কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়

প্রিয় পাঠক বিন্দু আপনি হয়তো জানেন না আইফোন কোন দেশের বেশি ভালো হয়। আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা বিভিন্ন কারণে আইফোন কিনে থাকি বেশি দাম দেয় মূলত কোন উদ্দেশ্য থাকলে। তবে আপনি যদি লাখ টাকা খরচ করে আইফোন কিনেন আর সেই iphone টি যদি উন্নতমানের না হয় তাহলে সেই iphoneটি নিয়ে আপনি কখনোই কোন উদ্দেশ্যই সফল হতে পারবেনা সেক্ষেত্রে জানতে হবে কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়। 
কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়

এছাড়াও আইফোন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত অনেক কথাই রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত শেষ পর্যন্ত আলোচনা করব। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন আইফোন কিভাবে ব্যবহার করলে সর্বনিম্ন ২ বা ১ বছর ভালো রাখতে পারবেন, কোন দেশের iphone গুলো ভালো, আইফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কি কি সুবিধা পাওয়া যায়, আইফোন কেন প্রয়োজন হয় থাকে কি কি কাজের জন্য ইত্যাদি সহ তার চেয়ে বিস্তারিত আজকের আর্টিকেল কিনলে শেষ পর্যন্ত। 

.

আইফোন কি?

iphone মূলত একটি ফোন, স্মার্ট ফোন বলা যেতে পারে। তবে এই ফোনটি সাধারণ ফোন গুলোর তুলনায় অনেক গুণ এবং গুণগত দামও রয়েছে। বর্তমান সমাজে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে আইফোন। iphone নামক শব্দটি হয়তো আমরা সবাই চিনি সবাই জানি তবে অনেকের কিনার ইচ্ছে থাকলেও আইফোনের দাম শুনে ইচ্ছাটিকে মাটি দিতে হয়। 

বর্তমানে হয়তো আমরা শুনেছি ভারত আর একটি আপলিস্টরে খোলা হয়েছিল আইফোন নামের এই ফোনটি সত্যি সময় এটিও বাংলাদেশে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে এবং এখন পর্যন্ত করে চলেছে। বর্তমান বাংলাদেশেই দেখা যে থাকে আইফোনের চেয়ে বেশি দামি ফোন এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। বর্তমান iphone নামক এই ফোনটি সবথেকে দামি এবং উন্নতমানের শীর্ষে রয়েছে। 
আমাদের বর্তমান বাংলাদেশের যদিও আইফোনের চাহিদা শুরুতে তেমন ছিল না কিন্তু বর্তমানে এখন iphone এর চাহিদা এতটাই বেড়ে গিয়েছে যে প্রায় অনেকের হাতেই বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে আইফোন দেখা যেয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেল জুড়ে মূলত নিজের কি অদগুলো তো জানব আইফোন কি কি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে বা কি কি সুবিধা পাওয়া যায়। এছাড়া আরো জানবো কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়। 

কেন আইফোনের প্রয়োজন

আইফোন মূলত একটি স্বপ্নের ফোনে বলা যেতে পারে কারণ অনেকেই এটি বাস্তবে নিতে না পারলেও স্বপ্নে ভেবে থাকে একদিন না একদিন ঠিকই ইচ্ছেটি পূরণ করবে আইফোন নেওয়ার মাধ্যমে। তবে আইফোন যে সবাই কিনার কথা ভাবে বিষয়টি এমন নয় কেউ কোন কিছু উদ্দেশ্য নিয়ে আইফোন কিনে থাকি আবার কেউ সমাজের চোখে একটু উন্নত হওয়ার জন্য আইফোন ব্যবহার করে থাকে। 

বর্তমান বাজারে বাংলাদেশে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যে থাকে আইফোন যারা ব্যবহার করে থাকে মোটামুটি কোন না কোন উদ্দেশ্যের কারণে ব্যবহার করে থাকে হতে পারে আইফোনের ক্যামেরা ভালো এইজন্যে। এছাড়াও আইফোনে এমন কিছু সুবিধা এবং কিছু দিক দেখা যেয়ে থাকে যেই সুবিধা গুলো অন্য ফোন গুলোতে দেখা যায় না বা দেখা গেলেও কম। 

