যদি ভর্তি থেকে থাকে তাহলে মাইজেল প্রায় ৫০০ কিমি এর কাছাকাছি থাকে। এছাড়াও এই ব্যক্তির দাম হয়ে থাকে ৫ লাখ টাকা মত। 

আপনি যদি এই বাইক কেনার কথা ভাবেন তাহলে ৫ লাখ টাকা হাতে নিয়ে যেতে পড়েন আশা করছি ৫ লাখ টাকার মধ্যে এই বাইকটি কিনতে পারবেন। এই মোটরসাইকেলটিতে রয়েছে ১৪৯ দশমিক ৪ সিসি, প্রোগ্রাম ফুয়েল ইনজেকশন প্রযুক্তি, লিকুইড কোল্ড ইত্যাদি সহ ডিওএইচসি। এছাড়া সব থেকে মূল্যবান যে বিষয়টি রয়েছে সেটি হল ৪ ভালভ বিশিষ্ট ইঞ্জিন। যেটি আমাদের সব থেকে মূল্যবান হয়ে থাকে। আপনি যদি এই বাইকটি কিনার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন তাহলে এ বিষয়ে আরো ভালোভাবে জেনে কিনতে পারেন। 

লিফান কেপিআর ১৬৫ এই বাইকটি নাম সবার কাছে নতুন মনে হলেও চীনের বাজারে এটি খুবই জনপ্রিয়তা রয়েছে কারণ চীনে মূলত এই বাইকটি খুবই পছন্দ করে থাকে এছাড়াও বাংলাদেশের যদিও এই বাইকটি অনেকের পছন্দ করে তবুও তা মনে হয় এই বাইক এখনো নাম জনপ্রিয়তা এখনো পায়নি অনেকের মনে করে এই নামটি এখনো নতুন। 

সর্বাধিক দামের তুলনায় লিফানের কেপি আর১৬৫ মোটরসাইকেলটি কম বেশি সবারই পছন্দের শিষ্যে ঠিক থাকে। হয়তোবা থাকারও এ মোটরসাইকেলটি যেই দেখবে তারই হয়তো দেখামাত্রই পছন্দ হয়ে যাবে কারন এটি যেমন দামে কম হয়ে থাকে ঠিক মানেও ভালো হয়। 

আমরা যখনই কোন মোটরসাইকেল অথবা বাইক কেনার কথা ভেবে থাকি তখন অবশ্যই আমাদের আগে মাথায় এসে থাকে দামটা কত হবে কত মধ্যে আমরা বাইকটি নিব আপনি যদি দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার মধ্যে বাইক খুঁজে থাকেন তাহলে এটি আপনার জন্য সেরা হয়ে থাকবে এবং এই বাইকটির দাম জানার পর আপনি এটি নিতে পারেন। 

এই বাইকটির দাম সর্বনিম্ন এবং সর্বাধিক দাম হয়ে থাকে দুই লাখ ৫ থেকে শুরু করে আড়াই লাখের মধ্যে। যদিও এই বাইকের মধ্যে তিনটি রংই পেয়ে থাকবেন সেটি হচ্ছে সবুজ কালো লাল। যারা লাল সবুজ কালো পছন্দ করে থাকে তারা কিন্তু এই তিনটি রং এর মধ্যে যেকোনো একটি রং পছন্দ করতে পারেন। বাইকটি দেখতে যেমন বড় হয় থাকে ঠিক তেমনি বাইকটির ফুয়েল ট্যাঙ্কারে প্রায় ১৬.৬ লিটার ও তেল ধরে থাকে। 

সব থেকে জনপ্রিয় এবং অসাধারণ একটি লুকের দিক থেকে এই বাইকটি অতুলনীয় বাইকটি যেমন দেখতে সুন্দর ঠিক তেমনি বাইকটি কালার এবং টির মধ্যে প্রতিটি মডেলই বাইকের মধ্যে ফুটে উঠেছে। বাইকের মধ্যে বেশ কিছু জনপ্রিয় খাঁটি রয়েছে এই বাইকটির দামে কম হলেও খুবই জনপ্রিয়তা পেয়েছে বর্তমানে যুগে এবং বাজারে। 

এই ব্যক্তির সবথেকে মূল্যবান কাজ হচ্ছে ইঞ্জিন যদি অতিরিক্ত পরিমাণ গরম হয়েও যায় তাহলে এই সিস্টেমটি পিস্টনের গায়ে তেল স্প্রে করে। মূলত এই বাইকটির পাঁচটি গিয়ার থেকে থাকে যে পাঁচটি গিয়ারে অল্প সময়ে দ্রুত স্পিড উঠাতে সাহায্য করে থাকে এর ওজন মূলত ১৪০ থেকে শুরু করে ১৪২ কেজি হয়ে থাকে। এই বাইক প্রতি ঘন্টায় ১২০ কিঃমিঃ পর্যন্ত সর্বোচ্চ যেতে পারে। 

