অফিসিয়াল ফোন গুলো চেনার উপায়

কোন দেশে সবচেয়ে বেশি আইফোন ব্যবহার করে প্রিয় বন্ধুরা ফোন তো আমরা সবাই ব্যবহার করি তবে এই ফোনটি অফিসিয়াল না আনঅফিসিয়াল এটি আমরা কয়জনই বা জানি যদি আপনি এবং আনঅফিসিয়াল ফোন সম্পর্কে এই আর্টিকেলটি ওপেন করে থাকেন তাহলে বলবো সঠিক গাইডলাইন এবং 

অফিসিয়াল ফন সেই ফোন গুলোকেই বলা হয়েছে যে ফোনগুলো বৈধ। অর্থাৎ আপনি যদি আরো ভালোভাবে বুঝতে চান তাহলে বলবো আমরা হয়তো অনেক সময় দেখে থাকি আমাদের ফোনে অফিশিয়াল কিছু ফোন এসে থাকে। 

যেমন হতে পারে সেম কোম্পানি, ভোটার আইডি কার্ড বিস্তারিত বিভিন্ন তথ্য, বিভিন্ন ধরনের অফার, বাইরের দেশের কোন অফার ইত্যাদি সহ এই বিষয়বস্তু ফোন গুলো আসলে মূলত একে অফিশিয়াল ফোন ধরা হয়। এছাড়াও অফিসিয়াল ফোন গুলো সরকারকে ট্যাক্স দিয়ে আমাদের দেশে এসে থাকে। যেটিকে সরকার অনুমতি দিয়ে থাকে। 

অফিসিয়াল ফোন গুলোর মূলত নানা রকমই সুবিধা পাওয়া যায় সেই সুবিধার মধ্যে কিছু সুবিধা রয়েছে যেটি আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। আপনারাও চাইলেই এই সুবিধা গুলো জানার পর থেকে অফিশিয়াল ফোন গুলোও ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অফিসিয়াল ফোন ব্যবহার করার যেমন সুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি অসুবিধা রয়েছে যেটি নিচের কিওয়ার্ডে জানাবো। চলুন এখন জেনে নেই অফিসিয়াল ফোন ব্যবহার করার সুবিধা 

• আপনি যদি অফিসিয়াল ফোনটি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ফোনটি পরবর্তীতে হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলেও সেটি খুব সহজে ট্যাকিং করে আপনার মোবাইলটি খুঁজে বের করতে পারবেন। 
• আপনি যদি অফিসিয়াল ফোনটি কিনেন তাহলে সেই ফোনটি সম্পূর্ণই আপনার কেননা সেখানে আপনি যে মালিক সেটি উল্লেখ্য করা থাকবে। সেক্ষেত্রে অন্য কেউ ফোনটি চুরি করলে ওঠা অথবা হারিয়ে গেলেও সেই ফোনটি বাবার করতে পারবে না যদিও ব্যবহার করে তাহলে অবৈধ ফোন হিসেবে বর্ণিত করা হবে। 
• অফিসিয়াল ফোনে যেকোনো ধরনের ছোট থেকে শুরু করে বড় সকল আপডেটই পেয়ে থাকবেন। 
• আপনি যদি অফিসিয়াল ফোনটি কেনার কথা ভেবে থাকেন তাহলে সেই ফোনটি ১০০% আসল এবং অরজিনাল ফোনটি পেয়ে থাকবেন। মূলত অফিসিয়াল ফোনগুলোর এত রকম সুবিধা পাওয়ার জন্যই অনেকেই এই অফিশিয়াল ফোনটি ব্যবহার করে থাকে। আপনার যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে আপনিও অফিশিয়াল ফোন গুলাই ব্যবহার করতে পারবেন। 

অফিশিয়াল ফোনের সুবিধা মূলত নানারকম এবং অনেক যা হয়তো এই আর্টিকেলে বলেও শেষ হবেনা। অফিসিয়াল ফোন গুলো ব্যাবহার করতে অনেকে চাইলেও সবাই ব্যাবহার করতে পারে না কারণ অফিশিয়াল ফোনেরও নানা রকমই অসুবিধা রয়েছে সেই অসুবিধার মধ্যে রয়েছে বেশি টাকা দাম অর্থাৎ আপনি যদি অফিসিয়াল ফোন কিনতে চান তাহলে আপনাকে আন অফিশিয়াল ফোন এর চেয়ে অফিসিয়াল ফোন তিনগুণ পরিমাণ টাকা দিয়ে কিনতে হবে। 

তবে আপনি যদি অফিসিয়াল ফোন কিনেন তাহলে আপনার নিশ্চিত থেকে যাবেন যা আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলেও সেটি ফেরত পাবেন। মূলত অফিশিয়াল ফোনের এত গুলো সুবিধার মাঝে এই একটি সুবিধায় মূলত খুঁজে পাওয়া গেছে যেটি অতিরিক্ত দাম বেশি অনেকের কেনার ইচ্ছে থাকলেও এটি কিনা সামর্থ্য হয় না। যার কারণে আনঅফিসিয়াল ফোন গুলোই ব্যবহার করতে হয়। 