তবে আইফোনে কি কি সুবিধা রয়েছে এ বিষয়ে জানতে হলে অবশ্যই কিন্তু নিজের কিওয়ার্ডগুলো ফলো করে যেতে হবে তবে আপনি জানতে পারবেন আইফোনের কি কি সুবিধা পাওয়া যায় কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়। সাধারণত আইফোন কোনো কাজের উদ্দেশ্যেই বেশি প্রয়োজন হয়ে থাকে। বর্তমানে বিভিন্ন দেশের মানুষও iphone ব্যবহার করে থাকছে। 

মূলত আইফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সব থেকে বেশি প্রশ্নমূলক যে কথাটি উঠে এসেছে সেটি হচ্ছে আইফোন কেন মানুষ এত ব্যবহার করে থাকছে কারণ আইফোনের কুয়ালিটি গুলো অনেক সুন্দর হয়ে থাকে অন্য ফোনগুলোর তুলনায়। 

iphone যেভাবে ব্যবহার করলে ১ থেকে ২ বছর ভালো রাখতে পারবেন

অন্যান্য ফোন গুলোর মত আপনি কখনোই iphone 100% ফুল করে চার্জ দিবেন না আইফোনে যখনই আশি থেকে ৮৫% চার্জ হবে ঠিক তখনই চার্জ দেওয়া বন্ধ করে দেন। এছাড়াও যখন আইফোন চালাবেন তখন লক্ষ রাখবেন আইফোনের চার্জ টা যেন ২০ নিচে কমে না আসে ২০ যখনই 20% চার্জ থাকবে তখনই চার্জে দিতে হবে। মূলত যে কোন ফোনেই টিকার উপর নির্ভর করে চার্জের উপরেও। বর্তমান বিশ্ব জুড়ে প্রায় কোটি কোটি মানুষই এখন iphone ব্যবহার করার স্বপ্ন দেখছে অনেকেই ব্যাবহার করছেও। 

তবে আইফোন ব্যবহার করলেও এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ মানুষই জানে না কিভাবে iphone ব্যবহার করলে এক থেকে দুই বছর ভালো রাখতে পারবে। অন্য ফোনগুলোর তুলনায় আইফোনের মান এবং সবদিক দিয়ে একটু অন্যতমনের পাওয়া যায়। যার কারণে অনেকেরই আইফোনের চাহিদাটি বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি কয়েক বছর ধরে একটি ফোনে ব্যবহার করে যেতে চান তাহলে আপনার জন্যে iphone সেরা হয়ে থাকবে কারণ আইফোন মূলত অনেক কয়েক বছরই ব্যবহার করা যায় 

যদি আপনি সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে পারেন। আমরা অনেকেই রয়েছি যারা আইফোন কিনার সময় কোন জিনিস লক্ষ্য এবং ফলো করে কিনে না যার কারণে অনেকে প্রতারিত হয় আইফোন কিনে আইফোন কিনার সময় একটি বিষয় লক্ষ্য রাখবেন সেটি হল আইফোনের সাথে ios আপডেট দেওয়া কত বছরের জন্য রয়েছে। মূলত আপনি আইফোনের ios দেখেই চিনে নিবেন আইফোন কত বছর ব্যবহার করা যেতে পারে কারণ ios 

যদি জানতে পারেন আইফোন সর্বনিম্ন তিন থেকে চার বছর অনায়াসেই ব্যবহার করা যেতে পারে কোনরকম সমস্যা ছাড়া তাহলে বুঝে নিবেন আপনি সর্বনিম্ন চার থেকে পাঁচটি বছর অনায়াসেই আইফোন ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়াও আইফোন কিনার পর আপনি যেভাবে আইফোন ব্যবহার করবেন তা হচ্ছে ফোনে কোনরকম পানি ফেরানো যাবে না। 

ফোন যেখানে সেখানে ফেলে দেওয়া যাবে না। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যেয়ে থাকে ফোন হাত থেকে খাটের উপর ছুড়ে দেয় বা যেকোনো কোথাও ছুড়ে ছুঁড়ে ফেলে রাখে যেটি কারণে ফোনের সমস্যা দেখা দিতে পারে দ্রুত।

কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয় 

আপনি যদি আইফোন কিনার কথা ভেবে থাকেন তাহলে অবশ্যই iphone কেনার আগে আপনাকে জানতে হবে কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়। কারণ আমরা অনেক রয়েছি যারা আইফোন কিনতে গিয়েও সঠিক ভাবে জানিনা কোন দেশের আইফোন গুলো বেশি ভালো হয়ে থাকে যার কারণে দোকান দ্বারা আমাদের যেকোনো ধরনের আইফোন হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলে এটা উন্নত মানের বা এই দেশের। 

আপনি যদি উন্নতমান এবং বেশি ভালো মানের আইফোন কিনতে চান তাহলে অবশ্যই দুবাই অস্ট্রেলিয়া থাইল্যান্ড সিঙ্গাপুর জাপান ইত্যাদি সহ এই দেশের আইফোন গুলো কিনার কথা ভাববেন কারণ মূলত এই দেশের আইফোনগুলোই বেশি ভালো হয় থাকে জানা গিয়েছে। অনেকেরই একটি ধারণা থাকতেই পারে যে ভারতের আইফোন গুলোই হয়তো বেশি ভালো। 
কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয়
উন্নত মানের এই আইফোন গুলো মোটামুটি এখন বাংলাদেশও পাওয়া যায় তবে অবশ্যই কেনার আগে সেই আইফোনের কাগজ পাতি সহ দেখে নিবেন এতে করে আপনি বুঝতে পারবেন কোন দেশের আইফোন এগুলো। আপনি চাইলে অন্যদের সাহায্যে নিও iphone কিনতে পারেন যারা এর আগে আইফোন সহ প্রায়ই বিভিন্ন রকমের ফোন কিনে থাকে বা বিভিন্ন দেশের ফোন ব্যবহার করে থাকে এ তো করে তাদের সাথে নিয়ে গেলে তারা সঠিক ফোনটি চিনতে পারবে।  

iphone ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কি কি সুবিধা পাওয়া যায় 

মোটামুটি সকল ফোন এবং সকল কিছু সিরিজের মতই কিন্তু আইফোনেরো চারটি সিরিজ রয়েছে এবং চারটি মডেল রয়েছে যে মডেল গুলোর মধ্যে রয়েছে 
  • আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স 
  • iphone ১৬ 
  • আইফোন ১৬ প্রো 
  • আইফোন ১৬ প্লাস 
যদি ওই চারটি মডেলের আলাদা আলাদা ভাবে দাম রয়েছে তবে কম বেশি দেখা যায় খেতে থাকে একটি আইফোন ১ লাখের কাছাকাছি কিনতে হয়। তবে আইফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের সুবিধা পাওয়া যায় যেমন যারা ব্লগ ভিডিও তৈরি করে এ ব্লগ ভিডিওর জন্য আইফোনের ক্যামেরা গুলো সেরা হয়ে থাকে। মূলত অনেকেই ব্লগ ভিডিও তৈরি করার জন্যও iphone ব্যবহার করে থাকছে বর্তমানে। কারণ আইফোনের যেমন ক্যামেরা ভাল ঠিক তেমনি ক্যামেরার পাশাপাশি ডিসপ্লে 

ram rom সহ সকল কিছুই উন্নতমানের হয়ে থাকে। যার কারণে অনেকেই ব্লগ ভিডিও নেওয়ার জন্য আইফোন নিয়ে থাকলেও সর্বনিম্ন ২ থেকে আড়াই বছর অনাথ সেই নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারে কোনরকম ফোন হ্যাং ছাড়াই। বেশিরভাগ ফোন গুলোর ক্ষেত্রেই দেখা যায় থাকে ফোন এক থেকে দুই বছর মোটামুটি ব্যবহার করলেই হ্যাং হয়ে যায় আর iphone এর ক্ষেত্রে দেখা যায় দুই থেকে আড়াই বছর ভালোভাবে বেশি ব্যবহার করলেও কোনরকম হ্যাং হয় না বা কোন সমস্যা দেখা দেয় না। 