ইয়ামাহা এই বাইকটি গোটা বাংলাদেশের বলা যেতে পারে সবার কাছেই বেশ জনপ্রিয় এবং তুফানের মত হয়েছিল। কারণ এই ব্যক্তির নামার পর এত পরিমাণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে অন্য বাইক গুলোর তুলনার চেয়ে যা বলার মত নয়। যদি ওই এই বাইকটি এখনো সবাই বেশ পছন্দ করে থাকছে এবং কিনে থাকছে বিশেষ করে যারা দূরপাল্লা যাওয়ার কথা ভেবে থাকে তাদের জন্যেই এই বাইক একেবারে সেরা হয়ে থাকবে। 

দূরপাল্লার যাওয়ার জন্য বা বাইক ড্রাইভিং করতে যদি চেয়ে থাকেন তাহলেই এই বাইক আপনার জন্য সেরা হয়ে থাকবে। কারণ এই বাইকটি দেখতে যেমন সুন্দর ঠিক তেমনি এর জন্য প্রিয় তা বেশি সবার কাছে। এই বাইকটির দাম মূলত যদিও একটু হাই হয়ে থাকে তবে যারা বেশি দাম দিয়ে ব্যাগ কিনতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই বাইকটি

সেরা হয়ে থাকবে কারণ এই বাইকটির মূলত দাম আছে পাঁচ লাখ থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকার মধ্যে যদিও এই বাইকটির ভার্সন আগে ছিল ১ থেকে ২ টি এখন ৩ ভার্সন ও পাওয়া যাচ্ছে বাজারে। এই ব্যারিটির ওজন মূলত হয় থাকে ১৩৭ থেকে ১৩৮ কেজি পর্যন্ত। 

বাজাজ ১২৫ এন এস পালসারটি এখন বর্তমানে বেশ খ্যাতি অর্জন করেছে বাজারে এটি মূলত জানুয়ারি মাসে এত পরিমাণ বিক্রয় হয়েছে যে শরমে এই বাইকটি পায় কঠিন হয়ে হেরেছে কারণ এই ব্যাগটি যেমন ফল ঠিক তেমনি এই বাইকটির মডেল দেখতও বেশ সুন্দর। 

এ বাইকটি সর্বনিম্ন দাম হয়ে থাকে ১ লাখ থেকে ১ লাখ ১০ মধ্যে। এই বাইকটি এই নামে পাওয়ার কারণে যাদের কেনার আমার তো হয়ে থাকে না তারা ওই ব্যক্তি কিনে বাইক চালানোর ইচ্ছেটি পূরণ করে নিতে পারে যার কারণে এই ব্যক্তির চাহিদা সবসময়ই হয়ে থাকে। 

প্রিয় বন্ধুরা' দূরপাল্লার জন্য সবচেয়ে ভালো বাইক কোনটি এবং সেরা পাঁচটি বাইক সম্পর্কে বিস্তারিত আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত জেনে আশা করছি আপনি কোন বাইকটি নিবেন বা আপনার কোন বা একটি পছন্দ হয়েছে এটি নির্ধারণ করতে পেরেছেন। আপনার যেই বাইকটির নাম বেশি পছন্দ হয়েছে এবং দাম সহ সেই বাইকটির সম্পর্কে গুগলে সার্চ দিয়ে সেই ব্যাংকের ছবিও দেখে নিতে পারেন। যারা বাইক চালাতে ভালবাসে তারা কিন্তু বেশি দাম অথবা কম দাম এই পাঁচটি বাইকের মধ্যেই যেকোনো একটি বাইক পছন্দ করে নিয়ে কিনতে পারেন। 

আপনি যদি নিত্যনতুন পোস্ট বা আর্টিকেল পড়তে ভালোবাসেন তাহলে অবশ্যই স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে যাবেন। কারণ স্বপ্ন ছোঁয়া ওয়েবসাইটে নিত্যনতুন বিভিন্ন ক্যাটাগরির পোস্ট আপডেট করা হয়ে থাকে সকল তথ্য যাচাই বাছাই করে। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য এবং এতক্ষণ সময় দিয়ে আপনার পছন্দের বাইকটি নির্ধারণ করে নেওয়ার জন্য।