আমরা ফোন সবাই ব্যবহার করে থাকি তবে সেই ফোনটি বৈধ না অবৈধ এটি সম্পর্কে না জানার কারণে আমাদের ফোন নিয়ে অনেকের অনেক রকম সমস্যায় পড়তে হয়। বিশেষ করে যারা পুরাতন ফোন গুলো ব্যবহার করে থাকে অর্থাৎ অন্যের কাছ থেকে পুরনো ফোন কিনে নিয়ে ব্যবহার করে থাকি। তবে আপনার ফোনটি অফিসিয়াল ফোন কিনা এটি কিভাবে যাচাই করবেন বা তার কোড কি। 

তবে আপনি কিন্তু চাইলে এ কিওয়ার্ড টি থেকে কোডটি বেছে নিয়ে এখনই ডায়াল পাডে গিয়ে চেক করে দেখতে পারেন আপনার ফোনটি অফিশিয়াল না আন অফিসিয়াল। নিচের কিওয়ার্ডে আমরা আপনাকে দেখাবো অফিশিয়াল ফোন চেনার জন্য কোন কোডটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে। 

অফিসিয়াল ফোন চেনার জন্য যে কোডটি ব্যবহার করবেন তা হচ্ছে ১৬০০২ এছাড়াও শুরুতেই LMEI এই কোডটি বের করে সেখানে একটি এসপ্রেস দিয়ে KYD  লিখে ১৬০০২ নাম্বারে পাঠিয়ে দিন তবে আপনার যদি lmei নাম্বারটি জানা না থাকে তাহলে *#০৬# নাম্বার টি আপনার ডায়াল পাডে দিয়ে বের করে নিতে পারেন। 

আমরা তো কম বেশি সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি তবে আপনার এই স্মার্টফোনটি অফিসিয়াল না আর অফিসিয়াল সেটি কিভাবে জানবেন। সেটি জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে বেশি বেশি রিসার্চ করতে হবে অথবা অন্যের সাহায্য নিতে হবে তবে আপনি যখন অন্যের সাহায্য পাবেন না তখন আপনার অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় একমাত্র হচ্ছে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে এবং 

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় এবং আনঅফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আমরা হয়তো উপরের উল্লেখিত আর্টিকেলের জেনে এসেছি অফিসিয়াল ফোন কি। তাই আশা করছি অফিসিয়াল ফোন সম্পর্কে একটু হলেও উপরে কিওয়ার্ড টি তে ধারণা পেয়েছেন তাই অফিসিয়াল ফোন কি এ বিষয়ে না বলে এখন জানাতে চলেছি অফিসিয়াল ফোন চেনার উপায় কি কিভাবে চিনবেন আপনার ফোনটি অফিসিয়াল না আনঅফিসিয়াল চলুন জেনে নিই নিচে

আপনি যদি সহজ ভাবে অফিশিয়াল ফোন গুলো চিনতে চেয়ে থাকেন তাহলে আপনার ফোনে LMEI নাম্বারটি কানেক্ট করুন অথবা আপনার ফোনের ডায়াল অপশন এ গিয়ে ভিজিট করুন *#০৬# তাহলে আশা করছি LMEI নাম্বারটি দেখতে পাবেন। পরবর্তীতে আপনার ফোনের ডায়াল পার্ট থেকেই KYD স্পেস ১৫ ডিজিটের LMEI কোডটি লিখে ১৬০০২ নাম্বারে একটি এসএমএস পাঠিয়ে দিবেন। 

পরবর্তীতে এসএমএসটি তাদের কাছে পৌঁছে গেলে তারাও আপনাকে পরবর্তীতে আপনার কাছে একটি এসএমএস দিবে যেটাতে বলা থাকবে আপনার ফোনটি বৈধ কিনা। আপনি যখন আপনার পরিচিত অথবা প্রিয়জনদের জন্য ফোন কিনতে যাবেন তখন অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন এতে করে আপনি সঠিক ফোনটি নির্বাচন করতে পারবেন অর্থাৎ অফিশিয়াল এবং আনঅফিসিয়াল ফোনটি কিনতে পারবেন। 

আপনি যদি স্মার্ট ফোন কিনতে চান তাহলে কিন্তু স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রেও নানারকম প্রশ্ন এসে থাকে যেমন আপনি কোন ফোন কিনবেন কেমন বাজেটের মধ্যে কিনবেন এছাড়া আপনার ফোনটিকে অফিশিয়াল না আনঅফিসিয়াল কিনবেন ইত্যাদি সহ নানা বিষয়বস্তু তবে আপনি যদি স্মার্ট ফোন কিনার ক্ষেত্রে সকল রকমের সুবিধা ও অসুবিধা এবং টুকিটা কি সকল তথ্য কম বেশি জেনে কিনেন তাহলে আশা করছি আপনি সঠিক ফোনটি নির্বাচন করতে পারবেন 

কারণ আমাদের মধ্যে অনেকেই থেকে থাকে যারা ফোন কিনতে যেয়েও সঠিক ফোনটি কিনে নিয়ে আসতে পারে না। তাই আশা করছি আপনি হয়তো ইতিমধ্যে একটি তথ্য জেনেছেন যেটি অফিসিয়াল ফোন এবং আনঅফিসিয়াল ফোন কিভাবে চিনবেন বা চেনার উপায় কি। উক্ত আর্টিকেলটি পরে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে নিচে মন্তব্য বক্সে জানিয়ে যেতে পারেন এরপর কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। এছাড়াও আরো যদি কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে সেটিও জানিয়ে যেতে পারেন ধন্যবাদ আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।