আইফোনের যে ক্যামেরাটা থেকে থাকে সেই ক্যামেরাটা সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার দেখা যায় ভিডিও করলে আর বেশিরভাগ সবাই ভিডিওর জন্যই মূলত এই ফোনটি ব্যবহার করে থাকে। এছাড়াও আইফোন ব্যবহার করলে দীর্ঘ কয়েক বছর ভরা নিশ্চিন্তে এই ফোন ব্যবহার করা যায় কোনরকম অন্য ফোন কেনার ঝামেলা ছাড়াই। একটি আইফোন কিনলে সর্বনিম্ন দুই থেকে আড়াই বছর অনায়াসেই নিশ্চিন্তে ব্যবহার করা যায়। 

আইফোন কেন প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং কি কি কাজের জন্য

আইফোন মূলত বর্তমান বাজারে খুবই জনপ্রিয়তা অর্জন করে চলেছে। আজকাল অনেকের হাতেই দেখা যেয়ে থাকছে আইফোন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কনটেন্ট cuted এর হাতেই বেশিরভাগই iphone নামক স্মার্টফোনটি দেখা যায়। কারণ উপরের উল্লেখিত কিডগুলোতে আমরা জেনে এসেছি কোন দেশের আইফোন বেশি ভালো হয় এছাড়াও আরো জেনে এসেছি আইফোনের সুবিধা। 

আইফোন মূলত সব থেকে বেশি যে কাজে ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে iphone সর্বনিম্ন আড়াই বছরের উপর পর্যন্ত ভালোভাবে চালানো যায়। আর অন্য নরমাল ফোন গুলোর তুলনায় দেখা যায় এক থেকে দেড় বছর বাবার না করতে ফোনের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আর iphone বাবার করলে দুই বছর থেকে আড়াই বছর ব্যবহার করলেও কোনরকম সমস্যা দেখা দেয় না। এছাড়াও iphone ব্যবহার করা হয়ে থাকে বিভিন্ন রকমের ভিডিও তৈরি করার জন্য বিভিন্ন মার্কেটিং কাজের জন্য, 
অনলাইন বিষয়ক কাজের জন্য, যারা অনলাইনে কাজ করে হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে তাদের জন্য আইফোন প্রয়োজন হয় থাকে, যে কোন বড় ধরনের কনটেন্ট রাইটিং এর জন্য, যেকোনো বড় অনলাইন বিষয়ক কাজের জন্য সহ ক্যামেরার জন্য বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে iphone। 

এছাড়াও এই ফোনটি দামি এবং ফোনের কোয়ালিটি গুলো অনেক সুন্দর হওয়ার কারণে ও অনেকেই ব্যবহার করতে চেয়ে থাকে যদিও অনেকের কেনার সমমাত্র হয়ে থাকে না এত দাম দিয়ে iphone তবুও অনেকের মনেই আইফোন কিনার ইচ্ছা রয়েছে। 

লেখকের শেষ মন্তব্য 

বাংলাদেশে এখন অতি পরিচিত একটি নাম আইফোন এই iphone কম বেশি সবাই ব্যবহার করে থাকে অন্য ফোন গুলোর মতই। অনেকের হাতেই কমবেশি iphone নামক এই ফোনটি দেখা যে থাকছে। আইফোন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাহিরের দেশেই বেশি বেশি পরিচালিত এবং বেশি ব্যবহার করা হয় তাকে বিশেষ করে আমেরিকা, থাইল্যান্ড, জার্মান, অস্ট্রেলিয়া ইত্যাদি এগুলো দেশ গুলোতে। 

আপনি যদি আইফোন কিনার কথা ভেবে থাকেন তবে অবশ্যই আইফোন কেনার আগে কিছু বিষয়ে লক্ষ্য করে খেলবে যে আইফোনের গ্যারান্টি ওয়ারেন্টি কত বছরের জন্য রয়েছে। iphone কেনার ক্ষেত্রে অবশ্যই সর্বনিম্নের দুই বছরের উপর গ্যারান্টি নেওয়ার চেষ্টা করবেন এছাড়াও ওয়ারেন্টি নেওয়ার চেষ্টা করবেন তিন বছর থেকে সাড়ে তিন বছরের মতন। 

এ তো করে আপনি নিশ্চিন্তে কোনরকম খরচ ছাড়াও iphone ব্যবহার করতে পারেন যদিও দেখা থাকে iphone এর সমস্যা হয়েছে এতে করে যে কোম্পানি থেকে কিনবেন সেই কোম্পানি থেকেই সার্ভিসিং করে নিতে পারবেন ফ্রিতে। ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url